টুকরো খবর
ব্রাত্যকে সংবর্ধনা
শিক্ষামন্ত্রীকে সংবর্ধনা। —নিজস্ব চিত্র
রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী তথা নাট্যকার ব্রাত্য বসুকে সংবর্ধনা জানানো হল মেদিনীপুরে। শনিবার মেদিনীপুরের প্রদ্যোৎ স্মৃতি সদনে এই উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একাধিক সংস্থার উদ্যোগে গত বৃহস্পতিবার থেকে নাট্য উৎসব চলছিল প্রদ্যোৎ স্মৃতি সদনে। শনিবার ছিল সমাপ্তি অনুষ্ঠান। ৩ দিনে সব মিলিয়ে ৪টি নাটক মঞ্চস্থ হয়। এর মধ্যে ৩টি-ই ব্রাত্য বসু সম্পাদিত। উৎসবের উদ্বোধন করেন মেদিনীপুরের বিধায়ক মৃগেন মাইতি। শনিবার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ব্রাত্যকে সংবর্ধিত করেন উদ্যোক্তারা।

তৃণমূলের সভা
শালবনির রেলওয়ে মাঠে এক সভা করল তৃণমূল। শনিবার বিকেলের এই সভায় উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাতো, দলের শালবনি ব্লক সভাপতি নেপাল সিংহ প্রমুখ। ভীমপুরের ঝাড়খন্ড পঞ্চায়েত সদস্য অলোকেশ মুর্মু কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে এই সভায় এসে তৃণমূলে যোগদান করেন। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, এখন শালবনি জুড়ে দলের প্রভাব বেড়েছে। অনেকে দলে যোগ দিতে চাইছেন। সভা থেকে রাজ্য সরকারের ‘সাফল্য’ তুলে ধরা হয়। বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপস্থিত নেতৃত্ব দাবি করেন, জঙ্গলমহলের মানুষও উন্নয়নের সুফল পেতে শুরু করেছেন। এই এলাকার উন্নয়নের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিশেষ ভাবে উদ্যোগী হয়েছেন। ইতিমধ্যে বেশ কিছু প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে।

ট্রেন চলল দেরিতে
চাকায় ত্রুটি ধরা পড়ায় শালবনি স্টেশনে প্রায় ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকল খড়্গপুর-হাতিয়া প্যাসেঞ্জার। মেরামতের পর ধীর গতিতে ট্রেনটি বাঁকুড়া যায়। রবিবার সকাল ১০ টা ২০ নাগাদ খড়্গপুর ছেড়ে মেদিনীপুর পেরিয়ে শালবনি পৌঁছয় ট্রেনটি। তখনই চাকায় ত্রুটি ধরা পড়ে। ঝুঁকি না নিয়ে ট্রেনটিকে শালবনিতে দাঁড় করিয়ে মেরামত শুরু হয়। পরে ট্রেনটি ধীর গতিতে বাঁকুড়ায় যায়। ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকায় যাত্রীদের কিছুটা সমস্যায় পড়তে হয়।

কারারক্ষীর অপমৃত্যু
গলায় কাপড়ের ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার হল এক কারারক্ষীর দেহ। মৃতের নাম সুজিত দাস (৫৮)। রবিবার সকালে মেদিনীপুর শহরের তাঁতিগেড়িয়ার বাড়ি থেকেই তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তা ময়নাতদন্তের জন্য মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অবসাদেই ওই কারারক্ষী আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। সুজিতবাবু মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে কর্মরত ছিলেন।

প্রয়াত জাতীয়শিক্ষক
চলে গেলেন পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত জাতীয় শিক্ষক সর্বরঞ্জন পড়্যা। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। কয়েক মাস ধরেই অসুস্থ ছিলেন। গত সোমবার থেকে চিকিৎসাধীন ছিলেন মেদিনীপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। শনিবার দুপুরে তাঁর মৃত্যু হয়। সর্বরঞ্জনবাবু জেলার বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মেদিনীপুর শহরের বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠের (বালক) প্রধান শিক্ষক থাকাকালীন তিনি রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পান। শনিবার শহরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাঁর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয়। ওই সব প্রতিষ্ঠান এবং তাঁর বাড়ি গিয়ে শ্রদ্ধা জানান বহু মানুষ। এ দিনই একটি অনুষ্ঠান উপলক্ষে মেদিনীপুরে আসা শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও মেদিনীপুর কলেজে গিয়ে মরদেহে মালা দেন।

আর্চায স্মরণে
বিজ্ঞান সাধক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের ৬৮তম মৃত্যু বার্ষিকী স্মরণ করা হল খড়গপুরের ইন্দা কৃষ্ণলাল শিক্ষানিকেতনে। শনিবার বিদ্যালয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন শিক্ষক তুষার পঞ্চানন, প্রধান শিক্ষক পার্থ ঘোষ ও অন্য শিক্ষকরা আচার্যের জীবন ও কর্মধারা নিয়ে আলোচনা করেন।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.