২৯ আশ্বিন ১৪১৯ সোমবার ১৫ অক্টোবর ২০১২
 
আমিষ
রুইমাছের পোলাও

উপকরণ

রুইমাছের ছোট ছোট টুকরো নুন হলুদ দিয়ে ম্যারিনেট করে সরষের তেলে মচমচে করে ভাজা: (৩০০ গ্রাম) বাসমতী চাল: ৬০০ গ্রাম
পেঁয়াজ কুচোনো: ৬ টেবল-চামচ রসুন কুচি: ২ চামচ আদা বাটা: ২ চামচ কাঁচালঙ্কা: আন্দাজ মতো তেজপাতা: কয়েকটি
গরমমশলা: বড় এলাচ, ছোট এলাচ, লবঙ্গ, দারচিনি, জয়িত্রি, জায়ফল, শা জিরে ও শা মরিচের প্রতিটি ১/২ চামচ করে নিয়ে
শুকনো খোলায় নেড়ে তার পর থেঁতো করে নিতে হবে টোম্যাটো কুচি ঘি ৪ টেবল-চামচ নুন ও চিনি আন্দাজ মতো

প্রণালী
প্রথমে বাসমতী চাল ধুয়ে শুকিয়ে নিন এবং তার ভেতর কিছুটা গরমমশলা ও এক চামচ ঘি মাখিয়ে রাখুন।
কড়ায় দু’চামচ ঘি গরম করে তেজপাতা, গরমমশলা ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ হাল্কা করে ভেজে নিন।
এ বার রসুন, আদা আর ভাজা মাছের টুকরো দিয়ে নাড়াচাড়া করুন।
এর ভেতর টোম্যাটো কুচি দিয়ে দিন।
তার পর চাল দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট নাড়ুন।
এ বার চালের দ্বিগুণ পরিমাণ জল দিয়ে নুন দিন এবং হাল্কা করে কড়াইয়ের মুখে কিছু ক্ষণ চাপা রেখে দিন।
জল শুকিয়ে এলে বুঝবেন চাল সেদ্ধ হয়ে গিয়েছে।
এ বার ৬ চামচ চিনি দিন।
বাকি ঘিয়ের সঙ্গে উপর থেকে আরও একটু গরমমশলা ছড়িয়ে দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

এগ মেয়োনিজ মালাইকারি


উপকরণ

ডিম: ৩ টে সেদ্ধ করা এবং লম্বালম্বি দু’ভাগ করা মেয়োনিজ: ৪ চা-চামচ দুধ নারকেল কোরা ক্যাপসিকাম: আধখানা
পেঁয়াজ: ২টো মাঝারি মাপের খুব সরু সরু কাটা রসুন: ২ কোয়া আদা: ১ টুকরো নুন: আন্দাজ মতো চিনি: ২ চা-চামচ
হলুদ: ১/২ চা-চামচ ধনে গুঁড়ো: ১ চা-চামচ জিরে গুঁড়ো: ১ চা-চামচ তেল: প্রয়োজন মতো

প্রণালী
ডিম সেদ্ধ করে একটু ভেজে নিন।
এ বার লম্বালম্বি করে ডিমগুলো দু’ভাগ করে নিন।
একটা ননস্টিক ফ্রাইপ্যানে তেল গরম হলে একে একে কুচানো পেঁয়াজ, কুচানো রসুন, আদা, কুচানো ক্যাপসিকাম দিয়ে ভাল করে ভেজে নিন।
এ বার একটা বাটিতে মেয়োনিজ, দুধ, নারকেল বাটা, নুন, হলুদ, চিনি, ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিয়ে ওই ফ্রাইপ্যানে মিশ্রনটি ঢেলে দিতে হবে।
৫ মিনিট পর মিশ্রণটি নামিয়ে নিয়ে দু’টো বাটিতে সমান ভাগে ভাগ করে নিন।
একটা আভেন-প্রুফ বাটিতে প্রথমে এক ভাগ মিশ্রণ দিয়ে তার উপর ডিমগুলো সাজিয়ে দিন এবং উপর থেকে বাকি এক ভাগ মিশ্রণ ঢেলে দিন।
ডিম গুলো যেন পুরোপুরি ঢেকে যায় সেটা খেয়াল রাখতে হবে।
পুরো জিনিসটা এ বার আভেনে ৩৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইটে ৩০ মিনিট বেক করতে হবে।
গরম গরম ভাতের সঙ্গে এই ডিশ অসাধারণ লাগে। তা ছাড়া কুলচা বা পরোটার সঙ্গেও দিব্যি চলতে পারে।

পোস্ত চিকেন

উপকরণ
চিকেন: ৫০০ গ্রাম পোস্ত বাটা: ৪ চা-চামচ আলু: মাঝারি মাপের আলু পেঁয়াজ: ৪টে রসুন বাটা: ১চা-চামচ
আদা বাটা: ১ চা-চামচ টোম্যাটো কুচানো ধনেপাতা কুচানো কাঁচালঙ্কা হলুদ কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো নুন চিনি


প্রণালী
প্রথমে চিকেনের টুকরোগুলোকে পেঁয়াজ, আদা ও রসুন বাটা, হলুদ সরষের তেল, নুন দিয়ে ৩-৪ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখতে হবে।
কড়াইতে তেল দিয়ে তার ভেতর পেঁয়াজ ও টোম্যাটোর কুচি দিয়ে লাল করে ভাজুন।
এ বার তার মধ্যে কেটে রাখা আলু দিয়ে ৫ মিনিট ভাজতে হবে।
তার পর ম্যারিনেট করা চিকেন ঢেলে তার মধ্যে পোস্ত বাটা, অল্প চিনি, নুন, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো ও লঙ্কা দিয়ে ১৫-২০ মিনিট ধরে কষতে হবে।
হাল্কা লাল হয়ে এলে তার ভেতর অল্প জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে দিন।
ধনেপাতা উপরে ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

লবঙ্গ চিংড়ি

উপকরণ

চিংড়ি: ২৫০ গ্রাম গোটা গরমমশলা: এলাচ ও লবঙ্গ ৪-৫ টা এবং দারচিনি ছোট এক টুকরো তেজপাতা: ১ টি লবঙ্গ ও দারচিনি গুঁড়ো:
১/২ চা চামচ পেঁয়াজ বাটা: ১ কাপ রসুন বাটা: ১/২ চা-চামচ আদা বাটা: ১ চা-চামচ নারকেলের দুধ: ১/২ কাপ
হলুদ গুঁড়ো: ১ চিমটে কাঁচালঙ্কা: ২-৩টি কুচানো লঙ্কা গুঁড়ো: ১/২ চা-চামচ জিরে ও শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো: ১ চিমটে
ইচ্ছে হলে ধনে গুঁড়ো: ১/২ চা-চামচ চিনি: ১ চিমটে নুন: পরিমান মতো গরমমশলা গুঁড়ো সামান্য ধনেপাতা কুচানো


প্রণালী
মাছ পরিষ্কার করে ধুয়ে নুন ও হলুদ মাখিয়ে ভেজে নিতে হবে।
তেলের মধ্যে গোটা গরমমশলা ফোড়ন দিয়ে তাতে পেঁয়াজ বাটা দিয়ে ভাল করে ভাজতে হবে।
ভাজা হয়ে এলে এর ভেতর রসুন বাটা, আদা বাটা দিয়ে আবার ভাল করে ভেজে নিন।
এ বার ভাজা হলে একসঙ্গে সব গুঁড়ো মশলা মিশিয়ে নাড়িয়েচাড়িয়ে অল্প চিনি দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিতে হবে।
মশলা থেকে তেল ছেড়ে এলে বুঝতে হবে কষা হয়ে গিয়েছে।
এ বার নারকেলের দুধ দিয়ে খুব ভাল করে ফুটতে দিতে হবে। প্রয়োজন হলে অল্প জল দেওয়াও যেতে পারে। ঢাকা দিয়ে রান্না করলে ভাল হয়।
ফুটতে শুরু করলে এতে ধনেপাতা কুচি আর গরমমশলা গুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে চিংড়িগুলি ছেড়ে দিতে হবে।
কিছু ক্ষন ফোটার পর উপর থেকে আর একটু লবঙ্গ গুঁড়ো ছড়িয়ে আভেন বন্ধ করে দিন।
মাখা মাখা হয়ে এলে নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।


চিকেন বাহারি

উপকরণ

বোনলেস চিকেন: ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ: মাঝারি মাপের ২-৩টে কুচিয়ে কাটা কাঁচালঙ্কা: ২-৩টি কুচানো সোয়া সস: ৩ চা-চামচ
টোম্যাটো সস: অর্দ্ধেক কাপ চিলি সস: ২ চা-চামচ সরষের তেল: ৪ চা-চামচ গোটা গোল মরিচ: অর্দ্ধেক চা-চামচ
নুন: আন্দাজ মতো চিনি: অর্দ্ধেক চামচ

প্রণালী
প্রথমে পেঁয়াজগুলোকে তেলে বাদামি করে ভেজে আলাদা করে রাখুন।
তার পর আর একটা প্যানে তেল গরম করে গোটা গোল মরিচ ফোড়ন দিতে হবে।
এর পরে ওই তেলে চিনি দিয়ে একটু লাল করে ভেজে নিন।
এ বার তাতে মাংস দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে কাঁচালঙ্কা কুচি দিতে হবে।
পরবর্তী ধাপে টোম্যাটো সস্, চিলি সস্, সোয়া সস্ এক এক করে দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করে চাপা দিয়ে রাখতে হবে মিনিট দশেক।
তার পর স্বাদ অনুযায়ী পরিমান মতো নুন দিন।
যদি মাংস সেদ্ধ না হয়ে থাকে তা হলে কিছুটা জল দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।
এ বার উপর থেকে ভাজা পেঁয়াজগুলো ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

গোয়ান চিকেন

উপকরণ
চিকেনের পায়ের দিকের টুকরো চিংড়ি ২টি বড় আকারের পেঁয়াজ ঝুরি ঝুরি করে কেটে ভেজে নেওয়া অর্থাত্ বরিস্তা গোল মরিচ গুঁড়ো
দারচিনি এবং ছোট এলাচ বাটা আদা বাটা রসুন বাটা কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো নুন চিনি টক দই অর্দ্ধেক কাপ কাঁচালঙ্কা বাটা ভিনিগার সাদা তেল

প্রণালী
প্রথমে চিংড়িগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নুন-হলুদ মাখিয়ে হাল্কা করে ভেজে নিন।
এ বার ভাজা চিংড়িগুলোকে বেটে নিতে হবে।
মাংসের টুকরোগুলোকে দারচিনি, ছোট এলাচ বাটা, কাঁচালঙ্কা বাটা, টক দই, গোল মরিচ গুঁড়ো ভিনিগার আর নুন মিশিয়ে ভাল করে ম্যারিনেট করে রাখতে হবে অন্তত ২ ঘণ্টা।
এ বার কড়াইতে তেল দিয়ে ভাল করে চিকেনগুলোকে ভেজে নিয়ে তুলে রাখুন।
ওই তেলের ২-৩ চা-চামচ রেখে দিয়ে বাকিটা তুলে রাখতে হবে। কেননা ওই তেলেই বাকি রান্নাটা হয়ে যাবে।
কড়াইতে আদা-রসুন বাটা দিয়ে দিন।
একটু ভাজা হয়ে এলে কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো দিতে হবে।
এর মধ্যে টক দইটা দিয়ে ভাল করে গ্রেভি তৈরি করে নিয়ে চিংড়ি বাটা দিয়ে দিন।
অল্প জল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে পরিমাণ মতো নুন-চিনি দিতে হবে।
এ বার তার ভেতর বরিস্তাটা দিয়ে দিন।
আবার অল্প জল দিয়ে তার মধ্যে চিকেনগুলোকে দিয়ে ভাল করে কষে নিতে হবে।
১ কাপ মতো জল দিয়ে ভাল করে ঢাকা দিয়ে দিন।
কিছু ক্ষণের মধ্যে মাংসটা সেদ্ধ হয়ে যাবে এবং গ্রেভিটাও তৈরি হয়ে যাবে।
এ বার আভেন থেকে নামিয়ে নিলেই তৈরি গোয়ান চিকেন।
উপরে বরিস্তা ছড়িয়ে ভাত বা রুটির সঙ্গে জমিয়ে পরিবেশন করুন।

সুইট মাটন

উপকরণ

মাটন দই টোম্যাটো হলুদ চিনি নুন কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো ধনেপাতা কুচি
গরমমশলা গুঁড়ো পেঁয়াজ কুচি আদা বাটা সাদা তেল গোটা জিরে

প্রণালী
মাটন, দই ও হলুদ দিয়ে ৩-৪ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখতে হবে।
এ বার প্যানে সাদা তেল দিয়ে জিরে ফোড়ন ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে হবে।
পেঁয়াজ সোনালি হলে আদা বাটা, টোম্যাটো কুচি ও কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে নাড়তে হবে।
এর পর ম্যারিনেট করা মাটন তাতে দিয়ে ভাল করে কষে নিন।
তেল ছেড়ে এলে নুন দিয়ে দিন।
ভাল করে মিশিয়ে কুকারে চাপিয়ে দিন।
মাটন সেদ্ধ না হওয়া অবধি অপেক্ষা করুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে কুকারের ঢাকা খুলে চিনি, গরমমশলা গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে।
একটু ফুটে উঠলে নামিয়ে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে নান, পরোটা বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
 
ক্যাশ্যু ফিস

উপকরণ
• যে কোনও মাছের কাঁটা বিহীন ফিলে: ২টি • সিলেরি কুচি: ৭-৮টি • সাদা পেঁয়াজ কুচি: ২ বড় চামচ • গোটা কাজু বাদাম: ১০-১৫টা • ডিম: ১টা
• ময়দা: ২ চামচ • দুধ: সামান্য • সয়া সস: ৪ চামচ • রসুন বাটা: ১ চামচ • আজিনামোটো: সামান্য • নুন: স্বাদ মতো • গোলমরিচ: সামান্য

প্রণালী
মাছের ফিলেগুলোকে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন।
ডিম, ময়দা ও দুধের ব্যাটার বানিয়ে রাখুন।
মাছের টুকরো ব্যাটারে ডুবিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে।
একটি প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি, সিলেরি কুচি ও কাজুগুলি সামান্য ভাজুন।
এবার সয়া সস ও আজিনামোটো দিয়ে কিছু ক্ষণ নাড়াচাড়া করে ভাজা মাছের টুকরোগুলি দিন।
প্রয়োজন হলে সামান্য জলও মেশাতে পারেন।
সব শেষে গোলমরিচ গুঁড়ে ছড়িয়ে নামিয়ে নিন।
ফ্রায়েড রাইস বা চাউমিনের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন।

চিকেন লেবানিজ (Sawarma রোল)

উপকরণ
রুটির জন্য
ময়দা: ২ কাপ বেকিং পাওডার: ১/২ চা-চামচ নুন: পরিমাণ মতো সাদা তেল: ২ চা-চামচ জল: আন্দাজ মতো

পুরের জন্য
বোনলেস চিকেন: ১০০ গ্রাম, ১ ইঞ্চি মাপের টুকরো করে কাটা লেবুর রস বা ভিনিগার: ২ চা-চামচ গাজর: ১ টি ছোট টুকরো করে কাটা
বাঁধা কপি: ১ কাপ, কুচিয়ে গরম জলে ভাপানো পেয়াঁজ: ১টি মাঝারি লম্বা করে কাটা সাদা তেল: ২/৩ চা-চামচ মেওনিজ সস্: পরিমান মতো
টোম্যাটো সস্: পরিমান মতো নুন ও গোল মরিচ: আন্দাজ মতো গার্লিক সস্ আন্দাজ মতো শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো: ১ চা-চামচ


প্রণালী
রুটি
প্রথমে ২ কাপ ময়দা একটা পাত্রে ঢেলে নিয়ে তাতে বেকিং পাউডার,
নুন, সাদা তেল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে।
এ বার জল দিয়ে ময়দাটা ভাল করে মাখতে হবে।
খেয়াল রাখবেন যেন খুব শক্ত বা খুব নরম না হয়।
মাখা হয়ে গেলে কিছু ক্ষণ পর বড় বড় রুটির লেচি কেটে বেলে নিন।
খেয়াল রাখবেন যাতে খুব বেশি পাতলা না হয়ে যায়।
এ বার রুটিগুলো ভাল করে সেঁকে নিন।
মাথা খুব বেশি না সেঁকে হাল্কা হলেই ভাল হবে।

রোল
এ বার আগে থেকে বানানো রুটির ভেতর বানানো পুরটা দিয়ে দিন।
তার পর রোলের আকারে মুড়ে নিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
পুর
ফ্রাইং প্যানে সাদা তেল গরম করুন।
তেল গরম হয়ে গেলে বোনলেস চিকেনগুলি লেবুর রস বা
ভিনিগার, শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো এবং নুন মাখিয়ে ভেজে নিন।
চিকেনের টুকরোগুলো লাল রং হয়ে গেলে তুলে নিতে হবে।
এ বার সামান্য তেলে গাজরের টুকরো, পেঁয়াজের টুকরো এবং
ভাপিয়ে নেওয়া বাঁধাকপির টুকরো দিয়ে ভাল করে নেড়ে নিন।
এর ভেতর আন্দাজ মতো নুন দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে দিন।
খেয়াল রাখবেন সব্জিগুলো যেন একটু কাঁচা থাকে।
ভাজার পর সব্জিগুলো একটি পাত্রে তুলে নিন।
এ বার এতে আগে থেকে ভেজে রাখা মাংসের টুকরো, পরিমাণ
মতো মেওনিজ সস্, টোম্যাটো সস্, গোল মরিচ দিয়ে মিশিয়ে দিন।
এটি রুমালি রুটিতেও ভাল হয়। সে ক্ষেত্রে রুটিটা দু’ভাঁজ করে মুড়ে নিয়ে পুর ভরতে হবে।




ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়, খড়গপুরে


অমৃতা ঘোষ, কানাডা


সায়ন্তি ভট্টাচার্য, সুইডেন


ঐন্দ্রিলা ঘোষ, হ্যাম্পশায়ার কাউন্টি


সুমনা দে মল্লিক, হায়দরাবাদ
চিকেন বাহারি

পৌষালি দাস, মার্কিন যুক্তরাস্ট্র


সঞ্চিতা মোহান্তি, টরোন্টো


সংহিতা হাজরা চক্রবর্তী, কলম্বাস


সৌমা মুখার্জী, জেনিভা

আপনার রান্নাঘর
এ বারের সংখ্যার অন্যান্য বিভাগ
নিরামিষ মিষ্টি স্ন্যাক্স

 
রোজের আনন্দবাজার এ বারের সংখ্যা সংবাদের হাওয়াবদল পুরনো সংস্করণ
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.