স্টপের দাবিতে বিক্ষোভ মল্লারপুরে |
স্টেশনের সম্প্রসারণ-সহ কয়েকটি দূরপাল্লার এক্সপ্রেস ট্রেনকে বিভিন্ন স্টেশনে স্টপ দেওয়ার দাবিতে রবিবার মল্লারপুর স্টেশনে বিক্ষোভ দেখালেন লাভপুর রেলওয়ে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। তাঁদের দাবি, মল্লারপুর স্টেশনে মা তারা এক্সপ্রেস, কবিগুরু এক্সপ্রেস, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের মতো ট্রেনগুলির স্টপেজ রাখতে হবে। ওই সংগঠন তাঁদের দাবিগুলির কথা জানিয়ে স্টেশন মাস্টারের কাছে একটি স্মারকলিপিও জমা দিয়েছেন। মল্লারপুর, আমোদপুর, চাতরা, রামপুরহাট, লোহাপুর-সহ বিভিন্ন স্টেশনে কয়েকটি এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজ রাখার দাবি জানিয়েছে ওই সংগঠন। একই সঙ্গে ওই সংগঠন মল্লারপুর, আমোদপুর স্টেশনে জিআরপি এবং আরপিএফ-এর আউটপোস্টেরও দাবি জানিয়েছে। রামপুরহাট স্টেশনের চলমান সিঁড়ি তৈরির কাজ শেষ করা, ৪ ও ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের কাজ দ্রুত শুরু করা এবং স্টেশন সংলগ্ন মাল্টি ফাংশনাল ঘরগুলি দ্রুত বিলি করার দাবিও জানিয়েছে। এ দিন সংগঠনের সদস্যেরা তাঁদের মোট ২৩ দফা দাবি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনার দাবিতে মল্লারপুর স্টেশন ম্যানেজারকে ওই স্মারকলিপি দেন।
|
চাষিদের জন্য কিষান ক্রেডিট কার্ড সংক্রান্ত একটি কৃষি শিবির হয়ে গেল রামপুরহাটের আখিড়া গ্রামে। শনিবার ওই শিবিরে হাজির ছিলেন স্থানীয় একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখা প্রবন্ধক, মহকুমা কৃষি আধিকারিক, রামপুরহাট ১ ব্লকের যুগ্ম বিডিও এবং ব্লক কৃষি আধিকারিক। মহকুমা কৃষি আধিকারিক দিবানাথ মজুমদার বলেন, “কৃষি শিবিরে কুড়ুম্বা ও আয়াষ পঞ্চায়েত দু’টির বিভিন্ন গ্রামের চাষিদের কিষান ক্রেডিট কাডের্র আবেদন পত্র বিলি করে তা পূর্ণ করে আড়িষার ওই সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে জমা দেওয়া হয়।” তিনি জানিয়েছেন, জমির পরিমাপ অনুযায়ী প্রাপ্য কৃষি ঋণের পদ্ধতিগত দিকও বোঝানো হয় ওই চাষিদের। পাশাপাশি শিবিরে ঋণ পরিশোধের পদ্ধতি, শস্য বিমার মতো প্রসঙ্গগুলিও চাষিদের বোঝানো হয়।
|
লোক আদালতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের জমে থাকা কিছু মামলার নিস্পত্তি হল রবিবার সিউড়িতে। পুলিশ সুপার হৃষিকেশ মিনা বলেন, “২০০৯ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের যে মামলাগুলি হয়েছে, তার মধ্যে মীমাংসা যোগ্য ৬১টি মামলা নিয়ে লোক আদালত শুরু হয়েছে। এ দিন ৯টি মামলার নিস্পত্তি হয়।” তিনি জানান, আগামী ১৯ অগস্ট আরও ৩২ মামলা উঠবে। |