চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটে (সিএনসিআই) ক্যান্সারের রেডিয়েশন চিকিৎসার জন্য ডুয়াল এনার্জি লিনিয়র এক্সিলেরেটর যন্ত্র এবং নতুন পাওয়ার সাব স্টেশনের উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা সিএনসিআই-এর চিকিৎসক-গবেষকদের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “কেন্দ্র ও রাজ্য একসঙ্গে কাজ করলে এই প্রতিষ্ঠান শুধু পূর্বাঞ্চলে নয়, বিশ্বে এক নম্বর হয়ে উঠবে।” রাজারহাটে সিএনসিআই-এর দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ নিয়েও কেন্দ্র ও রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হয় এ দিন। ওই প্রকল্পে ইতিমধ্যেই ৫৩৪ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। মমতা বলেন, “ওই কেন্দ্রের জন্য ১০ একর জমি দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায়, ওই কেন্দ্র তৈরির কাজ শীঘ্রই শুরু করা যাবে।” পাশাপাশি হুগলিতে সিএনসিআই-এর একটি স্যাটেলাইট কেন্দ্র গড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই কেন্দ্রে ক্যানসার রোগীদের স্ক্রিনিং, কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপির ব্যবস্থা থাকবে। হাজরায় সিএনসিআই চত্বরে একটি ওষুধের দোকান খোলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র।
পুরনো খবর: ক্যানসার চিকিৎসায় পথ দেখাচ্ছে শহর |
পুরসভার উদ্যোগে রামজীবনপুরে অবশেষে পিপিপি মডেলে একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র চালু হল। রবিবার ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উদ্বোধন করেন জেলার স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ জারিনা ইয়াশমিন। এতদিন রামজীবনপুর-সহ সংলগ্ন এলাকার মানুষকে অসুস্থ হলে ৩০ কিলোমিটার দূরে ঘাটাল, না হলে ৪০ কিলোমিটার দূরে আরামবাগে ছুটতে হত। সেই কারণে রামজীবনপুর পুরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় তিন একর জমির উপর এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি গড়ার পরিকল্পনা করা হয়। বেশিরভাগই খাস জমি। তবে লাগোয়া কিছুটা জমি দান করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা পাঁচুগোপাল মোদক। ২০০৮ সাল থেকে অনগ্রসর এলাকা উন্নয়ন তহবিলের প্রায় এক কোটি টাকায় দোতলা ভবন হয়েছে। পুরসভার চেয়ারম্যান শিবরাম দাস বলেন, “প্রাথমিক ভাবে আউটডোর চালু করা হয়েছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে ইনডোরও চালু হবে। ৩০টি শয্যা থাকবে।”
|
কোলাঘাট শহরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সঙ্কেত ক্লাবের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উপলক্ষে শনি ও রবিবার চক্ষু পরীক্ষা শিবির হল। শিবিরে পঞ্চাশোর্ধ্ব ৮১০ জনের চক্ষু পরীক্ষা করা হয়।
|
ভারত পোলিও-মুক্ত দেশের তকমা পেতে চলেছে বলে দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ। সোমবার আজাদ বলেন, “২০০৯-এ ভারতেই গোটা বিশ্বের মধ্যে ৫০ শতাংশ পোলিও রোগী ছিল। কিন্তু তার পর থেকে পোলিও টিকাকরণে সাফল্য এসেছে।” গত তিন বছরে এক জন পোলিও রোগীর সন্ধান মেলেনি, দাবি আজাদের। |