টুকরো খবর
তফসিলিদের সচেতনতায় লিফলেট বিলি
তফসিলিদের আইনি সচেতনতা বাড়াতে লিফলেট বিলির সিদ্ধান্ত নিল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। সোমবার জেলা প্রশাসনের এক বৈঠকে ঠিক হয়েছে, তফসিলি জাতি-উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্তদের আইনি সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে সচেতন করতে জেলায় ২৫ হাজার লিফলেট ছড়ানো হবে। ৮০টি বড় ফ্লেক্স লাগানো হবে থানায়, বিডিও অফিসে, রেল স্টেশন এবং বাসস্ট্যান্ডে। তিন মাস অন্তর এই নিয়ে বৈঠক হবে। প্রতি মাসে জেলা পুলিশ সুপার এ বিষয়ে রিপোর্ট দেবেন জেলাশাসককে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক অরিন্দম দত্ত, জেলা অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতরের আধিকারিক শান্তনু দাস প্রমুখ। তফসিলি জাতি উপজাতিদের জন্য বিশেষ কিছু আইনি সুযোগ রয়েছে। কোনও মহিলা যৌন হেনস্থার শিকার হলে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ, কারও নির্যাতনে মৃত্যু হলে আড়াই লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ, আবার তিনি যদি সংসারের উপার্জনকারী ব্যক্তি হন তা হলে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা সরকারের। এমনকী পরিবারের এক জনকে চাকরি অথবা মাসে ৩ হাজার টাকার পেনশন দেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলি তফসিলি সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষজনদের জানা নেই। তাই এ বার সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রচারের এই সিদ্ধান্ত।

তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষ
‘শাসক’ তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে এ বার উত্তেজনা ছড়াল গড়বেতায়। রবিবার রাতে গড়বেতার রাধানগরে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বোমাবাজিও হয় বলে স্থানীয় সূত্রের খবর। এলাকায় আতঙ্ক ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই তৃণমূল কর্মী-সমর্থককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রের অবশ্য দাবি, ধৃতদের নামে গোয়ালতোড় থানায় পুরনো মামলা রয়েছে। সেই মামলাতেই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। গোষ্ঠী-সংঘর্ষের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি প্রদ্যোৎ ঘোষের বক্তব্য, “যারা রাধানগরে গোলমাল করেছে, তাদের কেউই তৃণমূল করেন না। সিপিএম করতেন। এখন নিজেদের তৃণমূলের লোক বলে দাবি করছেন।” ঘটনার সঙ্গে দলের কোনও কর্মী-সমর্থক কোনও ভাবে যুক্ত হয়ে পড়লে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে বলেও জানিয়েছেন কার্যকরী সভাপতি। গড়বেতায় তৃণমূলের গোষ্ঠী-সংঘর্ষ অবশ্য নতুন নয়। রাজ্যে পালাবদলের পর থেকে এখানে বেশ কয়েক বারই প্রকাশ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে খবর, গোষ্ঠী-সংঘর্ষের জেরে রবিবার রাতে রাধানগর ও তার আশপাশ এলাকায় আতঙ্ক ছড়ায়। বাচ্চু কুমার ও রাম পাত্রের অনুগামীরা নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। শুরুতে একপক্ষ রাধানগরে জমায়েত করে। অন্যপক্ষ ফতেসিংহপুরে জমায়েত করে। বোমাবাজিও হয় বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে শ্যামপদ ঘোষ ও ভানু মণ্ডল নামে দুই তৃণমূল কর্মী-সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের বাড়ি গোয়ালতোড় থানা এলাকার ভেদুয়ায়। পুলিশ সূত্রে খবর, গোয়ালতোড় থানায় এই দু’জনের নামে আগে থেকেই একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলাতেই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। এ দিকে, মেদিনীপুর সদর ব্লকের বনপুরাতেও সোমবার সকালে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা বাধে। এক ব্যক্তিকে ‘আশ্রয়’ দেওয়া নিয়েই বচসার সূত্রপাত্র। ঘটনাস্থলে যেতে হয় পুলিশকে তবে গোলমাল বিশেষ ছড়ায়নি।

মে-দিন আসে যায়। ওদের দিন বদলায় কি!


প্রতারণায় অভিযুক্ত সিপিএম কর্মী
বিদেশে চাকরির ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ২৬ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগ উঠল গেঁওখালির এক সিপিএম কর্মীর বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে মহিষাদল থানায় শেখ কামারুজ্জামান নামে ওই সিপিএম কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিহারের বাসিন্দা মঙ্কেশ্বরকুমার সিংহ। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে অভিযুক্ত কামারুজ্জামান ইতিমধ্যেই পলাতক। অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। কামারুজ্জামানকে দলীয় কর্মী হিসাবে মেনে নিয়ে সিপিএমের মহিষাদল জোনাল কমিটির সম্পাদক শর কুইল্যা বলেন, “ও অনেক কোম্পানিতে কর্মী জোগান দেয় বলে জানি। তবে এই অভিযোগ সঠিক নয় বলে মনে হচ্ছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দলীয় ভাবে পদক্ষেপ করা হবে।” পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস তিনেক আগে বিহারের সিওয়ানে গিয়ে সাইবার কাফের ব্যবসা শুরু করেন কামারুজ্জামান। অভিযোগ, সেখানেই এলাকার বিভিন্ন মানুষকে সিঙ্গাপুর, বর্মা-সহ বিভিন্ন জায়গায় ফিটার, ওয়েল্ডার পদে চাকরির প্রলোভন দেখান তিনি। সেই ফাঁদে পা দিয়ে ৩৯ জন ব্যক্তি ভিসা-পাসপোর্ট ও যাতায়াতের খরচ বাবদ প্রায় ৬২ হাজার টাকা করে কামারুজ্জামানকে দেন। তাঁদের মধ্যেই ছিলেন মঙ্কেশ্বরও। চাকরি দেবে বলে সিঙ্গাপুরে নিয়ে গেলেও তাঁকে ফেলেই কামারুজ্জামান চলে আসেন বলে মঙ্কেশ্বরের অভিযোগ।

সৌজন্যের রাজনীতি দেখল শালবনি
শালবনিতে কংগ্রেসের পতাকা লাগাচ্ছেন তৃণমূল কর্মীরা
তৃণমূলের পতাকা খুলে কে বা কারা কংগ্রেসের পতাকা লাগিয়ে দিয়েছিল। বিবাদে না গিয়ে বিষয়টি এলাকার কংগ্রেস নেতৃত্বের গোচরে আনে তৃণমূল। বিলম্ব না করে কংগ্রেসের পতাকা খুলে ফের তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। তৃণমূলও পাল্টা সৌজন্যে অন্য এক জায়গায় কংগ্রেসের পতাকা তুলে দেয়। সোমবার দুই শরিকের এই সৌজন্যই দেখল শালবনি। কংগ্রেসের শালবনি ব্লক সভাপতি নিবেদিতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কারও পতাকা খুলে দলীয় পতাকা লাগানো উচিত নয়। এটা কংগ্রেসের ঐতিহ্য নয়। তাই আমি দাঁড়িয়ে থেকে আমাদের পতাকা খুলে তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দিয়েছি।” স্থানীয় তৃণমূল নেতা গৌতম মণ্ডল বলেন, “কংগ্রেস নেত্রীর কাছে অভিযোগ করার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি ব্যবস্থা নিয়েছেন। তাই আমরাও দলীয় পতাকার পাশে কংগ্রেসের পতাকা লাগিয়েছি।”

প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ গ্রামবাসী
প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেন প্রায় সাড়ে তিনশো বাসিন্দা। হলদিয়া ব্লকের শোভারামপুরের ঘটনা। রবিবার শীতলা পুজোর প্রসাদ খেয়েই এই বিপত্তি বলে ধারণা এলাকাবাসীর। রাত থেকেই পেটের গণ্ডগোল শুরু হয়। খবর পেয়ে হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালের দু’টি মেডিক্যাল টিম পৌঁছয় সোমবার সকালে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শোভারামপুর শীতলা পুজো কমিটির বার্ষিক পুজো চলছিল। রবিবার শেষ দিনে অন্নভোগ বিতরণ হয়। তা খেয়ে রাতেই গ্রামের কিছু লোক অসুস্থ হয়ে পড়েন। সকালে অসুস্থের সংখ্যা বাড়লে বাড়তে থাকে। মহকুমা প্রশাসন থেকে খবর পেয়ে ৪ জন চিকিৎসক-সহ ১০ সদস্যের দু’টি মেডিক্যাল টিম পৌঁছয় গ্রামে। পুজো কমিটির সভাপতি সৌমেন্দ্র বক্সি বলেন, “আমি নিজেও অসুস্থ। খাওয়ার সময় কিছু বোঝা যায়নি। কী থেকে এমনটা হল বুঝতে পারছি না।” হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালের সুপার হারাধন বর্মন বলেন, “প্রসাদ থেকেই সমস্যা হয়েছে। এত গরমে বদ-হজমের একটা ব্যাপার থাকেই। এখন পরিস্থিতি স্থিতিশীল।”

জেলা ভূমি সংস্কার দফতরে বিক্ষোভ
ছবি: রামপ্রসাদ সাউ।
জেলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের অফিসে বিক্ষোভ দেখালেন খড়্গপুর লোকাল থানা এলাকার কেন্দুয়াপাল গ্রামের বাসিন্দারা। সোমবার গ্রামের বেশ কয়েকজন বাসিন্দা মেদিনীপুর শহরে আসেন। তাঁদের অভিযোগ, মোহনপুর সেতুর কাছে প্রশাসন অবৈধ বালিখাদান বন্ধ করলেও কেন্দুয়াপাল এলাকায় হয়নি। নদী থেকে বালি তুলে তা খড়্গপুরের দিকে চলে যাচ্ছে তাই প্রশাসনিক কর্তারা বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত নন। প্রতিদিনই বেপরোয়া ভাবে বহু গাড়ি বালি তুলছে। অভিযোগ, ওই এলাকা থেকে অবৈধ ভাবে বালি তোলা হচ্ছে বেশি। তাতে সরকারি রাজস্বের যেমন ক্ষতি হচ্ছে তেমনই গ্রামের মানুষও সমস্যা পড়ছেন। অবিলম্বে এ বিষয়ে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন সকলে। বারবার লিখিত জানিয়েও ফল না হওয়ায় এ ভাবে বিক্ষোভ দেখালেন তাঁরা। তাতেও কাজ না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

আইএপি নিয়ে বৈঠক পশ্চিমে
পশ্চিম মেদিনীপুরে ইন্টিগ্রেটেড অ্যাকশন প্ল্যান বা আইএপি-র কাজকর্ম নিয়ে বৈঠক হল সোমবার। হাতে মাত্র আর একটি মাস সময়। মে মাসের মধ্যেই ২০১১-১২ আর্থিক বছরের যাবতীয় বকেয়া কাজ শেষ করতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই নির্দেশ মেনে রাজ্য সরকারও প্রশাসনকে জানিয়ে দিয়েছিল, এই প্রকল্পের কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শেষ করতে হবে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১১-১২ আর্থিক বছরে এই প্রকল্পে মোট ৩০ কোটি টাকা পেয়েছে প্রশাসন। এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে মাত্র ১৪ কোটি টাকা। আরও ১৬ কোটি টাকা কী ভাবে উন্নয়ন খাতে খরচ করা হবে সে বিষয়েই এ দিন আলোচনা হয়। প্রশাসনিক কর্তাদের মতে, কিছু ক্ষেত্রে উদাসীনতা ও বিদ্যুৎ সংযোগে দেরি হওয়ার কারণেই কাজের অগ্রগতি কিছুটা কম হয়েছে। যাতে দ্রুত এই সমস্যা মিটিয়ে মে মাসেই যাবতীয় কাজ সম্পূর্ণ করে দেওয়া যায় তার জন্য জোরকদমে সমস্ত বিডিও ও বিভিন্ন দফতরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

দুর্ঘটনায় মৃত্যু
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক মোটর সাইকেল আরোহীর। মৃতের নাম নির্মল জানা (২৫)। বাড়ি ঘাটাল থানার হরিসিংহপুরে। রবিবার রাতে ঘাটাল শহরের পাঁশকুড়া বাসস্ট্যান্ডে দুর্ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ বাস-সহ চালককে আটক করেছে। পেশায় সোনার কারিগর নির্মলবাবু এটিএম থেকে টাকা তুলে মোটর সাইকেলে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। তখন দাসপুরগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাঁকে ধাক্কা মারে। মোটর সাইকেল থেকে ছিটকে বাসের চাকার নিচে পড়ে যান নির্মলবাবু। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। মাস সাতেক আগে বিয়ে হয়েছিল নির্মলবাবুর।
কর্মসূত্রে আগামী সপ্তাহেই তাঁর দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল।

থানা দিবস
পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা না নেওয়ার অভিযোগ দীর্ঘ দিনের। সেই সমস্যা কাটাতে মে মাস থেকে পূর্ব মেদিনীপুরে পালন হবে ‘থানা দিবস’। অর্থাৎ জেলার প্রতিটি থানায় মাসের যে কোনও দু’টি সপ্তাহে দু’দিন করে ডিউটি অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মহকুমা পুলিশ অফিসার, সার্কেল ইনস্পেক্টর পদ-মর্যাদার আধিকারিক। পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার সুকেশ জৈন জানান, “পুলিশ অভিযোগ নিচ্ছে না বলে জেলার বিভিন্ন থানা থেকে অভিযোগ আসছে। এই সমস্যার সমাধানে নির্দিষ্ট দিনে তিন ঘণ্টা করে থানায় ডিউটি অফিসারের ভূমিকা পালন করবেন পুলিশ আধিকারিকেরা।”

পুরভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি
হলদিয়া ও পাঁশকুড়ায় পুরভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করল নির্বাচন দফতর। পাশাপাশি সোমবার থেকেই ওই দুই পুরসভায় প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়াও শুরু হয়েছে। আগামী ৭ মে পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে। তবে, প্রথম দিনে দুই পুরসভাতেই কোনও মনোনয়নপত্র জমা পড়েনি বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। আগামী ৩ জুন পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার ১৭টি ও হলদিয়ার ২৬টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ। হলদিয়া পুরসভায় প্রথম নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। প্রথম থেকে পরপর তিন বার জিতে ওই পুরসভায় ক্ষমতায় রয়েছে বামফ্রন্ট। অন্য দিকে পাঁশকুড়া পুরসভায় প্রথম ভোট হয় ২০০২ সালে। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেছিল বামফ্রন্ট। ২০০৭ সালে ক্ষমতা দখল করে তৃণমূল-কংগ্রেস জোট। জেলা নির্বাচন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯ মে পর্যন্ত মনোনয়নপত্র পরীক্ষা করা হবে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার দিন ১১ মে। ভোটগণনা ও ফল প্রকাশের প্রক্রিয়া শেষ হবে ১১ জুনের মধ্যে।

এগরায় কর্মশালা
শঙ্খ ও কংস শিল্পীদের নিয়ে দুটি পৃথক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হল এগরা শহরের জগন্নাথপুর এলাকার জগন্নাথপুর কমিউনিটি হলে। ওই কর্মশালায় মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল ফর ওয়েলফেয়ার সংস্থার উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পুরবিষয়ক দফতরের ইনোভেটিভ চ্যালেঞ্জিং ফান্ড থেকে শঙ্খশিল্পের উন্নয়ন ও প্রসার প্রকল্পে ১১ লক্ষ ১১ হাজার টাকা আর্থিক সহযোগিতার কথা জানানো হয়। শঙ্খশিল্পীদের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল সরবরাহ করবে ওই সংস্থা। ওই সংস্থাই কসবা-এগরা ও আদলাবাদ এলাকায় কংসশিল্পীদের সহযোগিতার জন্যও ১০ লক্ষ ৭৯ হাজার টাকা বরাদ্দ করে।

জমি বিলি
একাধিক প্রকল্পে জমি ও অর্থ বিলি করল পটাশপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতি। শনিবার প্রায় ন’একর কৃষি ও বাস্তু জমি ১০৫ জনের নামে বিলি করা হয়। ইন্দিরা আবাস যোজনার টাকাও দেওয়া হয়।

মে-দিন আসে যায়। ওদের দিন বদলায় কি!
মেদিনীপুরের এক ইটভাটায় কিংশুক আইচের তোলা ছবি।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.