মাঠে সবে শেষ আর্শাভিনদের দাদাগিরি। স্টেডিয়াম ছেড়ে বেরিয়েই আবার ‘দাদাগিরি’ শুরু করে দিয়েছিলেন কিছু রুশ সমর্থক। আনন্দ করতে করতে হঠাৎই রুশরা কিছু পুলিশকে মেরে পালিয়ে যান। মারমুখী রুশদের লক্ষ্য ছিলেন কয়েকজন ইউক্রেনবাসীও। ইউক্রেনের এলভিভ শহর থেকেই রাশিয়ার থেকে স্বাধীন হওয়ার আন্দোলন শুরু হয়েছিল ইউক্রেনের। আর ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক যে এখনও গরম, তারই প্রকাশ এই মারামারি।
|
বর্ণবিদ্বেষ ও জেব্রেসেলাসি |
ইথিওপিয়ার দৌড়বীরের নামে চেক প্রজাতন্ত্রের রাইট ব্যাকের নাম থিওডোর জেব্রেসেলাসি। তাঁর বাবা ইথিওপিয়ান। রাশিয়া-ম্যাচের সময় গ্যালারির একটি অংশ বর্ণবৈষম্যমূলক গান গেয়ে ওঠে থিওকে লক্ষ্য করে। দোষীদের ধরা সম্ভব হয়নি। উয়েফা দোষীদের ধরতে গ্যালারিতে আরও স্পটার রাখার পরামর্শ দিচ্ছে। রুড খুলিত আবার বলেছেন, কোনও ফুটবলার যদি বর্ণবৈষম্যের প্রতিবাদে মাঠ ছেড়ে চলে যায়, উয়েফা যেন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়।
|
ষোড়শ শতকের নৌবহর নয়, স্পেনের ৭০ হাজার মানুষ এ বার বাছলেন ইতালির বিরুদ্ধে তাঁদের পছন্দের এগারো। একটি ওয়েবসাইটে ভোটাভুটিতে দেখা গেল স্পেনীয়দের পছন্দের ছক ৪-২-৩-১। একমাত্র ফরোয়ার্ড কে হবেন, সেই প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত এখনও খুঁজছেন কোচ দেল বস্কি। দ্বিধাহীন ফ্যানেরা বেছেছেন ফের্নান্দো তোরেসেকে। বাকিরা হলেন কাসিয়াস, আরবেলোয়া, পিকে, রামোস, আলবা, বুস্কেতস, আলোন্সো, সিলভা, জাভি, ইনিয়েস্তা।
|
প্রথমে ইউরো, পরে বিশ্বকাপ জেতার পর থেকেই বিভিন্ন সংস্থা স্পেনের ফুটবলারদের বাড়ির বাইরে লাইন দিয়েছে। অবশ্যই বিজ্ঞাপনের জন্য। সেই যুদ্ধে আবার সবাইকে ‘গোল’ দিয়ে বসে আছেন গোলকিপার ইকের কাসিয়াস। ১০টি সংস্থার অ্যাডে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। ইনিয়েস্তা প্রচার করছেন ৮টি সংস্থার। অদ্ভুত ব্যাপার, ইউরোয় না থেকেও ইনিয়েস্তাকে টেক্কা দিয়েছেন দাভিদ ভিয়া। ৯টি সংস্থার বিজ্ঞাপনে আছেন তিনি। |