টুকরো খবর |
ফোন বিকল ফালাকাটায় |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ফালাকাটা |
বাজ পড়ে বিপর্যস্ত টেলিফোন পরিষেবা দু’দিন পরেও স্বাভাবিক না হওয়ায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে ফালাকাটায়। মঙ্গলবার থেকে ভারত সঞ্চার নিগমের (বিএসএনএল) ব্রডব্যান্ড, ল্যান্ড ফোন, মোবাইল পরিষেবা স্তব্ধ। ওই পরিস্থিতিতে সরকারি ও বেসরকারি দফতরের জরুরি কাজ লাটে উঠেছে। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকায় ব্লক প্রশাসনের কর্তারা বিভিন্ন প্রকল্পে বরাদ্দের বিষয়ে কোনও তথ্য পাচ্ছেন না। বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। অভিযোগ উঠেছে, সমস্যার কথা কয়েকবার জানানো হলেও বিএসএনএলের তরফে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। যদিও সংস্থার জলপাইগুড়ির জেলারেল ম্যানেজার সুদীপ রায়ের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর আপ্তসহায়ক এমএন কুণ্ডু বলেন, “বাজ পড়ে ফালাকাটায় বিএসএনএলের যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়েছে। দ্রুত পরিষেবা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। জেলারেল ম্যানেজার বিষয়টি জানেন।” বিএসএনএল সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন মাস আগে সংস্থার ফালাকাটা দফতর থেকে জুনিয়র টেলিকম অফিসার অবসর নেন। এর পরে নতুন অফিসার আসেনি। ফলে বিপর্যস্ত পরিষেবা স্বাভাবিক করার কাজে তদারকির সমস্যা দেখা দিয়েছে। বীরপাড়া থেকে ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার সমস্ত বিষয় দেখছেন। বিএসএনএল কর্মীদের ওই বক্তব্যে গ্রহকদের মধ্যে ক্ষোভ আরও বেড়েছে। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন টেলিফোনের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবার ওই হাল হবে কেন! দু’দিনে যে ক্ষতি হল তার দায় কে নেবে! ফালাকাটার বিডিও সুশান্ত মণ্ডল বলেন, “বিপর্যস্ত টেলিফোন পরিষেবার জন্য দফতরের সমস্ত কাজ প্রায় বন্ধের মুখে। ল্যান্ড ফোন এবং ব্রড ব্যান্ড কাজ করছে না। মেল ও ফ্যাক্স করা সম্ভব হচ্ছে না। ইন্টারনেট কাজ না করায় কোন প্রকল্পের কত টাকা এল বুঝতে পারছি না।” জীবন বিমার এক অফিসার বলেন, “মঙ্গলবার থেকে ৪০০ গ্রাহক অন লাইনে টাকা জমা করতে পারেননি। এ ভাবে চলতে থাকলে সমস্ত কাজ বন্ধ হয়ে যাবে।” এ দিকে দু’দিন পরিষেবা বন্ধ থাকায় বিএসএনএলের মাসিক বিল ছাড়ের দাবি তুলেছেন গ্রাহকরা।
|
পূর্ত-আশ্বাসে ভরসা নেই,
আন্দোলনে বাসিন্দারা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • আলিপুরদুয়ার |
|
ছবি: নারায়ণ দে |
কয়েক বছর আগে উড়ে গিয়েছে পিচের চাদর। পাথর উঠে ছোটখাটো জলাশয়ের মতো প্রচুর গর্ত তৈরি হয়েছে। খন্দে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। কে বলবে এটা পূর্ত দফতরের সড়ক! আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের তপসিখাতা থেকে শালবাড়ি পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার রাস্তার এমনটাই হাল হয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তার বেহাল দশার কথা পূর্ত কর্তাদের কয়েকবার জানিয়ে লাভ হয়নি। নিরুপায় হয়ে এখন তাঁরা আন্দোলনের কথা ভাবছেন। যদিও আলিপুরদুয়ারের পূর্ত দফতরের (রোড) সহকারি বাস্তুকার অনিলকুমার সিংহ বলেন, “ওই রাস্তা মেরামতের জন্য প্রায় এক কোটি টাকার দরপত্র ডাকা হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু হয়ে যাবে।” স্থানীয় বাসিন্দারা অবশ্য কাজ শুরু না হওয়া পর্যন্ত পূর্ত কর্তাদের আশ্বাসে ভরসা রাখতে পারছেন না। তাঁরা জানান, রাস্তার সমস্যা আজকের নতুন নয়। কয়েক বছর থেকে চলছে। পূর্ত কর্তাদের কাছে সমস্যার কথা জানাতে গেলে বারবার বলা হয়েছে কয়েক দিনের মধ্যে কাজ শুরু হবে। কিন্তু মাসের পর মাস চলে গেলেও রাস্তার হাল ফেরেনি। বাসিন্দারা ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন। স্থানীয় রিকশা চালক পরিমল রায় বলেন, “অন্য সময় কষ্টে যাতায়াত সম্ভব হলেও বর্ষাকালে ঘুর পথে আলিপুরদুয়ার শহরে পৌছতে হয়। কারণ, ওই সময় রাস্তা জলে ভাসে। তখন বেশি সমস্যায় পড়ে গ্রামের পড়ুয়ারা।” স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মথুরা চা বাগান এলাকা থেকে ওই রাস্তা দিয়ে শালবাড়ি ও তপসিখাতা হয়ে কম সময়ে শহরে পৌছে যাওয়া সম্ভব। বর্ষাকালে প্রায় ২৩ কিলোমিটার ঘুর পথে সোনাপুর হয়ে আলিপুরদুয়ারে পৌছতে হয়। ওই রাস্তায় শহরে পৌছে কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরতে রাত হয়ে যায়। পাশে চিলাপাতা জঙ্গল থাকায় কেউ ঝুঁকি নিতে চায় না। বেলা থাকতে কাজ ফেলে বাড়িতে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করে বাসিন্দারা। পোরোরপার গ্রাম পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে, কামসিং, শালবাড়ি, তপসিখাতা গ্রাম ছাড়াও চকোয়াক্ষতি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা, মথুরা চা বাগান, চিলাপাতা বনবস্তির কয়েক হাজার মানুষ ওই রাস্তায় যাতায়াত করেন। স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান রঞ্জন রায় বলেন, “গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি দীর্ঘ দিন থেকে বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। প্রায়দিন এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ জানাচ্ছেন। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে ফের পূর্ত কর্তাদের কাছে আর্জি জানানো হবে।”
|
হার মানল প্রতিবন্ধকতা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বিধাননগর |
একে জন্ম থেকেই দৃষ্টিহীন, তায় অনাথ। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে ঠাঁই পেয়েছিল দৃষ্টিহীনদের আশ্রমে। সেখান থেকেই পড়াশোনা করে মাধ্যমিকে প্রথম বিভাগে পাশ করে চমকে দিয়েছে বিধাননগরের সন্তোষিনী বিদ্যাচক্র বিদ্যাপীঠের ছাত্রী রীনা ঠাকুর। মাধ্যমিকে সে পেয়েছে ৪২০ নম্বর। স্কুলের প্রধান শিক্ষক অসীম দাস জানান, তাঁদের স্কুলে ভীমভারের ওই স্নেহাশ্রম থেকে প্রতি বছর ছাত্রছাত্রীরা মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়। গত বছর ২ জন পরীক্ষা মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তার আগের বছরে একজন পরীক্ষা দেয়। সবাই ব্রেইলের মাধ্যমে পরীক্ষা দিচ্ছে। প্রধান শিক্ষক জানান, অসীমবাবু বলেন, “রীনা আমাদের স্কুলের গর্ব। দৃষ্টিহীন হয়েও সে যে সাফল্য পেয়েছে তাতে স্কুলের সকলেই খুশি।” স্নেহাশ্রমের সম্পাদক চিত্রমোহন সিংহ বলেন, “আগে যাঁরা প্রথম হয়েছে, তাদেরকে আমরা নানা ভাবে সাহায্য করেছি। রীনা খুব ভাল মেয়ে। সে খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করছে। সে ভাল গানবাজনাও করে। তার উচ্চ শিক্ষার জন্য আমরা সব রকমের চেষ্টা করব।” তার মাধ্যমিকে ভাল ফলাফলের জন্য তার সহপাঠীরাও খুব খুশি।
|
সুরক্ষা দিবস |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রাজগঞ্জ |
বুধবার ‘জাতীয় সুরক্ষা দিবস’ পালিত হল রাজগঞ্জে। এ দিন রাজগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির হলঘরে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে জলপাইগুড়ি জেলা কৃষি দফতরের আধিকারিকরা ছাড়াও রাজগঞ্জের বিডিও টি টি ভুটিয়া, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সত্যেন মন্ডল, কৃষি কর্মাধ্যক্ষ জীতেন রায় হাজির ছিলেন। রাজগঞ্জ ব্লক কৃষি আধিকারিক মধুসূদন রায় জানান, চাষিদের আধুনিক যন্ত্রপাতি সহ চাষআবাদের সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে আলোচনা হয়। প্রায় ১০০ চাষিকে নিয়ে ওই জাতীয় সুরক্ষা দিবস পালিত হয়েছে। অন্যদিকে, ফাঁসিদেওয়া কৃষি দফতরের উদ্যোগে পঞ্চায়েত সমিতির হলঘরে কৃষিকার্য সম্পর্কিত এক সভার হয়। বিডিও বাদশা ঘোষাল ওই সভার উদ্বোধন করেন। হাজির ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রণবেশ মন্ডল, কৃষি কর্মাধ্যক্ষ অলক ঘোষ ও শিলিগুড়ি মহকুমার বিভিন্ন কৃষি আধিকারিকরাও। ফাঁসিদেওয়া ব্লক কৃষি আধিকারিক মেহফুজ আহমেদ জানান, প্রায় ৬০ চাষিকে নিয়ে ওই অনুষ্ঠান হয়। ভবিষ্যতে তাঁদের ‘আত্মা’র আওতায় আনা হবে।
|
মাকে খুন চা বাগানে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ফালাকাটা |
পছন্দের খাবার না-পেয়ে নিজের মাকে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটে ডুয়ার্সের ফালাকাটা থানার তাসাটি চা বাগানে। পুলিশ জানায়, নিহতের নাম বিরসি ওরাঁও (৫২)। তিনি ওই চা বাগানের কোয়ার্টার লাইনের বাসিন্দা। চা বাগানে অস্থায়ী শ্রমিক হিসাবে কাজ করতেন। ধৃত ছেলের নাম সুরজ। তিন ছেলের মধ্যে সুরজই বড়। কাজের সূত্রে সে কেরলে থাকে। সোমবার সে বাড়ি ফেরে। মঙ্গলবার রাতে সুরজ মদ খেয়ে বাড়ি ফিরলে বিরসি দেবী তাকে রাতের খাবার খেতে দেন। খাবার পছন্দমতো না-হওয়ায় মায়ের সঙ্গে বচসা শুরু হয়। সেই সময়ে এক খন্ড বাঁশ নিয়ে বিরসি দেবীর মাথায় আঘাত করে। রক্তাক্ত ওই মহিলা যন্ত্রণায় চিৎকার করলে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। সে সময় বাড়িতে তার বাবা বা তিন ভাই ছিল না। ঘটনার খবর পেয়ে তারা বাড়িতে পৌঁছনোর আগে ওই মহিলা মারা যান। বুধবার ভোরে অভিযুক্ত সুরজকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আলিপুরদুয়ারের এসডিপিও বিশ্বচাঁদ ঠাকুর বলেন, “মায়ের সঙ্গে বচসার জেরে ছেলে মাকে পিটিয়ে মারে ওই ঘটনায় অভিযুক্তকে ধরা হয়েছে।”
|
সংঘর্ষ, জখম ৪ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
ট্রাকের সঙ্গে ছোট গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন জখম হয়েছেন। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে মাটিগাড়া থানার খাপরাইল মোড় সংলগ্ন এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন একটি ট্রাক শিলিগুড়ি থেকে বাগডোগরার যাচ্ছিল। সেই সময় উল্টো দিক থেকে আসা একটি ছোট গাড়ির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। জখমদের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি করানো হয়েছে।
|
বন্ধের বিরোধিতা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
বিজেপি’র ডাকা ভারত বনধের প্রতিবাদ করে বুধবার নকশালবাড়িতে মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করে তৃণমূল। এদিন বিকেলে নকশালবাড়ি পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ অমর সিংহ, নৃপেন বর্মন এবং দলের অঞ্চল সভাপতি তপন কুণ্ডুর নেতৃত্বে মিছিল হয়। নকশালবাড়ি বাসস্ট্যান্ডে আয়োজিত পথসভায় বক্তব্য রাখেন অঞ্চল সম্পাদক রাজু বিশ্বাস। পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে আজ, বৃহস্পতিবার বনধ ডেকেছে বিজেপি।
|
নাগরাকাটায় সভা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে যাতে তরাই ও ডুয়ার্স অন্তর্ভুক্ত না হয়, সে ব্যপারে আন্দোলন জোরদার করতে মালবাজারে যাবেন আদিবাসী বিকাশ পরিষদের সর্বভারতীয় সভাপতি সোমজি ভাই দামড়। সোমবার নাগরাকাটায় অগ্রসেন ভবনে চা শ্রমিক সংগঠনের সভায় পরিষদের নেতা তেজকুমার টোপ্পো বলেন, “১০ জুন সংগঠনের সর্বভারতীয় সভাপতি মালবাজারে আসবেন। জিটিএ’র বাইরে তরাই ও ডুয়ার্সকে রাখতে সওয়াল করবেন তিনি। উদিচি কমিউনিটি হলে সভা হবে।”
|
ছাত্র আত্মঘাতী |
মাধ্যমিকে পাশ করতে না পেরে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করল এক ছাত্র। ঘটনাটি ঘটেছে মালবাজার থানার ক্রান্তি ফাঁড়ি এলাকার ভান্ডারিপাড়ায়। আত্মঘাতী ছাত্রের নাম সঞ্জীব রায় (১৭)। সে ক্রান্তি দেবীঝোরা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল। গত বছরও সে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি। মঙ্গলবার রাতেই সে বাড়িতে শোওয়ার সময়ে বিষ খায়।
|
স্মারকলিপি |
মালবাজার মহকুমা ভ্যান রিক্সা চালক শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে মালবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান সুপ্রতীম সরকারের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। শহর থেকে ৪ কিলোমিটার দূরের বিধাননগর এলাকায় মহকুমার প্রশাসনের দফতরসরানো হলে রিক্সা ও ভ্যান চালকদের চাহিদা কমে যাবে বলে আশংকা প্রকাশ করেন তাঁরা। কংগ্রেস সমর্থিত ওই সংগঠনের সম্পাদক আকবর আলি ও কংগ্রেস নেতা পুলিন গোলদার বলেন, “শহরের ভেতর ফাঁকা জায়গা খুজে সেখানে মহকুমাশাসকের দফতর নির্মাণের দাবি করা হয়েছে।”
|
স্মারকলিপি |
স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ফেডারেশন ইউনিফায়েড স্বীকৃত জনস্বাস্থ্য কারিগরি জল বণ্টন কর্মী সংগঠনের পক্ষ থেকে দফতরের নির্বাহী বাস্তুকারের কাছে স্মারকপত্র দেওয়া হল। সম্প্রতি তারা শিলিগুড়ির পরেশনগরের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের মেকানিকাল বিভাগে গিয়ে স্মারকলিপি দেন বলে জানিয়েছেন সংগঠন জেলা সম্পাদক সুধীর সাহা।
|
দেহ উদ্ধার |
মাটিগাড়ায় অজ্ঞাত পরিচয় এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই যুবক ভবঘুরে। কী কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। |
|