ডাকঘর

বাস পরিষেবা
কান্দি থেকে সরাসরি রেলপথে কলকাতা, বা অন্য কোথাও যাওয়ার ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কান্দির মানুষকে ট্রেনে কলকাতা, বা অন্য কোথাও যেতে হলে বহরমপুর, বা সালার স্টেশনে যেতে হয়। বেশ কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর কান্দির বিধায়কের চেষ্টায় কয়েক বছর আগে কান্দি-কলকাতা ভায়া বর্ধমান রুটে সরকারি বাস চালু হয়েছিল। তার ফলে কান্দির সাধারণ মানুষের ওই কষ্ট অনেকটা লাঘব হয়েছে। প্রথমে ওই রুটে একটি বাস চালু করা হয়েছিল। পরে চাহিদার কারণে আরও একটি বাস চালু করা হয়। উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের ওই বাসগুলি প্রথম দিকে খুব ভাল ছিল। মাস ছয়েক ধরে দেখা যাচ্ছে বাসগুলির অবস্থা খুবই খারাপ। কলকাতা-কান্দি রুটের মাঝপথে গাড়ি গুলি হামেশাই বিকল হয়ে পড়ছে। অনেক অভিযোগের পরেও কিন্তু তা নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনও হেলদোল নেই। তাই উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের আধিকারিক ও স্থানীয় বিধায়কের কাছে অনুরোধ, ওই অসহনীয় অবস্থা থেকে কান্দির মানুষের পরিত্রাণের ব্যবস্থা করুন।
যানজটে নাকাল
কৃষ্ণনগরের বাসস্ট্যান্ড সন্নিহিত এলাকার রাস্তাঘাট খুবই সর্ঙ্কীণ। বাসস্ট্যান্ড থেকে পুরসভার মোড়, বাসস্ট্যান্ড থেকে বাদুড়তলা মোড় হয়ে সঙ্গীতা সিনেমা হল পর্যন্ত রাস্তা সব সময়ই জনবহুল। বাসস্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে আসা বাস বাদুড়তলা মোড় থেকে পুলিশ লাইনের মুখ অবধি যাত্রী তোলার জন্য দাঁড়িয়ে থাকে ও চলতে চলতে দাঁড়িয়ে যায়। ফলে যানজট তৈরি হয়। ওই রাস্তায় দু’টি পেট্রোল পাম্প রয়েছে। তেল ভরার জন্য গাড়ি গুলির লাইন রাস্তাতেও নেমে আসে। কিছুটা দূরেই ট্রাফিক পুলিশর জেলা দফতর। ওই দফতরের কর্তাদের কাছে অনুরোধ, বাস গুলি বাসস্ট্যান্ড থেকে বের হয়ে কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুল পর্যন্ত যাতে যাত্রী তুলতে না পারে তর ব্যবস্থা করুন। যাত্রী তোলার জন্য বাসস্ট্যান্ডের বদলে যত্রতত্র বাস দাঁড়ালে জরিমানার ব্যবস্থা করা হোক।
ফলচাষের উদ্যোগ
মুর্শিদাবাদ জেলার সরকারি কৃষি খামার গুলিতে আজ আর চাষের পরিকাঠামো নেই। পরিকাঠামো তৈরি করে আলুর বীজ তৈরি-সহ আম, জাম, পেয়ারা ও কাঁঠাল ও অন্য ফলচাষের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। ওই খামারগুলিতে কৃষি শ্রমিকের সংখ্যা অপ্রতুল। ফলে একশো দিনের কাজের প্রকল্প থেকে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলা স্বয়ম্ভর গোষ্ঠীকেও ওই খামার গুলিতে নিয়োগ করা যেতে পারে।
পানীয় জলের সমস্যা
নদিয়া জেলার নাকাশিপাড়া চক্রের বাগুণ্ডা প্রথমিক বিদ্যালয়ের আমি প্রধানশিক্ষক। সম্প্রতি আমাদের বিদ্যালয়ের নলকূপের পরীক্ষা করানো হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট অনুসারে সেই জলে আর্সেনিকের পরিমাণ 0.1706 mg/L কিন্তু সহন মাত্রা 0.05 mg/L, অর্থাৎ আমাদের স্কুলের নলকূপের জলে সহমাত্রার তিন গুন বেশি আর্সেনিক রয়েছে। ওই দূষিত জলই খেতে হচ্ছে ২১৪ জন খুদে পড়ুয়া ও শিক্ষকশিক্ষিকাদের। ওই জলেই রান্নার কাজও চলছে। এই বিষয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.