কুলতলিতে গুলিতে খুন বধূ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কুলতলি |
প্রতিবেশী যুবকের ছোড়া গুলিতে খুন হলেন এক গৃহবধূ। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলির নাপিতখালি গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে মৃতার নাম হোসেনবানু লস্কর (৩২)। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, এ দিন সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ বক মারাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের বাচ্চাদের মধ্যে ঝগড়া বাধে। সেই ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন হোসেনবানু। ঝগড়ার মধ্যেই প্রতিবেশী সামসুদ্দিন শেখ পাইপগান থেকে গুলি ছুড়লে তা হোসেনবানুর মাথায় লাগে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় জামতলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তিনি মারা যান। মৃতার আত্মীয় সামসুল লস্করের অভিযোগের ভিত্তিতে একটি খুনের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এ দিকে ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত সামসুদ্দিন পলাতক বলে পুলিশ জানিয়েছে।
|
খুনে যাবজ্জীবন
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
একটি মোবাইল ফোনের জন্য ১৩ বছরের অমিত মাঝিকে খুনের পরে টুকরো টুকরো করে কেটে বস্তায় পুরে নিজের বাড়িতে লুকিয়ে রেখেছিল কার্তিক বিশ্বাস নামে প্রতিবেশী এক যুবক। ২০০৯ সালের ২ ডিসেম্বর ঘটনাটি ঘটে বারাসত থানার ন’পাড়ায়। অমিতের সাইকেলের সূত্র ধরে কার্তিকের বাড়ির আলনার পিছন থেকে অমিতের দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। মঙ্গলবার সেই ঘটনায় কার্তিকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে।
|
ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুর ও তাঁর বড় ছেলে সুব্রতর বিরুদ্ধে পৈতৃক সম্পত্তির জন্য মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ তুললেন কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর। কপিলবাবু মঞ্জুলবাবুর দাদা। সোমবার গাইঘাটা থানায় ডায়েরিতে তিনি জানান, সোমবার দুপুরে মা বীণাপাণিদেবীকে (মতুয়া মহাসঙ্ঘের প্রধান উপদেষ্টা) নিয়ে তিনি গোবরডাঙায় যান। দুপুরে ফিরে দেখেন, ঘরে তালা। তাঁর সাইকেল পড়ে পাশের পুকুরে। খোঁজ নিয়ে জানেন মঞ্জুলকৃষ্ণ ও তাঁর ছেলে ওই কাণ্ড ঘটিয়েছেন। মঞ্জুলবাবুর পাল্টা দাবি, “দাদা অবসাদে ভুগছেন। সিপিএম ও ফব-র কিছু লোকের কথায় মিথ্যা কথা বলছেন।” |