পুরভোটে নজরবন্দি পাঁশকুড়া
|
ওয়ার্ড ৭ |
মধুসূদনবাড় ও কনকপুরের কিছু এলাকা নিয়ে এই ওয়ার্ড। এ বার ভোটার সংখ্যা ২০২১। বুথ ২টি। তফসিলি সংরক্ষিত আসন। |
রাস্তা কেমন |
মূল রাস্তাগুলি ঢালাইয়ের। মোরাম রাস্তাও রয়েছে। পাহাড়িপুকুর আদিবাসী পাড়ায় বেহাল রাস্তা। |
জলের হাল |
৭টি সাব-মার্সিবল পাম্প আছে। তবে, ট্যাপকলের সংখ্যা কম হওয়ায় জলের সমস্যা আছে। |
পথবাতি |
মূল সড়কপথে পথবাতি রয়েছে। তবে, বসতির ভিতরে পথবাতির সংখ্যা কম। |
নিকাশি |
পাকা নর্দমা নেই প্রায়। নতুন আবাসনেও নিকাশি ব্যবস্থা নেই। বর্ষায় মধুসূদনবাড়ের একাংশ ডুবে যায়। |
সাফাই |
পুরসভার তরফে জঞ্জাল সাফাইয়ের কোনও ব্যবস্থা নেই। ফলে যত্রতত্র নোংরা পড়ে থাকে। |
বিশেষ চাহিদা |
আরও বেশি সংখ্যায় ট্যাপকল ও নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়ন |
নাগরিকের চোখে |
কাউন্সিলর উদ্যোগী মানুষ। গত পাঁচ বছরে ভালই কাজ হয়েছে।
দুলালচন্দ্র মাইতি, ব্যবসায়ী। |
কাউন্সিলর বলেন |
রাস্তা থেকে পথবাতি থেকে পানীয় জলযথেষ্ট কাজ করেছি।
হরেন্দ্রনাথ মাইতি, তৃণমূল। |
বিরোধী মত |
বিরোধী মত: কাউন্সিলর কাজে ব্যর্থ। দুঃস্থ-বস্তি এলাকার কোনও উন্নয়ন হয়নি।
সন্তোষ বর্মণ, ফরওয়ার্ড ব্লক। |
|
ওয়ার্ড ৮ |
বাহারগ্রাম, স্টেশন বাজার, কনকপুর দক্ষিণ পাড়া, রূপদয়পুরের কিছু এলাকা নিয়ে এই ওয়ার্ড। ভোটার ২০১৮। বুথ ৩টি। |
রাস্তা কেমন |
প্রধান ও শাখা রাস্তাগুলি সব ঢালাইয়ের। বসতি এলাকায় বেশ কিছু রাস্তা এখনও পাকা হয়নি। |
জলের হাল |
১০টি সাব-মার্সিবল পাম্প রয়েছে। ঘনজনবসতি হওয়ায় জলের চাহিদা অবশ্য আরও বেশি। |
পথবাতি |
স্টেশন বাজার-সহ প্রায় সর্বত্র পথবাতি রয়েছে। বসতি এলাকায় সংখ্যায় কম। |
নিকাশি |
নিকাশি নালা পাকা করার কাজ সর্বত্র হয়নি। জল-নিকাশির সমস্যা আছে। |
সাফাই |
জঞ্জাল সাফাইয়ের কোনও ব্যবস্থা নেই। বাহারগ্রাম মধ্যপাড়ায় জঞ্জালের স্তূপ। |
বিশেষ চাহিদা |
পযার্র্প্ত পানীয় জল ও নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়ন |
নাগরিকের চোখে |
কাউন্সিলর কাজের চেষ্টা করেছেন। তবে নিকাশি, জলের সমস্যা মেটাতে হবে।
সেরাজুল খান, ব্যবসায়ী। |
কাউন্সিলর বলেন |
রাস্তা ও পানীয় জলের কাজ হয়েছে। যতটা সম্ভব কাজের চেষ্টা করেছি।
আশুতোষ চক্রবর্তী, কংগ্রেস। |
বিরোধী মত |
বাম বোর্ডের আমলে অধিকাংশ কাজ হয়েছিল। গত পাঁচ বছরে নিম্ন মানের কাজ হয়েছে।
বাপ্পাদিত্য মাইতি, সিপিএম। |
|