টুকরো খবর |
ভ্রূণহত্যা রুখতে অভিযানের সিদ্ধান্ত |
নিজস্ব সংবাদদাতা • জলপাইগুড়ি |
জলপাইগুড়ি শহরেই আলট্রাসোনোগ্রাফি করে মায়ের গর্ভে থাকা সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ রমরমিয়ে চলছে বলে অভিযোগ পেয়েছে জেলা স্বাস্থ্য নজরদারি কমিটি। সম্প্রতি কমিটির বৈঠকে জেলা প্রশাসনের তরফে যে সব তথ্য-অভিযোগ জমা পড়েছে তা চমকে ওঠার মতো। জেলা স্বাস্থ্য নজরদারি কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান তথা জেলা সরকারি আইনজীবী গৌতম দাস বলেন, “শহর জুড়েই এমন প্রবণতা বাড়ছে। বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কমিটির কাছে বেশ কিছু স্পষ্ট তথ্য এসেছে। সার্বিক পরিস্থিতি খুবই আশঙ্কাজনক। শীঘ্রই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিয়মিত শহরের নার্সিংহোম ও ক্লিনিকে আচমকা পরিদর্শন চালানো হবে. রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন যে ভাবেই হোক কন্যা ভ্রুণ হত্যা রুখতেই হবে।” প্রশাসনিক সূত্রে খবর, জলপাইগুড়ি শহরের তো বটেই, শিলিগুড়ি, বিহার এমনকী, অসম থেকে জলপাইগুড়িতে গিয়ে কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অবৈধ গর্ভপাত করানো হচ্ছে বলে বেশ কিছু অভিযোগ জমা পড়েছে। জলপাইগুড়ি শহর শুধু নয়, জেলার নানা এলাকায় চুপিসাড়ে আলট্রাসোনোগ্রাফি করানো হচ্ছে বলে স্বাস্থ্য দফতর জানতে পেরেছে। নজরদারি কমিটি ঠিক করেছে, বিশেষ দল গঠন করে ওই সব ক্লিনিক, নার্সিংহোম চিহ্নিত করা হবে। কয়েকটি ক্ষেত্রে ফাঁদ পেতে হাতেনাতে ধরার কতাও ভাবছেন কমিটির সদস্যরা। কমিটির এক সদস্য জানান, গর্ভস্থ সন্তানের বয়স ৬ মাস হয়ে যাওয়ার পরেও মেয়ে সন্তানের কারণে গর্ভস্থ সন্তান নষ্ট করে ফেলা হয়েছে এমন নথিও জমা পড়েছে। শহরের কয়েকটি জায়গায় বিনা অনুমতিতে আলট্রাসোনোগ্রাফি করে ভ্রুণের লিঙ্গ নির্ধারণের অভিযোগও রয়েছে।
ভ্রুণ নির্ধারণের প্রবণতায় উদ্বিগ্ন জলপাইগুড়ি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক স্বপন দাসও। তিনি বলেন, “সারা দেশেই পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। গর্ভস্থ কন্যা ভ্রুণকে মেরে ফেলাই এর অন্যতম কারণ। সে কারণেই ভ্রুণ নির্ধারণের কারবার রুখতে সরকার বদ্ধপরিকর। আমরা অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আচমকা নার্সিংহোম, ক্লিনিকে অভিযান চালানো হবে। অবৈধ গর্ভপাত এবং লিঙ্গ নির্ধারণ, দুইয়ের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
চিকিৎসক নেই জেলে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কোচবিহার |
নয় মাস ধরে চিকিসক না থাকায় বিপাকে কোচবিহার জেল কর্তৃপক্ষ। বন্দিরা অসুস্থতার কথা বলার পর কোনও পরীক্ষা না করেই প্রায় প্রতিদিনই জেল থেকে গড়ে ১৫ জন বন্দিকে একসঙ্গে চিকিসার জন্য ঝুঁকি নিয়ে জেলা হাসপাতালে বর্হিবিভাগে যেতে বাধ্য হচ্ছেন জেল কর্তৃপক্ষ। রাতে বন্দি অসুস্থ হয়ে পড়লে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে জেল কর্তৃপক্ষ চুক্তিতে চিকিৎসক নিয়োগের জন্য কারা দফতরে আর্জি জানিয়েছেন। তবে কবে সেই বিষয়ে ছাড়পত্র মিলবে তা নিয়ে আশ্বাস কর্তৃপক্ষ এখনও পাননি। জেলাশাসক মোহন গাঁধী বলেন, “সমস্যার কথা জানি। জেলায় পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় সমস্যা বেড়েছে। চুক্তির ভিত্তিতে চিকিৎসক নিয়োগ করে সমস্যা মেটানোর চেষ্টা চলছে।” জেলা স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এমনিতেই হাসপাতালগুলিতে চিকিসকের বহু অনুমোদিত পদ খালি পড়ে রয়েছে। তাতে নতুন করে জেলে চিকিৎসক পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। জেলের ওই সমস্যার কথা স্বীকার করে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের মুখপাত্র অসিত দাস বলেন, “জেলে চিকিসক নিয়োগের বিষয়টি স্বাস্থ্য দফতরের। দ্রুত সমস্যা মেটানোর চেষ্টা চলছে।” জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছরের জুন মাস পর্যন্ত জেলে স্বাস্থ্য দফতরের নিয়োগ করা একজন চিকিৎসক ছিলেন। বন্দিদের তিনি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতেন। প্রয়োজন না হলে হাসপাতালেও কাউকে পাঠানো হত না। জুন মাসে তিনি অবসর নেন। তার পরেও জেলে চিকিৎসক পাঠানো হয়নি। জেলের কয়েকজন কর্মী জানিয়েছেন, বর্তমানে জেলে ৪৫০ বেশি বন্দি আছেন। এরমধ্যে মধ্যে ২ জন গর্ভবতী, ৩২ জন শিশু আছে। বয়স্কও আছেন কয়েকজন। জেল সুপার খগেন্দ্রনাথ বীর বলেন, “চুক্তির ভিত্তিতে চিকিৎসক নিয়োগে কর্তৃপক্ষকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।”
|
প্রসূতি কেন্দ্রের উন্নয়নে উদ্যোগী কলকাতা পুরসভা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
কলকাতা পুরসভার তিনটি প্রসূতি কেন্দ্রকে তিনটি মেডিক্যাল কলেজের অধীনে আনার চেষ্টা চলছে। পুর-স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাবে ধুঁকছিল উত্তর কলকাতার দর্জিপাড়া, পূর্ব কলকাতার চম্পামণি ও দক্ষিণ কলকাতার খিদিরপুর প্রসূতি কেন্দ্র। তাই স্থানীয় মেডিক্যাল কলেজগুলির সঙ্গে ওই কেন্দ্রগুলিকে যুক্ত করার চেষ্টা চলছে। পুরসভার মেয়র পারিষদ (স্বাস্থ্য) অতীন ঘোষ বলেন, “ইতিমধ্যেই কলকাতার দু’টি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রসূতি কেন্দ্র নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।” তিনি জানান, এনআরএসের সঙ্গে চম্পামণি, আর জি করের সঙ্গে দর্জিপাড়া ও এসএসকেএমের সঙ্গে খিদিরপুর প্রসূতি কেন্দ্রকে যুক্ত করার কথা ভাবা হচ্ছে। এ নিয়ে শীঘ্রই সরকারি স্তরে আলোচনা হবে। মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “সরকারি মেডিক্যাল কলেজ আগ্রহ দেখালে তো ভালই। ভাল ভাবে চলবে কেন্দ্রগুলি। এ নিয়ে আমাদের কোনও আপত্তি নেই।”পুরসভা সূত্রের খবর, শতাব্দীপ্রাচীন ওই প্রসূতি কেন্দ্রগুলিতে এক সময়ে স্বাভাবিক প্রসব করানো হত। বর্তমানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসবের সংখ্যা বাড়ায় পরিকাঠামোর অভাবে ওই কেন্দ্রগুলিতে প্রসূতি ভর্তির হার কমেছে। পুরসভার এক চিকিৎসকের কথায়, “পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ নেই। নেই কেয়ার ইউনিট ও সোনোগ্রাফিও। মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে যুক্ত করা হলে ওই কেন্দ্রগুলিতে আরও বেশি প্রসূতি ভর্তি হবেন।” অতীনবাবু বলেন, “কাছাকাছি কোনও বড় সরকারি হাসপাতাল না থাকায় গার্ডেনরিচ প্রসূতি কেন্দ্রটি ভাল ভাবেই চলছে। উদ্যোগ কার্যকর হলে ওই তিনটি প্রসূতি কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি গার্ডেনরিচে পাঠানো হবে। তাতে ওই কেন্দ্রটিও সমৃদ্ধ হবে।”
|
পুষ্টিকেন্দ্র গড়ার উদ্যোগ জেলার ৫ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
গ্রামাঞ্চলে শিশুর অপুষ্টি আজও দূর করা যায়নি। সঙ্কটের শিকার হন শিশুর পরিজনেরা। স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হলেও অনেক সময়েই অপুষ্ট শিশুর ঠিকমতো চিকিৎসা হয় না বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এ বার পশ্চিম মেদিনীপুরের ৫টি ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পুষ্টি ও পুনর্বাসনকেন্দ্র গড়তে উদ্যোগী হল রাজ্য। ওই সব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এ জন্য পৃথক ঘরও তৈরি হবে। এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করেছে পঞ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন পর্ষদ। এক-একটি কেন্দ্র গড়তে বরাদ্দ হয়েছে প্রায় ৩৩ লক্ষ টাকা। সংশ্লিষ্ট প্রকল্প নিয়ে সম্প্রতি আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনাও করেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সবিতেন্দ্র পাত্র। সিদ্ধান্ত হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব এই কেন্দ্র গড়ার কাজ শুরু করা হবে। পশ্চিম মেদিনীপুরের মতো ‘অনগ্রসর’ জেলায় অনেক শিশুই অপুষ্টিজনিত সমস্যার শিকার। এর ফলে এক দিকে যেমন তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, অন্য দিকে সাধারণ বৃদ্ধি হ্রাস পাওয়ারও আশঙ্কা তৈরি হয় বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, জামবনি ব্লকের চিল্কিগড়, সদরের চাঁদড়া, ঝাড়গ্রামের মোহনপুর, গড়বেতা-২ ব্লকের কেয়াকোল এবং গোপীবল্লভপুর-২ ব্লকের তপসিয়া এই ৫টি ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পুষ্টি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র গড়া হবে। প্রাথমিক ভাবে যে পরিকল্পনা হয়েছে তাতে এক-একটি কেন্দ্রে ১০টি করে শয্যা থাকবে। ৫টি শয্যা শিশুদের জন্য আর ৫টি মায়েদের জন্য। অপুষ্টিজনিত সমস্যার সম্মুখীন শিশুদের ‘বিশেষ’ নজরে রাখতেই পুষ্টি ও পুনর্বাসনকেন্দ্র গড়ার উদ্যোগ বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর।
|
শিশুমৃত্যুর হার উদ্বেগজনক, কবুল স্বাস্থ্যমন্ত্রীর |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
ভারতে সদ্যোজাত শিশুমৃত্যুর হার নেপাল, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কার থেকেও বেশি বলে মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ। মঙ্গলবার রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশে সদ্যোজাত শিশুমৃত্যুর হার অত্যন্ত উদ্বেগজনক, প্রতি হাজারে ৪৭টি। অর্থাৎ, বছরে প্রায় সাড়ে বারো লক্ষ সদ্যোজাত শিশুর মৃত্যু হচ্ছে। পাকিস্তান বাদে সব প্রতিবেশী রাষ্ট্রর থেকেই এ ব্যাপারে পিছিয়ে ভারত। গত বছর জুলাই মাসে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে ১২টি ও চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মালদহে ১৫টি শিশুমৃত্যুর ঘটনায় অবশ্য রাজ্যের গাফিলতিকে দায়ী করেননি মন্ত্রী। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রীর বক্তব্য, যে অবস্থায় ওই শিশুগুলিকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল, তাতে তাদের বাঁচানো খুবই কঠিন ছিল। তিনি এ-ও জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রটি প্রধানত রাজ্যের আওতাধীন। হাসপাতালগুলিতে পরিকাঠামোগত উন্নতি আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ রাজ্যকেই করতে হবে। কেন্দ্র এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ করবে। সদ্যোজাত শিশুদের চিকিৎসার জন্য পশ্চিমবঙ্গের বি সি রায় শিশু হাসপাতালে ৩০ শয্যার একটি কেন্দ্র গড়ার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার অনুদান দিয়েছে বলেও জানিয়েছেন আজাদ।
|
অ্যাম্বুল্যান্সে রাখতেই হবে অক্সিজেন |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাটোয়া |
অ্যাম্বুল্যান্সে অক্সিজেন রাখা বাধ্যতামূলক। অ্যাম্বুলেন্স মালিকদের এই নির্দেশ দিল কাটোয়া মহকুমা প্রশাসন। সম্প্রতি অ্যাম্বুল্যান্স মালিকদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন কাটোয়ার মহকুমাশাসক দেবীপ্রসাদ করণম এবং মহকুমা হাসপাতালের সুপার সোমনাথ মুখোপাধ্যায়। তাঁরা অ্যাম্বুল্যান্স মালিকদের জানান, অক্সিজেনের ব্যবস্থা না করে রোগী নিয়ে যাওয়া যাবে না। অক্সিজেন-সহ গাড়ির ভাড়া কিলোমিটারে সাড়ে সাত টাকার বেশি ধার্য করা যাবে না। এছাড়াও অ্যাম্বুলেন্সে লাল আলোর পরিবর্তে নীল আলো ব্যবহার করতে হবে। |
সচেতনতা শিবির |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
‘মেদিনীপুর ক্যানসার কেয়ার’ নামে সংস্থার উদ্যোগে বুধবার এক ক্যানসার সচেতনতা শিবির হল শহরের বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠে (বালিকা)। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ও ক্যানসার বিশেষজ্ঞ। ক্যানসারের উপরে এক ক্যুইজ প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণির ছাত্রীরা এতে যোগ দেয়। পুরস্কার বিতরণী সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বামী সুনিষ্ঠানন্দ। সংস্থার সম্পাদক দীপক বসু বলেন, “ছাত্রীদের মধ্যে ক্যানসার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতেই এই উদ্যোগ।”
|
চক্ষু পরীক্ষা শিবির |
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
মঙ্গলবার খড়্গপুর শহরের প্রেমবাজারে চক্ষু পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করল হিজলি শাখা কংগ্রেস। শিবিরের উদ্বোধন করেন কংগ্রেসের হিজলি শাখা সভাপতি মনোজ মুখোপাধ্যায়। ১২৫ জনের চক্ষু পরীক্ষা করেন চিকিৎসক সত্যেন্দ্রনাথ দাস।
|
সচেতনতা শিবির |
জেমারি পঞ্চায়েতের উদ্যোগে মা ও শিশুদের সচেতনতা শিবির আয়োজিত হল জে কে নগরের বালকো কমিউনিটি সেন্টারে। পঞ্চায়েত এলাকার ৩৬ টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ৭২ জন কর্মী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ২০০ জন মা ও শিশু। শিবির পরিচালনা করেন পঞ্চায়েত প্রধান নিমাই ঘোষ।
|
অবরোধ |
বহির্বিভাগে চিকিৎসক সময়ে না আসায় জাতীয় সড়ক অবরোধ করল গ্রামবাসীরা। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটে ধূপগুড়ি থানার আংরাভাসায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, সকাল নটার সময় বহির্বিভাগ চালু করার কথা থাকলেও এ দিন নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পরেও চিকিৎসক আসেননি। ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা সকাল ১০ টা থেকে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন। পরে অবশ্য ধূপগুড়ি থেকে চিকিৎসক বহির্বিভাগে চিকিৎসা শুরু করলে অবরোধ উঠে যায়। |
|