যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হলেও প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে মৃত্যুর সংখ্যা। এই অবস্থায় সিরিয়ার পরিস্থিতিকে ‘পুরোপুরি গৃহযুদ্ধ’ বলে বর্ণনা করলেন রাষ্ট্রপুঞ্জের শান্তিরক্ষী বাহিনীর প্রধান হার্ভে লাদসু। তিনি জানান, বীভৎসতার মাত্রা ক্রমশ বাড়িয়েই চলেছে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বাহিনী। এর পাশাপাশি মার্কিন বিদেশসচিব হিলারি ক্লিন্টন আসাদের সেনাবাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহের জন্য সরাসরি দোষারোপ করেছেন রাশিয়াকে। রাষ্ট্রপুঞ্জের শান্তিরক্ষা বাহিনীর মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী জুলাই মাসে। সিরিয়ার এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কোনও উন্নতি না হলে সেই মেয়াদ আর বাড়ানো যাবে না বলে আশঙ্কা হিলারির। রাষ্ট্রপুঞ্জ এবং আরব লিগের যৌথ পরিদর্শক দল দু’পক্ষকেই অস্ত্র সংবরণের নির্দেশ দিলেও শুধু গত কালই সারা দেশ জুড়ে নিহত হয়েছেন ৭২ জন।
|
ইরাকে পুণ্যার্থীদের উপর একাধিক হামলায় আজ নিহত হয়েছেন ৫৬ জন। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। ইমামের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতি বছর এই সময় বাগদাদে জড়ো হন বহু মানুষ। এই সপ্তাহে এ নিয়ে তৃতীয় বার হামলার শিকার হলেন পুণ্যার্থীরা। আজ ভোরে এক ঘণ্টার মধ্যে পরপর চারটি বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ইরাকের রাজধানী। ঘটনাস্থলে ছুটে যায় নিরাপত্তাবাহিনী। বাগদাদ ছাড়াও সংলগ্ন হিল্লা, কারবালা ও বালাদ শহরেও এ দিন একের পর এক গাড়িবোমা বিস্ফোরণ হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। |