এক যুগেরও পরে রঞ্জি জিতল কর্নাটক
ং অনের উপর দিয়ে করুণ নায়ারের ছক্কা-র অপেক্ষাই ছিল। প্রায় দেড় দশকের জমে থাকা হতাশা বদলে গেল ‘সেলিব্রেশনের সুনামি’তে। হইহই করে মাঠে ঢুকেই বাঁধভাঙা উৎসব শুরু কর্নাটকের ক্রিকেটারদের। মহারাষ্ট্রকে সাত উইকেটে হারিয়ে রঞ্জি ট্রফি জয়ের। ততক্ষণে টিমের দুই ব্যাটসম্যানও ১৯৯৮-’৯৯ মরসুমের পর ঘরোয়া ক্রিকেটের সেরা খেতাব জেতার উৎসবে গা ভাসিয়ে দিয়েছেন।
ম্যাচ মুঠোয় পুরতে পঞ্চম দিন কর্নাটকের সামনে ৬৪ ওভারে ১৫৭ রানের টার্গেট ছিল। ২৭২-৬ থেকে শুরু করে রবিবার মহারাষ্ট্রের দ্বিতীয় ইনিংস ৩৬৬ রানে গুটিয়ে যায় শ্রেয়াস গোপালের দাপটে (৪-৪৭)। তিন উইকেট হারিয়েই যা ৪০.৫ ওভারে তুলে দেন রবিন উথাপ্পারা।

বিনয় কুমারের সঙ্গে ট্রফি ছুলেন তাঁর স্ত্রী রিচাও।
রবিবার হায়দরাবাদে কর্নাটক রঞ্জি জয়ের পর। ছবি: পিটিআই।
কর্নাটকের ক্যাপ্টেন বিনয় কুমার আবার এই ম্যাচেই সাত উইকেট নিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে ৩০০ উইকেটের মাইলস্টোন স্পর্শ করেন। ম্যাচের পর উচ্ছ্বসিত বিনয় বলে দেন, “ব্যক্তিগত নজিরের থেকেও রঞ্জি ট্রফি জেতাটা অনেক বড় ব্যাপার। বেশ কয়েক বার সাফল্য না আসায় এ বার আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য মরিয়া ছিলাম। টিমের অধিকাংশেরই বয়স ২৫-২৬। যারা দেশের হয়ে খেলতে চায়। সবারই লক্ষ্য স্পষ্ট। তাই আমাদের মধ্যে জেতার বিশ্বাসটা ছিল। রঞ্জি ট্রফি হাতে তোলাটা বিরাট গর্বের। সতীর্থদের ধন্যবাদ আমায় সেই সুযোগটা দেওয়ার জন্য।”
মহারাষ্ট্রের ক্যাপ্টেন রোহিত মোটওয়ানি আবার ৭২ বছর পর ট্রফি জেতার সুযোগ পেলেও ব্যর্থতার জন্য ক্যাচ ফস্কানোকে দায়ী করে বলেন, “ক্যাচই ম্যাচ জেতায়। আমরা বেশ কয়েকটা ক্যাচ ফস্কেছি। না হলে কর্নাটককে আরও লড়াই দিতে পারতাম।”

সংক্ষিপ্ত স্কোর
মহারাষ্ট্র ৩০৫ (চিরাগ ৬৪, মিঠুন ৩-৪৯) ও ৩৬৬ (কেদার ১১২, শ্রেয়াস ৪-৪৭, বিনয় ৪-১১৬)
কর্নাটক ৫১৫ (লোকেশ ১৩১, শ্রীকান্ত ৩-৯০) ও ১৫৭-৩




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.