টুকরো খবর
ভারতীয় আইনকেই দুষছেন ডোনিগার
প্রকাশক সংস্থা পেঙ্গুইনকে নয়, ভারতীয় আইনকেই দোষ দিচ্ছেন ওয়েন্ডি ডোনিগার। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এই শিক্ষকের লেখা ‘দ্য হিন্দুজ: অ্যান অল্টারনেটিভ হিস্ট্রি’ বইটি বাজার থেকে তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে পেঙ্গুইন। ওয়েন্ডি তাতে যথারীতি ‘ক্ষুব্ধ এবং ক্রুদ্ধ’। কিন্তু সংবাদসংস্থা পিটিআইকে লেখা ই-মেলে তিনি অভিযোগ করেছেন, ভারতীয় আইনই এর জন্য দায়ী। পেঙ্গুইন নয়। পেঙ্গুইন জানিয়েছে, তারা বিতর্কিত বইটির সব কপি বাজার থেকে তুলে নিয়ে নষ্ট করে ফেলবে। এ প্রসঙ্গে ওয়েন্ডি লিখেছেন, ওঁর বাবারও প্রকাশনার ব্যবসা ছিল। ফলে কোনও বই সম্পর্কে এই রকম সিদ্ধান্ত শুনে তিনি শিউরে উঠছেন। কিন্তু তাঁর দাবি, পেঙ্গুইন সব জেনেশুনেই তাঁর বই ছাপতে রাজি হয়েছিল এবং চার বছর ধরে আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনের লড়াইও চালিয়েছিল। “শেষ পর্যন্ত ওরা পরাজিত হল যে ভিলেনের কাছে, তার নাম ভারতীয় আইন...।” এ দেশের রাজনৈতিক আবহ, আইনি ব্যবস্থা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা যে জায়গায় যাচ্ছে, তাতে রীতিমতো উদ্বিগ্ন বোধ করছেন বলে জানিয়েছেন ওয়েন্ডি। তবে তাঁর একটাই আশা, ইন্টারনেটের যুগে কোনও বইকেই সম্পূর্ণ ভাবে মুছে ফেলা যায় না। পাঠকরা চাইলেই বইটি সেখানে পড়তে পারবেন। এ খবর পিটিআইয়ের।

কেটের গলায় নিজামের হিরে
ছবি: এপি।
বিয়ের জন্য উপহার হায়দরাবাদের নিজামের হিরের হার। ভারত যে বছর ব্রিটিশ শাসনমুক্ত হল, সেই ১৯৪৭ সালেই ডিউক অফ এডিনবরার সঙ্গে বিয়ের সময় নিজামের হিরের হার উপহার পেয়েছিলেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। প্রায় ৬৬ বছর বাদে সেই হিরের হার পরেই দেখা গেল উইলিয়ামের স্ত্রী ক্যাথরিনকে। দিদিশাশুড়ির কাছ থেকে ধার করা ওই হার পরে লন্ডনের ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারিতে এসেছিলেন তিনি। সেখানে চর্চার বিষয় হয়ে ওঠে ওই হারটিই। মঙ্গলবার ওই গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত একটি নৈশভোজের আসরে উপস্থিত আমন্ত্রিতেরা মুগ্ধ হয়ে দেখছিলেন ক্যাথরিনকে। সুন্দর পোশাক পরলেও আমন্ত্রিতেরা আড় চোখে বারবার কেটের হারটিকেই দেখছিলেন। ওই নৈশভোজের আসরে অন্য আমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন এলিজাবেথ হারলি, ব্রায়ান অ্যাডামস, শিল্পী গ্রেসন পেরি। গ্যালারি দেখে তিনি খুশি বলে জানান কেট। পৃথিবীর দামি কিছু ছবির সংগ্রহ ওই গ্যালারিতে রয়েছে বলেও জানান তিনি।

বেঁচে ফিরলেন
তাঁর পাশে বসে মঙ্গলবার যাঁরা কনস্ট্যান্টাইন যাচ্ছিলেন, বুধবার আর বেঁচে নেই তাঁদের কেউ। মঙ্গলবারের অভিশপ্ত যাত্রায় আশ্চর্যজনক ভাবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন কেবল এক জন। তাঁর নাম জানা যায়নি। তিনি সেনাবাহিনীরই এক সদস্য বলে জানা গিয়েছে। মঙ্গলবার তামাঁরাসে থেকে কনস্ট্যান্টাইন যাওয়ার পথে উম আল বুয়াঘির কাছে ভেঙে পড়ে আলজিরীয় সেনার একটি বিমান। জানা যায়, দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা একশো ছুঁইছুঁই। উদ্ধার কাজ শুরু হওয়ার পর সংখ্যাটা অবশ্য কমে দাঁড়িয়েছে ৭৭।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.