দেশের বর্তমান আর্থিক অবস্থা ব্যাঙ্ক শিল্পকে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে ফেলেছে। এমনই জানিয়েছেন এলাহাবাদ ব্যাঙ্কের সিএমডি শুভলক্ষ্মী পান্সে। সম্প্রতি ব্যাঙ্কের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের আর্থিক ফল ঘোষণার পর তিনি বলেন, “এক দিকে শিল্পে ঋণের চাহিদা কম। অন্য দিকে অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধি ও শেয়ার বাজারের খারাপ হালই ব্যাঙ্ক শিল্পে সমস্যা সৃষ্টি করেছে।” অবশ্য তাঁর আশা, আগামী মাসগুলিতে ঋণের চাহিদা বাড়বে। শিল্পের জন্য এলাহাবাদ ব্যাঙ্কে ১৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর হয়ে পড়ে আছে। বহু সংস্থা ঋণের জন্য আবেদন করেও, মঞ্জুর হওয়ার পর আর তা নিচ্ছে না। একই সঙ্গে অনেকে ধার শোধ না-দেওয়ায় বাড়ছে ব্যাঙ্কের অনুৎপাদক সম্পদও। বিশেষত ওই অনুৎপাদক সম্পদ খাতে আর্থিক সংস্থান বাড়াতে গিয়েই নিট মুনাফায় টান পড়েছে তাদের। উল্লেখ্য, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ৯ মাসে ব্যাঙ্কটির নিট মুনাফা আগের বারের ওই সময়ের থেকে ৪.২১% কমেছে। যদিও মোট মুনাফা ২১.৬৭% বেড়ে হয়েছে ৩১৮৫ কোটি টাকা। তৃতীয় ত্রৈমাসিকে নিট মুনাফা ৪.৬৮% বেড়ে ছুঁয়েছে ৩২৫.৩৭ কোটি। এই সময়ে ব্যবসা ১১.১৫% বেড়ে হয়েছে ৩ লক্ষ ২৪ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা।
|
মন্দার ছায়া থেকে বেরোতে দেশের গাড়ি সংস্থাগুলির চোখ এখন ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে গ্রেটার নয়ডায় শুরু হতে চলা ‘দিল্লি অটো এক্সপো’-র দিকে। দেশের বৃহত্তম এই গাড়ি প্রদর্শনীতে ৭০টি নয়া গাড়ি ও বাইকের উদ্বোধন হবে। যার ২৬টিই আন্তর্জাতিক উদ্বোধন। এর মধ্যে ১৫টি চার চাকার গাড়ি। গাড়ি শিল্পের সংগঠন সিয়ামের সভাপতি বিক্রম কির্লোস্কার জানান, গত বছর কঠিন সময় ছিল। আয় না-বাড়া, জ্বালানির বাড়তি খরচ, চড়া সুদ ও নেতিবাচক মনোভাবের কারণে যাত্রিগাড়ি বিক্রি কমেছে। পড়েছে বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রিও। অটো এক্সপো পরিস্থিতি বদলে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে, দাবি তাঁর।
|
রাষ্ট্রায়ত্ত কোল ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ফের তদন্তের নির্দেশ দিল প্রতিযোগিতা কমিশন। সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাজারে নিজেদের অবস্থানের সুযোগ নিয়ে কয়লা সরবরাহে অনিয়ম করেছে তারা। ওয়ার্ধা পাওয়ার কোম্পানির অভিযোগ পাওয়ার পরই এ নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। অনিয়মে যোগাযোগ থাকলে সংস্থার তৎকালীন কর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে তারা। উল্লেখ্য, এর আগে গত মাসেই কয়লা সংস্থাটিকে ১,৭৭০ কোটি টাকার বেশি জরিমানা করেছে প্রতিযোগিতা কমিশন। তখনও এক বার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
|
‘অবাঞ্ছিত’ বিজ্ঞাপনী ফোন করায় যে সব সংযোগ কাটা হয়েছিল, সেগুলি ফের চালু করতে অন্তত ৫০০ টাকা করে দিতে হবে। নির্দেশ টেলিকম নিয়ন্ত্রক ট্রাইয়ের। সর্বোচ্চ অঙ্ক হতে পারে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। |