কেতুগ্রামের স্কুলে জিতল সিপিএম |
জোট করেও কেতুগ্রামের বহরান গ্রামের জয়দুর্গা উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিচালন সমিতির অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল না কংগ্রেস-তৃণমূল। রবিবার ওই সমিতির অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচনে ৬টি আসনেই জয়লাভ করে সিপিএম। জয়ী প্রার্থীরা হলেন অমূল্যরতন ঘোষ, আমানত শেখ, মহম্মদ ইউসুফ, উদয়রানা ভট্টাচার্য, পার্থপ্রতিম রায় ও মাধবচন্দ্র পাল। স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭১৩ জন ভোটারের মধ্যে রবিবার ভোট দিয়েছেন ৫৯৭ জন। প্রসঙ্গত, আগের বারও পরিচালন সমিতির দখল ছিল সিপিএমেরই। পুলিশ জানায়, রবিবার ভোট চলাকালীন দুই পক্ষের বচসায় প্রায় দেড় ঘন্টা ভোট বন্ধ ছিল। কেতুগ্রাম ২ ব্লকের বিডিও হেমন্ত ঘোষ হস্তক্ষেপ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। ফের ভোট শুরু হয়। স্থানীয় তৃণমূল নেতা দেবাশিস মণ্ডলের অবশ্য অভিযোগ, “অভিভাবকদের কোনও পরিচয়পত্র নেই। তার সুযোগেই সিপিএম ভুয়ো অভিভাবকদের দিয়ে ভোট দিইয়েছে। আমরা যখন বিষয়টি ধরতে পারি, তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে।” সিপিএমের পার্থপ্রতিম রায় বলেন, “হেরে গিয়ে অভিভাবকদের বদনাম করছে তৃণমূল।”
|
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু যুবকের |
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মঙ্গলকোটের সিউর গ্রামে রবিবার দুপুরে মৃত্যু হল এক যুবকের। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম অধীর মাঝি (২৫)। বাড়ি আউশগ্রামের ভেদিয়াতে। সোমবার দেহটি ময়না-তদন্তের জন্য কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সিউর গ্রামে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে এসেছিলেন অধীর। পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি অধীর গ্রামের একটি হাই-টেনশন তার সারাতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। পুলিশ জানায়, রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার অনুমতি ছাড়াই ওই তার সারাতে গিয়েছিলেন অধীরবাবু।
|
অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এক কলেজ ছাত্রের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম অধীর প্রধান (২১)। বাড়ি কেতুগ্রাম থানার পান্ডুক গ্রামে। বর্ধমান শহরে বিবেকানন্দ কলেজের বিএসসি পার্ট-১ গণিত অনার্সের ছাত্র ছিলেন তিনি। কলেজের পিছনে একটি মেসে থাকতেন তিনি। সোমবার সেখানেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ মেলে। পুলিশ ও তাঁর পরিবার সূত্রে জানানো হয়েছে, তাঁর পরীক্ষা চলছিল। পরপর পরীক্ষা খারাপ হওয়ায় মানসিক অবসাদেই তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে দাবি পরিবারের। |