বসিরহাট বইমেলা
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট |
শুরু হল ‘বসিরহাট মহকুমা সংস্কৃতি ও বইমেলা’। এ বার এই মেলার রজত জয়ন্তী বর্ষ। চলবে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত। গত ১১ জানুয়ারি এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে এই মেলার উদ্বোধন হয়। উপস্থিত ছিলেন বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। এ বার মেলায় স্টলের সংখ্যা ১২০টি। তার মধ্যে ৪০টি বইয়ের স্টল রয়েছে। মেলার বিভিন্ন দিনে থাকছে প্রতিযোগিতা মূলক অনুষ্ঠান এবং বিচিত্রানুষ্ঠান।
|
তাঁত শ্রমিকদের বিক্ষোভ বসিরহাটে
|
মজুরি বৃদ্ধির সুব্যবস্থা এবং ত্রাণের দাবিতে প্রায় কয়েকশো তাঁত শ্রমিক বিক্ষোভ দেখালেন মহকুমাশাসকের দফতরের সামনে। তৃণমূল পরিচালিত বসিরহাট মহকুমা তন্তুজীবী সংগঠনের গজ-ব্যান্ডেজ প্রস্তুতকারী এই শ্রমিকেরা সোমবার প্ল্যাকার্ড, ব্যানার নিয়ে মিছিল করে এসে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের দাবি, যে ভাবে দিনের পর দিন জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি ঘটছে, তাতে পুরনো মজুরিতে আর কাজ করা সম্ভব নয়। সেই কারণে গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর থেকে কর্মবিরতিও পালন করছেন তাঁরা। তারপরেও কোনও সুরাহা না হওয়ায় আজকের এই বিক্ষোভ। মহকুমা শাসকের কাছে এ দিন স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। বসিরহাটের মহকুমাশাসক শেখর সেন বলেন, “আপাতত পরিবার পিছু এককালীন ২৪ কিলোগ্রাম করে চাল দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য দাবিগুলিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
|
কামদুনি কাণ্ডে নয়া চার্জ গঠন |
কামদুনি গণধর্ষণে অন্যতম অভিযুক্ত রফিকুল ইসলাম গাজির বিরুদ্ধে সোমবার চার্জ গঠন করা হয়েছে। সরকারি আইনজীবী দীপক ঘোষ ও অনিন্দ্য রাউত কলকাতা জেলা নগর ও দায়রা আদালতের (বিচার ভবন) অতিরিক্ত বিচারক (২) সঞ্চিতা সরকারের এজলাসে জানান, রফিকুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুন, দেহ পাচার এবং তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টার অভিযোগে চার্জ গঠন হচ্ছে। ২০১৩ সালের ৭ জুন কামদুনিতে এক কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ করে খুন করা হয়। এই মামলায় আগে আট অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হয়েছে। সরকারি আইনজীবীরা জানান, নিহত ছাত্রীর দুই ভাই সাক্ষ্য দিতে চান। বিচারক ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন।
|
বাড়ি থেকে রাস্তায় টেনে এনে এক তৃণমূল নেতাকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল শাসনে। পুলিশ জানায়, ওই নেতার নাম একলাখ শেখ। সোমবার রাত ১০টা নাগাদ কিছু লোক শাসনে গোলাবাড়ির শঙ্করগাছির বাড়ি থেকে তাঁকে টেনে এনে বেধড়ক পেটায়। ধারালো অস্ত্র দিয়েও কোপানো হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে বারাসত হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। হামলার পরেই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মারপিট বেধে যায়। র্যাফ নামে। এএসপি ভাস্কর মুখোপাধ্যায় জানান, কেন এই হামলা, তা স্পষ্ট নয়। |