সম্প্রতি বিড়লা অ্যাকাডেমিতে পদক্ষেপ প্রযোজিত ‘বরষণের পরশনে’র প্রথমেই ছিল সম্মিলিত গান। সারা চট্টোপাধ্যায়, তিলক গুপ্ত, ডালিয়া দাশগুপ্তর কণ্ঠে। এর পর সারা শোনালেন ‘মলয় বাতাসে ভেসে যাব’ গানটি। এ দিন তিনি দু’টি রবীন্দ্রসঙ্গীতও পরিবেশন করলেন। শুধু গায়নে নয়, চয়নেও ছিল মনে রাখার মতো। ‘আমার নিশীথ রাতের বাদল ধারা’ মনে থাকবে বহু দিন। শেষে ডালিয়া দাশগুপ্তের সঙ্গে দ্বৈত কণ্ঠে শোনালেন রবীন্দ্রসঙ্গীত ‘এসো শ্যামলসুন্দর’। সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেন পদ্মিনী চট্টোপাধ্যায়। পরে জয় গোস্বামীর ‘মেঘবালিকা’ পরিবেশিত হয় পৌলমী চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠে। তিলক গুপ্তের ‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে’ গানটি শুনতে ভাল লাগলেও শিল্পীর কণ্ঠে নজরুলগীতি ‘বিরহ ব্যথা নাহি কি সেথা’ গানটি সুরে ছিল না। অনুষ্ঠান সংযোজনায় ছিলেন মধুমিতা বসু।
|
শিশির মঞ্চে ‘পরাগ’-এর অনুষ্ঠানে শ্রীকান্ত আচার্যের ‘আজ জ্যোৎস্নারাতে’ গীতভঙ্গিতে বেশ জমাটি হয়েছিল। পরে ‘আজি কমল মুকুল দল’ ও ‘আমার প্রাণের পরে’। শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজস্ব সুনাম বজায় রেখেছেন। জয়তী চক্রবর্তীর গানের গতির সঙ্গে কণ্ঠও মিলে যায়। সুপ্রতীক দাস গাইলেন ‘বাসন্তী হে’। সুছন্দা ঘোষের ‘বারতা পেয়েছি’ ও ‘রং লাগালে’ একে অপরের সঙ্গে যুক্ত। তারসপ্তকে সামান্য অসুবিধে থাকলেও সুন্দর পরিবেশন। স্বপন সাহা দু’টি গানেই মন ভরাতে পেরেছেন। মালিয়া সেনগুপ্ত শোনালেন ‘ওরে ভাই ফাগুন’। কিন্তু দুর্ভাগ্য ‘বেদনা কি ভাষায়’তে সুর নিয়েই প্রশ্ন জাগে। সুন্দর গেয়েছেন মাধবী দত্ত। প্রশংসা পাবেন অচিন মুখোপাধ্যায়ও। আবৃত্তিতে ছিলেন ঈশিতা দাশ অধিকারী।
|
সম্প্রতি রবীন্দ্রসদনে ‘আরোহী’ আয়োজিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের আসরে গান শোনালেন শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়, সৈকত মিত্র, শ্রাবণী সেন, অরুন্ধতী চট্টোপাধ্যায় ও শিবাজী চট্টোপাধ্যায় সহ অনেকেই। গানগুলির নির্বাচনেও শ্রোতাদের ভাললাগার প্রকাশ ছিল। এ দিন অনুষ্ঠানে নজর কাড়লেন কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছাত্রী এষা মিত্র। তাঁর সুরঋদ্ধ কণ্ঠে ও অনবদ্য গায়নশৈলীতে গানগুলি এক অন্য মাত্রা পায়। ‘মঞ্জরী ও মঞ্জরী’ গানটিতে বিশুদ্ধতা বজায় রেখে ভিন্ন স্বাদে পরিবেশন করলেন তিনি। এই গানে দিব্যেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোল বাদনের প্রয়োগ প্রশংসনীয়। রাজা ও মধুমিতার কথা ও সুর বেশ বর্ণময়।
|
শুনতে হলে |
|
সাইলেন্ট অ্যামেজমেন্ট: গীতাঞ্জলি
থেকে গান ও পাঠে ঋতুপর্ণা
সেনগুপ্ত, লোপামুদ্রা, সুজয়প্রসাদ
চট্টোপাধ্যায়, জয় সরকার।
সিডি।
আশা। |
তোমারেই ভালবেসেছি:
দ্বিজেন্দ্রগীতি নীলা
মজুমদারের কণ্ঠে।
১০টি গান।
সিডি। গাথানি। |
|
ফ্লাইং ফ্রি:
রবীন্দ্রসংগীত
সুকন্যার কণ্ঠে।
১০টি গান। সিডি। রাগা। |
|
|
|
অবেলার গান:
রবীন্দ্রসঙ্গীত রমা বসুর।
১০টি গান। সিডি।
মিউজিক ২০০০। |
প্রিয়ম, তোকে:
আধুনিক গানে আইরিন।
৭টি গান।
সিডি। কসমিক। |
|
|