টুকরো খবর |
পিচ ভিজে থাকায় লিগের ম্যাচ বন্ধ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ইডেনে উইকেট ভিজে থাকায় শনিবার সিএবি-র প্রথম ডিভিশন লিগে ইস্টবেঙ্গল-কালীঘাট ম্যাচ হল না। শনিবার সকালে খেলা শুরুর আগে দেখা যায় উইকেটে ঘাসের অংশগুলি ভিজে। গুড লেংথ স্পটও ভিজে। কিউরেটর প্রবীর মুখোপাধ্যায় ও মাঠকর্মীরা জানান, গত দু’দিন ধরে পিচে জল দেওয়া হয়নি। তা হলে উইকেট ভিজে কেন? তাঁদের যুক্তি, গত দু’দিনে অতিরিক্ত শিশির পড়ায় ও তেমন ভাল ভাবে রোদ না ওঠায় উইকেটের এই অবস্থা। ভুল করে জল দেওয়ার জন্য নয়। আম্পায়াররাও দেখেন পিচের ঘাসহীন অংশ শুকনো। বিকেল পৌনে চারটে পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর দুই আম্পায়ার অভিজিৎ ভট্টাচার্য ও সঞ্জীব পান্ডে সিদ্ধান্ত নেন, এ দিন খেলা হবে না। রবিবার সকালে পিচ দেখে ম্যাচ শুরু বা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। গত বারও লিগে এই দুই দলের মধ্যে ম্যাচ পিচ ভিজে থাকার জন্য হয়নি। কয়েক সপ্তাহ আগে টালিগঞ্জ-ভবানীপুর ম্যাচও মাঠ ভিজে থাকায় হয়নি। তবে তা কিউরেটরের অজ্ঞতার কারণে। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতিকে দায়ী করলেন তিনি। এ দিন প্রথম ডিভিশন লিগের অন্যান্য খেলায় দশটি সেঞ্চুরি হল। শ্যামবাজারের অলোক শর্মা (১৪৬), ইয়ং বেঙ্গলের সন্দীপ যাদব (১৩৭), ইস্টার্ন রেলওয়েজের অরণ্যদেব সরকার (১৩৮), এরিয়ানের তীর্থ রায় (১৬২), ডিকেএসের রবিকান্ত সাইনি (১১৫) ও মনদীপ সিংহ (১০৩), পাইকপাড়া স্পোর্টিংয়ের রাহুল দগর (১৩৫), শিবপুর ইনস্টিটিউটের সনৎ সাহা (১০৮), ভবানীপুরের দীপ চট্টোপাধ্যায় (১৬৬) এবং কলকাতা কাস্টমসের মানস চৌবে (১২৩) সেঞ্চুরি করেন।
|
গ্র্যান্ডমাস্টার গড়ার অভিনব পরিকল্পনা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সূর্যশেখর। এ বার নতুন দায়িত্ব। |
বাংলাকে আরও গ্র্যান্ডমাস্টার দেওয়ার কর্মযজ্ঞে নেমে পড়ল আলেখিন চেজ ক্লাব। ক্লাবের এই পরিকল্পনার নাম ‘কুড়িতে কুড়ি’। যার সারকথা, ২০২০ সালের মধ্যে বাংলা থেকে আরও কুড়ি জন গ্র্যান্ডমাস্টার তুলে আনা। এই লক্ষ্যে বিশেষ প্রশিক্ষণের জন্য শিক্ষার্থীদের অনেককেই বেছে ফেলা হয়েছে। তবে প্রতিভার সন্ধান চলবে। অভিনব এই পরিকল্পনায় প্রশিক্ষকদের প্রধান পরামর্শদাতা সূর্যশেখর গঙ্গোপাধ্যায় বললেন, “আমিও আলেখিন থেকেই উঠেছি। এই ক্লাব নিশ্চয়ই আগামী দিনেও বাংলাকে পথ দেখাবে।” সূর্যকে প্রশিক্ষণের কাজে সাহায্য করবেন নীলোৎপল দাস, রক্তিম বন্দ্যোপাধ্যায়রা। খুদে দাবাড়ুদের ফিজিক্যাল ট্রেনারের ভূমিকায় থাকছেন ডঃ কুন্তল রায়। সঙ্গে মনোবিদ মৃণাল চক্রবর্তী। শনিবার ঐতিহ্যশালী দাবা ক্লাবের এই পরিকল্পনা ঘোষণার দিন উপস্থিত ছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্রও। তাঁর প্রতিশ্রুতি, “বাংলা থেকে একটি প্রতিভাও হারিয়ে যেতে দেব না।”
|
মহেশদের হার |
ভূপতি বাদে শনিবারটা অস্ট্রেলীয় ওপেনে ভারতীয়দের কাছে ভাল কাটল। বোপান্না এবং সানিয়া ডাবলস এবং মিক্সড ডাবলস, দু’টোরই তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন। যথাক্রমে কুরেশি ও স্রেবোটনিককে এবং কারা ব্ল্যাক ও তেকাউকে পার্টনার নিয়ে। লিয়েন্ডার-স্টেপানেক জুটিও তৃতীয় রাউন্ডে। সামনে য়ুকিদের জুটি। তবে মহেশ-রাজীব রাম দ্বিতীয় রাউন্ডে বিদায় নেন। বোপান্নাদের ইন্দো-পাক এক্সপ্রেসের কাছে এ দিন হারেন ক্যানসারকে ‘হারিয়ে’ মেলবোর্নেই প্রথম নামা ব্রিটিশ হাচিন্স এবং তাঁর দেশোয়ালি পার্টনার ফ্লেমিং।
|
অন্য খেলায় |
• ভয়েস অব ওয়ার্ল্ড ও বড়িশা ক্লাবের পূর্বাঞ্চলীয় দৃষ্টিহীনদের ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল আজ অক্সফোর্ড মিশন গ্রাউন্ডে।
• সিইএসসি-র বার্ষিক ক্রীড়া ২০ ও ২৩ জানুয়ারি টাউন ক্লাবের মাঠে। অংশ নেবেন প্রায় সাতশো প্রতিযোগী। |
|