কোচবিহারে রান্নার গ্যাস গ্রাহকদের আধার কার্ডের জন্য ডিস্ট্রিবিউটরের কাছে ছবি তোলার সময়সীমা ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়াল জাতীয় জনগণনা দফতর। পাশাপাশি এ রাজ্যে কলকাতা, হাওড়া ও হুগলির মতো আরও চার রাজ্যের কিছু জেলায় এই ব্যবস্থা চালুর বিষয়টি নিয়ে আগামী সপ্তাহে দিল্লিতে বৈঠক ডেকেছে তারা। গত ১৪ ডিসেম্বর থেকে কোচবিহারে ওই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। গোড়ায় ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা চলার কথা থাকলেও, পরে তা বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর করা হয়েছিল। মঙ্গলবার তা ফের বাড়িয়ে ৩১ জানুয়ারি করা হল। সেখানে এখনও পর্যন্ত ১২ হাজারেরও বেশি গ্রাহকের ছবি তোলা-সহ বায়োমেট্রিক তথ্য (চোখের মণির ছবি ও হাতের অঙুলের ছাপ) সংগৃহীত হয়েছে। বেশির ভাগ দোকানেই এ রকম গ্রাহক সংখ্যা এখন ক্রমশ কমে এলেও সকলেই যাতে এই সুযোগ পান, সে জন্য সময়সীমা বাড়ানো হচ্ছে। গত ১ নভেম্বর থেকে কলকাতা, হাওড়া ও কোচবিহারে এবং ১ ডিসেম্বর থেকে হুগলিতে আধার নম্বরের ভিত্তিতে গ্যাসের ভর্তুকি দেওয়া শুরু করেছে কেন্দ্র। কিন্তু অভিযোগ, বহু জায়গাতেই এখনও আধারের জন্য ছবি তোলার শিবিরই চালু হয়নি। তাই শুধুমাত্র গ্যাসের গ্রাহকদের জন্যই কোচবিহারে দোকানে শিবির চালুর পাইলট প্রকল্প নিয়েছিল কেন্দ্র। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীন রেজিস্ট্রার জেনারেল অব ইন্ডিয়া-র ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল এস কে চক্রবর্তী এ দিন দিল্লি থেকে ফোনে জানান, কোচবিহারের পরিস্থিতি নিয়ে আগামী সপ্তাহে তাঁরা দিল্লিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করবেন। এ রাজ্যে কলকাতা, হাওড়া বা হুগলির পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, তামিলনাড়ু ও ওড়িশার কিছু জেলায় তা চালুর বিষয়টি নিয়েও সেখানে আলোচনা হতে পারে।
|
শিলান্যাসের পর চার বছর কেটেছে। এক বছরের মধ্যে সেতু তৈরির ঘোষণা হয়েছিল বলে বাসিন্দাদের দাবি। নাবার্ডের পাঁচ কোটি টাকায় ওই সেতু তৈরির দায়িত্বে ছিল জেলা পরিষদ। সেতুর শিলান্যাস করেছিলেন তৎকালীন আড়াইডাঙ্গার কংগ্রেস বিধায়ক এবং বর্তমানে তৃণমূলের নারী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সাবিত্রী মিত্র। সেতুটি সময়ে চালু না হওয়ায় জেলা পরিষদকেই দায়ী করেছেন মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, “জেলা পরিষদের উদাসীনতার জন্যই সেতু তৈরিতে ঢিলেমি চলছে। সংযোগকারী রাস্তা নিয়েও টালবাহানা করা হচ্ছে।” মরা মহানন্দা নদীর উপর ওই সেতুর সংযোগকারী রাস্তা না থাকায় বিপাকে মহারাজপুর ও পীরগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা। জেলা পরিষদের সহকারী বাস্তুকার প্রদীপ পোদ্দার বলেন, “আশা করি আগামী বছর মার্চে সেতু চালু হবে।”
|
প্রশাসনের আশ্বাস পেয়ে মঙ্গলবার শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের তালা খুলে আন্দোলন প্রত্যাহার করলেন বাসিন্দারা। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন গোফানগর পঞ্চায়েতে পূর্ব মণিপুরের ঘটনা। এ দিন মহকুমাশাসক সুদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, “বাসিন্দাদের দাবি মেনে প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনায় পাকা তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে। জলের ব্যবস্থাও করা হবে।” |