পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে কোচবিহার কোতোয়ালি থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাল কংগ্রেস। মঙ্গলবার দুপুরে বিক্ষোভ কর্মসূচি হয়। জেলা কংগ্রেস নেতৃত্বের অভিযোগ, জেলা জুড়ে দলের কর্মী সমর্থকদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ ভাল করে খতিয়ে না দেখেই কংগ্রেস সমর্থকদের বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা রুজু করছে। তাদের গ্রেফতার করার ঘটনাও ঘটছে। অথচ ঘটনা ঘটলেও তৃণমূলীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কালাপানি, চান্দামারি, জিরাণপুর গোপালপুর, ঘুঘুমারিতে ওই ধরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলা কংগ্রেস সভাপতি শ্যামল চৌধুরী বলেন, “বাম আমলের পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে বর্তমান সরকারের পুলিশ প্রশাসন পরিচালনার কোনও পার্থক্য নেই। দলতন্ত্রের ধারা বজায় রেখেই পুলিশ কাজ করছে।” কংগ্রেসের তোলা অভিযোগ অবশ্য ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। |
নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করল পুলিশ। মালদহের রতুয়ার আইলপাড়ায় সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে। ওই দিনই ছিল নাবালিকা ইসমাতারা খাতুনের বিয়ের অনুষ্ঠান। অপেক্ষা ছিল শুধু পাত্রপক্ষের আসার। তার আগেই নাবালিকার বিয়ে দেওয়া হচ্ছে খবর পেয়ে পৌঁছে যায় পুলিশ। না-জেনে মেয়ের বিয়ে দিচ্ছিলেন বলে পুলিশকে মুচলেকা দিয়ে পার পান নাবালিকার বাবা উজির আলি। পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল বলেন, “রতুয়ায় এক নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নাবালিকার বিয়ে দেওয়া বেআইনি তা জানতেন না বলে বাবা মুচলেকা দিয়েছেন। আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।” মহকুমাশাসক পলাশ সেনগুপ্ত বলেন, “নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করতে প্রশাসনের অভিযান চলবে। |