ব্লকের ৫টি সমবায় সমিতির নির্বাচনেই একক প্রাধান্যে জয়ী হল তৃণমূল। রবিবার কালনা ২ নম্বর ব্লকের আঙ্গারসন সমবায় সমিতি, চা গ্রাম সমবায় সমিতি ও মহেশ্বরপুর সমবায় সমিতিতে নির্বাচন হয়। প্রথমটিতে ৬৭টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেয়েছে ৪৭টি ও সিপিএম ২০টি, দ্বিতীয়টিতে ৪০টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ২১, কংগ্রেস ৬ ও সিপিএম ১৩টি আসন পেয়েছে। তৃতীয়টিতে ৬ টি আসনের সবকটিই পেয়েছে তৃণমূল। এছাড়া সর্বমঙ্গলা সমবায় সমিতি ও একচাকা সমবায় সমিতিতে ২১ জুলাই মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। কিন্তু তৃণমূল ছাড়া অন্য কোনও দল প্রার্থী না দেওয়ায় সেখানেও জয়ী হয় তৃণমূল। ব্লকের বাসিন্দা তথা জেলা যুব তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি দেবু টুডু বলেন, “গত দু’বারও চা গ্রামে জিতেছিলাম। এ বারও আমরাই বোর্ড গড়ব।” কালনা ২ ব্লকের তৃণমূল সভাপতি প্রণব রায় বলেন, “এ দিনের নিবার্চন আবারও প্রমাণ করল মানুষ তৃণমূলকেই চান।” যদিও সিপিএমের কালনা জোনাল কমিটির সূত্রে জানা গিয়েছে, হারের কারণ খতিয়ে দেখবেন তারা। বর্ধমানের বড়শূল পল্লিমঙ্গল পাঠাগারের পরিচালন সমিতির নির্বাচনেও জয়ী হল তৃণমূলের জাতীয়তাবাদী গ্রন্থাগার সমিতি। বামপন্থী জোট প্রার্থীদের ৮-০ ব্যবধানে হারিয়েছে তারা।
|
পরীক্ষা চলাকালীন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর। পুলিশ জানায়, কৃষ্ণেন্দু সরকার (৪৪) নামে বর্ধমানের বোরহাট কালীতলার বাসিন্দা ওই ব্যক্তির আসন পড়েছিল বর্ধমানেরই বিদ্যার্থীভবন বালিকা বিদ্যালয়ে। রবিবার পরীক্ষাকেন্দ্রে বুকে ব্যথা হওয়ায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। জানা গিয়েছে বর্ধমান রাজ কলেজিয়েট স্কুলে পার্শ্বশিক্ষক ছিলেন কৃষ্ণেন্দুবাবু। |