টুকরো খবর
ফি-জটে আশঙ্কা বিএড কাউন্সেলিংয়ে
বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএড কাউন্সেলিং ঘিরে জটিলতা তৈরি হতে পারে। বেসরকারি বিএড কলেজগুলি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, দাবি মতো ‘ফি’ না বাড়ালে তারা কাউন্সেলিং বয়কট করবে। গত বছর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন, মাথা পিছু ৩৫ হাজার টাকার বেশি ‘ফি’ নেওয়া যাবে না। যদিও সেই নির্দেশ অগ্রাহ্য করেই বেশিরভাগ বিএড কলেজ ৫০-৫৫ হাজার টাকা করে ‘ফি’ নিয়েছিল। এ বার অ্যাসোসিয়েশন অব সেল্ফ-ফিনান্সিং বিএড কলেজেস-এর সম্পাদক অরুণাভ মণ্ডল জানিয়েছেন, মাথা পিছু ৬১ হাজার টাকা ‘ফি’ না করলে তাঁরা কাউন্সেলিংয়ে যোগ দেবেন না। অরুণাভবাবুর কথায়, “এনসিটিই-র নিয়ম মেনে একটি কলেজ চালাতে যে খরচ হয় তাতে, ন্যূনতম ৬১ হাজার টাকা করে ‘ফি’ না নিলে কলেজ লোকসানে চলবে। আমাদের দাবি না মানা হলে কাউন্সেলিংয়ে যাব না।” এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রঞ্জন চক্রবর্তীর বক্তব্য, “ফি সংক্রান্ত জটিলতা মেটাতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তা ছাড়াও বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। ফলে এখনই এ নিয়ে মন্তব্য করা কঠিন।” পশ্চিম মেদিনীপুরে গত বছর পর্যন্ত ১৭টি বিএড কলেজ ছিল। তার মধ্যে মাত্র ৫টি সরকারি ও ১২টি বেসরকারি। এ বার আরও দু’টি বিএড কলেজকে পঠনপাঠন চালুর অনুমতি দিয়েছে এনসিটিই। তার মধ্যে একটি হল কাঁথি কলেজ, সেটি সরকারি। অন্যটি খড়্গপুর ট্রাইবাল বিএড ট্রেনিং কলেজ। এই বেসরকারি কলেজটি রয়েছে খড়্গপুর লোকাল থানার মাতকাতপুরে। সব মিলিয়ে ১৯টি বিএড কলেজেই ছাত্র ভর্তি করতে উদ্যোগী হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। প্রথমে ২২ মে থেকে কাউন্সেলিং শুরুর কথা থাকলেও পরে তা বদলে ৭ জুন করা হয়েছে। বিএড কাউন্সেলিং কমিটির আহ্বায়ক সুনীল মল্লিক বলেন, “নতুন দু’টি বিএড কলেজের অনুমতি দেরিতে আসায় কাউন্সেলিং পিছিয়ে দিতে হল।” একে কাউন্সেলিং পিছিয়েছে। তার উপর যদি অধিকাংশ বিএড কলেজ কাউন্সেলিংয়ে না আসে তবে ছাত্রছাত্রীরাই সমস্যায় পড়বে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবশ্য সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

সিপিএম প্রার্থীর মনোনয়ন দাসপুরে
নিজস্ব চিত্র।
বিধানসভা উপ-নির্বাচনে সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিলেন দাসপুরের সিপিএম প্রার্থী সমর মুখোপাধ্যায়। আগামী ১২ জুন ভোট। ১৮ মে থেকেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমার পর্ব শুরু হয়েছে। চলবে ২৫ মে পর্যন্ত। সোমবার সকাল ১১টা নাগাদ ঘাটালে সিপিএমের জোনাল অফিস থেকে মিছিল করে মহকুমাশাসকের অফিসে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন সিপিএম প্রার্থী। সঙ্গে ছিলেন দলের জেলা-স্তরের একাধিক নেতা এবং বহু কর্মী। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরে সমরবাবু বলেন, “বাড়ি বাড়ি প্রচারে মানুষের কাছে যা সাড়া পাচ্ছি, তাতে মনে হচ্ছে জয় নিশ্চিত।” তৃণমূল সূত্রের খবর, আগামী ২৩ মে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন তৃণমূল-প্রার্থী মমতা ভুঁইয়া। উপ-নির্বাচনের প্রশাসনিক প্রস্তুতিতে সোমবারই মহকুমাশাসকের অফিসে এক বৈঠক হয়। মহকুমার পুলিশ-প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করতে ঘাটালে আসেন পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক সুরেন্দ্র গুপ্ত, পুলিশ সুপার সুনীল চৌধুরি। দাসপুরে নির্বাচন কমিশনের পর্যবেক্ষকদের নামও নির্দিষ্ট হয়েছে। তাঁদের নাম ও মোবাইল নম্বর: (১) রাজেন শুক্ল: ৯৪৩৪৬ ৬৫৬৬১। (২) নীরব মল্লিক: ৯৪৩৪৬ ৬৫৫৬১

স্কুলে জয়ী তৃণমূলপন্থীরা
ঝাড়গ্রাম শহরের স্কুল-নির্বাচনে তৃণমূলের জয়ের ধারা অব্যাহত। রবিবার শহরের বাণীতীর্থ হাইস্কুলের পরিচালন কমিটিতে অভিভাবক-প্রতিনিধি নির্বাচন ছিল। ৬টি আসনেই তৃণমূল-কংগ্রেস জোট সমর্থিত প্রার্থীরা জয়ী হন। প্রায় দেড় দশক পর এই স্কুলের পরিচালন কমিটির ক্ষমতা হারাল বামেরা। পরাজয়ের জন্য শাসকদলের ‘সন্ত্রাস’কেই দায়ী করেছে বামেরা। তাদের অভিযোগ, তৃণমূলের ‘ভৈরব বাহিনী’র লোকজন সন্ত্রাস করে একতরফা ভোট করিয়েছে। তৃণমূলের বহিরাগতদের হাতে বাম-সমর্থকেরা প্রহৃত ও নিগৃহীত হন, বামেদের বুথকেন্দ্রটিতেও ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। ঝাড়গ্রাম-শহর তৃণমূলের সভাপতি সুনীল হেমব্রমের অবশ্য দাবি, “নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতেই আমাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের ভুয়ো অভিযোগ করছে বামেরা। এত দিন তো সন্ত্রাস করে সিপিএমই ভোট করতে দিত না। এ বার ‘অবাধ-ভোট’ হওয়ায় বামেদের জন-সমর্থনের চিত্রটা পরিষ্কার হয়ে গেল।” গত জুলাইয়ে ঝাড়গ্রাম শহরের ননীবালা বালিকা বিদ্যালয় এবং অশোক বিদ্যাপীঠের পরিচালন কমিটিও বামেদের হাতছাড়া হয়। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ওই দু’টি স্কুলে সব ক’টি অভিভাবক-প্রতিনিধি আসনে জয়ী হন তৃণমূল সমর্থিতরা।

‘নিখোঁজ’ সবংয়ের ওসি, ডায়েরি স্ত্রীর
থানায় বা জেলা পুলিশের উপরমহলে কাউকে কিছু না জানিয়ে নিরুদ্দেশ হয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং থানার ওসি কুশল বিশ্বাস। রবিবার দুপুর থেকেই তাঁর খোঁজ মিলছে না। মোবাইল ফোনেও যোগাযোগ করা যাচ্ছে না বলে জেলা পুলিশ সূত্রের খবর। উদ্বিগ্ন পরিজনেরা জেলা পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কিছু জানতে পারেননি। সোমবার রাতে সবং থানায় কুশলবাবুর স্ত্রী নিখোঁজ ডায়েরি করেছেন। পুলিশ সুপার সুনীল চৌধুরির বক্তব্য, “ওসি কাউকে না জানিয়েই রবিবার থেকে থানায় নেই।” আগে জেলার শালবনি থানার দায়িত্বে ছিলেন কুশলবাবু। ব্যক্তিগত কোনও কারণেই এই অন্তর্ধান বলে জেলা পুলিশের প্রাথমিক ধারণা। তবে সব দিকই খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এসপি।

বাঁধগোড়ায় মিছিল ডিওয়াইএফের
ছবি: দেবরাজ ঘোষ।
সংগঠনের ঝাড়গ্রাম গ্রামীণ লোকাল কমিটির সম্মেলন উপলক্ষে সোমবার বাঁধগোড়া এলাকায় মিছিল করল ডিওয়াইএফ। দীর্ঘ আড়াই বছর পর এ দিন দলের যুব সংগঠনের মিছিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে বাঁধগোড়া অঞ্চলে ফের ‘সক্রিয়’ হল সিপিএম। ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে ‘মাওবাদী সক্রিয়তায়’ এলাকায় সিপিএমের রাজনৈতিক কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে যায়। কৃষকসভার স্থানীয় ‘কৃষক ভবন’টিও ভাঙচুর করেছিল মাওবাদীরা। ২০১০ সালের গোড়ায় বাঁধগোড়ায় সিপিএমের দলীয় কার্যালয়টিও বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া হয়। গত আড়াই বছরে মাওবাদী হামলায় বাঁধগোড়া অঞ্চলে খুন হন ১২ জন সিপিএম নেতা-কর্মী। দুই ডিওয়াইএফ কর্মী-সহ ৪ জন অপহৃত হন। মাস খানেক আগে মাটি খুঁড়ে দুই অপহৃত ডিওয়াইএফ কর্মীর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। বাকি দু’জনের এখনও খোঁজ মেলেনি।

প্রস্ততি দেখতে তমলুকে মীরা পাণ্ডে
হলদিয়া ও পাঁশকুড়ায় আসন্ন পুরভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরে এলেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মীরা পাণ্ডে। তমলুক জেলা প্রশাসনিক ভবনে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, হলদিয়া ও তমলুকের মহকুমাশাসক, এসডিপিও-সহ জেলার পদস্থ প্রশাসনিক আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন তিনি। দুই পুরসভা এলাকার ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশি ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন মীরাদেবী। বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয় উত্তেজনা-প্রবণ এলাকাগুলিতে।বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মীরাদেবী বলেন, “এই পুর-নির্বাচনে আধা সামরিক বাহিনী থাকছে না। রাজ্য পুলিশ বাহিনীই নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হবে। তবে রাজ্য পুলিশ কোথায়, কী ভাবে থাকবে তা এখন বলা যাবে না।” তবে তাঁর আশা, “হলদিয়া ও পাঁশকুড়া পুরসভার সামগ্রিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে মনে হচ্ছে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারবে।” হলদিয়া ও পাঁশকুড়া পুরসভায় সিপিএম সহ বিরোধীরা তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের যে অভিযোগ তুলেছে তা নিয়ে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বলেন, “অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

এজেন্ট প্রহৃত
পাঁশকুড়া পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট তথা এসএফআই নেতা পিয়ার আলিকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে পাঁশকুড়ার প্রতাপপুর বাংলো মোড়ে বাড়ি ফেরার পথে তৃণমূলের লোকজন তাঁকে আটকে মারধর করে বলে অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে পাঁশকুড়া ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করেন। এসএফআইয়ের জেলা কমিটির সদস্য পিয়ারের অভিযোগ, তৃণমূলের লোকজন তাঁর জামা ছিঁড়ে চোখে মুখে আঘাত করে। তার ডান চোখের আঘাত গুরুতর। পুলিশকে অভিযোগ জানালেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। অবশ্য তৃণমূল নেতৃত্ব এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

প্রার্থীকে হেনস্থা
ফের শরিক দল কংগ্রেসের প্রার্থীকে নিগ্রহের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার হলদিয়া পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী শেখ খোরশেদ আলিকে হেনস্থার অভিযোগ দায়ের হয় সুতাহাটা থানায়। কংগ্রেসের অভিযোগ, রবিবার রাতে প্রচারে গিয়েছিলেন ওই প্রার্থী। সেই সময় এলাকার কিছু তৃণমূল সমর্থক তাঁর উপর চড়াও হয়। হেনস্থা করা হয় প্রার্থীকে। অভিযোগ উড়িয়ে তৃণমূলের জেলা পরিষদ সদস্য আনন্দ অধিকারী বলেন, “যাদের কোনও অস্তিত্ব নেই, তারা গুরুত্ব পেতে ভোটের আগে মিথ্যা অভিযোগ করছে।” পুলিশ অভিযোগ খতিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছে।


আইসিএসসিতে সাফল্য
আইসিএসসি পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করল হলদিয়ার অ্যাসেম্বলি অব গড চার্চ স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। স্কুলের ছাত্রী স্বয়ংপ্রভা নন্দী এ বছর ৯৭.৪ শতাংশ নম্বর পেয়েছে। এ ছাড়াও ৫ জন ছাত্রছাত্রী ১০০ শতাংশ নম্বর পেয়েছে অঙ্কে। স্কুলের অধ্যক্ষ কে এম জর্জ দাবি করেন, “১৯ বছরের রেকর্ড ভাঙল আমাদের স্কুল। প্রতি বছরই ভাল ফল হত, তবে এই বছরের ফলাফলে আমি নিজে আপ্লুত।”

পূর্বে মাদ্রাসার ফল
জেলার ১৬টি মাদ্রাসা থেকে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৭০৭ জন। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬৫২ জন।
বিজয়রামচক হাইমাদ্রাসা: পরীক্ষার্থী ৫২, উত্তীর্ণ ৫২।
কাঁথি রহমানিয়া হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৬৯, উত্তীর্ণ ৫৭।
পরমহংসপুর হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৪১, উত্তীর্ণ ৩৩।
মাজনা হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ২০, উত্তীর্ণ ১৯।
গিমাগেড়িয়া হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৫০, উত্তীর্ণ ৪৮।
রামনগর কাঁটাবনি হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৬১, উত্তীর্ণ ৬০।
মান্দারপুর হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ২২, উত্তীর্ণ ২১।
কুমারপুর মাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ১১, উত্তীর্ণ ১১।
এগরা কসবাগোলা হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৪৩, উত্তীর্ণ ৪২।
মহম্মদপুর সিনিয়র মাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৩২, উত্তীর্ণ ২৫।
গুমগড় হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ১১১, উত্তীর্ণ ১০৬।
ঢেঁকুয়া হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৭৩, উত্তীর্ণ ৬৮।
হলদিয়া গার্লস মাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ১৩, উত্তীর্ণ ১২।
পদুমপুর মাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ২৮, উত্তীর্ণ ২৫।
আটকিনা হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৪৭, উত্তীর্ণ ৩৯।
খড়ুই হাইমাদ্রাসা:
পরীক্ষার্থী ৩৪, উত্তীর্ণ ৩৪।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.