|
এক ধাক্কায় শেষ ঝামেলা বিশেষ |
বাড়ির আনাচকানাচে খুচরোখাচরা মাথাব্যথা লেগেই থাকে হরদম। তবে? মা ভৈঃ, উপায় আছে। |
|
|
• বাচ্চাদের ছোট্ট হাত থেকে প্রায়ই কাচের গ্লাস পিছলে পড়ে যায়। গ্লাসের
গায়ে
বেশ
কয়েকটি রাবার ব্যান্ড জড়িয়ে দিন। হাত ফসকে
পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমবে। |
|
• বাথরুমের প্লাস্টিক শাওয়ার-হেডটির মুখে ময়লা জমে জলের তোড় গিয়েছে কমে। একটা পাত্রে ভিনিগার আর জলের মিশ্রণ তৈরি করুন। এ বার একে কিছুটা তাতিয়ে নিন। শাওয়ার-হেডটি কিছু ক্ষণ এই মিশ্রণে ভিজিয়ে রাখুন। জমাট ময়লা আলগা হয়ে যাবে।
• জমাট-বাঁধা শক্ত মাখন কিছুটা নরম করতে হলে একটা বড় পাত্র তাতিয়ে নিয়ে মাখনের বাটির ওপর উপুড় করে রাখুন। মাখন নরম হয়ে যাবে।
• ফুলদানির গোলাপের কুঁড়ি পরিপূর্ণ ভাবে ফুটতে দেরি করছে? ফুলদানির জলে খানিকটা চিনি মিশিয়ে দিন। গোলাপের পাপড়ি দ্রুত খুলে যাবে।
• আসবাবে খুব সূক্ষ চিড় চোখে পড়লে আঙুলের ডগায় মেয়োনিজ লাগিয়ে আলতো করে ঘষুন। কিছু ক্ষণ রেখে নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিন। হালকা চিড়-এর দাগ উধাও হয়ে যাবে।
• অনেকগুলি বাদামের শক্ত খোলা দ্রুত ভাঙতে হলে বাদামগুলি একটা ব্রাউন পেপারের ব্যাগে পুরে দিন। এ বার ছোট একটা হাতুড়ি নিয়ে পেপারের ওপর ঠুকতে থাকুন। শক্ত খোলায় চিড় ধরে গেলে দ্রুত ভেঙে ফেলা সম্ভব হবে।
• ফ্রিজের জমাট-বাঁধা শক্ত মাখন পাউরুটিতে কিছুতেই লাগানো যায় না। আবার সরাসরি গরম করতে গেলেও একেবারে গলে যায়। কী করবেন? মাখনের পাত্রটির চেয়ে একটু বড় পাত্র ভাল করে তাতিয়ে নিয়ে কিছু ক্ষণ মাখনের বাটির ওপর উপুড় করে রাখুন। জমাট-বাঁধা মাখন নরম হয়ে যাবে।
• তোয়ালের রং বার বার কাচার ফলে ক্রমশ হালকা হয়ে যাচ্ছে। এর পর থেকে কাচার সময়, সাবান জলে এক কাপ নুন মিশিয়ে দেবেন। চট করে রং ফিকে হয়ে যাবে না।
• কৌটোর ঢাকনা এমন ভাবে আটকে গিয়েছে যে, কিছুতেই খুলছে না? বার বার হাত পিছলে যাচ্ছে? একটা তোয়ালে একটু ভিজিয়ে ঢাকনাটা চেপে ধরুন। ভেজা তোয়ালেয় হাত পিছলে যাবে না। এ বার জোরে চাপ দিন। |
|