রাতের আকাশ থেকে হঠাৎই খসে পড়ল মানুষের দেহাংশ। রবিবার রাতে এমনই অভিজ্ঞতা হয়েছে জেড্ডার বাসিন্দাদের। সৌদি পুলিশ জানিয়েছে, রাত আড়াইটে নাগাদ তারা একটি ফোন পায়। মুশরেফা এলাকায় গিয়ে দেখা যায় রাস্তায় পড়ে রয়েছে এক মানুষের দেহাংশ। দেহটি কার সে নিয়ে নিশ্চিত নয় পুলিশও। তবে তাদের ধারণা, বিমানের চাকার তলায় লুকিয়ে সীমান্ত পেরোতে গিয়েই এমন বিপত্তি। অবৈধ ভাবে এমন ঘটনা প্রায়শই ঘটিয়ে থাকেন এই অঞ্চলের মানুষ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিমানটি কিছুটা উচ্চতায় পৌঁছনোর পর ঠান্ডাতেই অধিকাংশের মৃত্যু হয়। জেড্ডার ঘটনায় হয়তো বিমানের চাকায় জড়িয়ে গিয়েছিল ওই ব্যক্তির দেহ। এ দিকে, রবিবার রাতেই ইরানের একটি বিমান ৩১৫ জন যাত্রী নিয়ে সৌদি আরবের মদিনায় জরুরি অবতরণ করে। ককপিট থেকে জানানো হয়েছিল, বিমানটির সামনের চাকায় কিছু গোলমাল হয়েছে। এই দু’টি ঘটনা জড়িত কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
|
পারভেজ মুশারফ দেশ ছেড়ে যেতে না পারেন, তার জন্য ইসলামাবাদ হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিল একটি সংস্থা। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করেছে কোর্ট। সম্প্রতি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট। খবর ছড়িয়েছিল, চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যাওয়া হতে পারে মুশারফকে। গত ৩ জানুয়ারি আদালতে মামলাটি করেছিল ওই সংস্থা। ২০০৭ সালে লাল মসজিদে সেনা অভিযানের সময় যাঁরা নিহত হয়েছিলেন, মূলত তাঁদের পরিবারের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে এই সংস্থাটি। কিন্তু সোমবার আদালত জানিয়েছে, মুশারফের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের যে মামলা চলছে তা বিশেষ আদালতের এক্তিয়ারভুক্ত।
পুরনো খবর: কোর্টে যাওয়ার পথে হৃদরোগে আক্রান্ত মুশারফ |
১০ বছরের স্পোঝামিকে আত্মঘাতী জঙ্গি বানিয়ে পাঠিয়েছিল তালিবান। কিন্তু বালিকাটিকে উদ্ধার করে সেই ছক বানচাল করল আফগান পুলিশ। দক্ষিণ আফগানিস্থানের হেলমন্দ প্রদেশের ঘটনা। স্পোঝামির দাদা তালিবানের এক বড় কম্যান্ডার। আফগান সেনাদের আক্রমণ করার উদ্দেশ্যে নিজেরই ছোট বোনকে আত্মঘাতী জঙ্গি বানিয়ে পাঠিয়েছিল সে। মেয়েটি বোমাটি সক্রিয় করার আগেই পুলিশ তাকে ধরে ফেলে। আগেও ছোট ছোট বালক-বালিকাকে আত্মঘাতী জঙ্গি বানিয়েছে তালিবান। তবে এত কম বয়সি কোনও মেয়েকে জঙ্গি বানানোর ঘটনা এই প্রথম।
|
আল কায়দার সঙ্গে যোগসাজশ করে নাশকতার চেষ্টা করেছিল পাঁচ ব্যক্তি। ওই পাঁচ জনেরই ৩০ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল সৌদির এক আদালত। সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, আল কায়দার সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে লোহিত সাগরের এয়ানবু বন্দরে এক তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণ ঘটানোর ছক কষেছিল তারা। তবে ঠিক কবে ওই বিস্ফোরণ ঘটানো হত, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। প্রসঙ্গত, ২০০৩ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সৌদি আরবে আল কায়দা যে সব হিংসাত্মক ঘটনা ঘটিয়েছিল, তার বিচার শুরু হয় ২০১১ সালে। এই শাস্তি তারই অন্তর্গত বলে জানা গিয়েছে। |