সিনিয়র আন্তঃ রাজ্য সফট্বল প্রতিযোগিতার পুরুষ ও মহিলা উভয় বিভাগ থেকেই বিদায় নিল বাংলা। বৃহস্পতিবার বাংলার পুরুষ জম্বু-কাশ্মীরের কাছে ৩-১৬ রানে হেরে যায়। শুক্রবার তারা মহারাষ্ট্রের কাছে ০-১২ রানে হারে। বাংলার মহিলা দল বৃহস্পতিবার পঞ্জাবের কাছে ০-১০ রানে হেরেছিল। শুক্রবার তারা পন্ডিচেরির কাছে ১-১১ রানে হারে।পুরুষ বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে পঞ্জাব মহারাষ্ট্র চন্ডীগড় ও রাজস্থান। বাংলার এই খারাপ ফল সম্পর্কে দলের দুই কর্তা উৎপল রায় ও প্রশান্ত মজুমদার বলেছেন, “ ১৯৯১ সালে থেকে বাংলায় সফ্টবল খেলা শুরু হয়েছে। কিন্তু ২২ বছর কেটে গেলেও এখনও গোটা রাজ্যে এই খেলার প্রচলন ঘটেনি। কেবল নদীয়া, হুগলি আংশিকভাবে কলকাতায় এই খেলা হয়।” তাঁরা আরও জানান, এই খেলা ব্যয়বহুল। একটি ব্যাটের দামই ১৫ হাজার টাকা। গ্লাভসের দাম ১২ হাজার। ফলে সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েরা এই খেলায় উৎসাহ পাচ্ছে না। |
দ্বিতীয় ডিভিশন ভলিবলে অরবিন্দ স্টেডিয়ামে নবোদয় সঙ্ঘ ২৫-১৪, ২৫-১৮ পয়েন্টে হারিয়েছে গলসি উদয়ন সংঘকে। মেমারির মন্ডলজোনা তরুন সঙ্ঘ ২৫-১২, ২৫-২২ পয়েন্টে হারিয়েছে সিএমএস স্পোর্টস রিক্রিয়াশন ক্লাবকে। লোকো ক্লাবকে ২৭-২৫, ২৫-২১ পয়েন্টে হারিয়েছে রতন স্মৃতি সঙ্ঘ। নবোদয় সঙ্ঘ ২৫-৭ ও ২৩-১৭ পয়েন্টে হারিয়েছে মিলন সঙ্ঘকে। পাল্লা রোডের সরমস্টপুর সঙ্ঘ ২৫-১৯, ২৫-১৬ পয়েন্টে হারিয়েছে গুসকরা জোনাল স্পোর্টসকে এবং বাবুরবাগ ক্রীড়া সঙ্ঘ ২৫-৭, ২৫-২০ পয়েন্টে হারিয়েছে বর্ধমান ফিজিক্যাল কালচারাল সেন্টারকে। |
রথচলা প্রভাত প্রগতি সঙ্ঘ পরিচালিত রাজ্য ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ান হয়েছে কলকাতা অ্যানেক্স। তারা পূর্ব মেদিনীপুরের ভ্যালিয়েন্ট ক্রিকেট ক্লাবকে ৫ রানে হারিয়েছে। প্রতিযোগিতায় সেরা হয়েছেন পরাজিত দলের রমেশ কুমার। ম্যাচের সেরা হয়েছেন বিজয়ী দলেরা বুম্বা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান পুরসভার চেয়ারম্যান স্বরূপ দত্ত, কাউন্সিলার খোকন দাস। |
বক্তারনগর ফুটবল ক্লাব আয়োজিত ক্রিকেট প্রতিযোগিতার শুক্রবারের খেলায় জয়ী হয় অন্ডাল সিসি। তারা বক্তারনগর মাঠে চকরামবাটিকে ৩৭ রানে হারিয়ে দেয়। প্রথমে ব্যাট করে অন্ডাল ৯ উইকেটে ১৪৮ রান করে। জবাবে চকরামবাটি ১১১ রানে গুটিয়ে যায়। |