টুকরো খবর
তুমুল উৎসাহের সঙ্গে বুধবার বড় দিনের দিন, ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে শেষ হল আলেখিন চেস ক্লাবের ‘দ্য ছোটা ভিম কিডস চেস কার্নিভ্যাল’। কলকাতার ঐতিহ্যশালী দাবা ক্লাব আলেখিনের দাবি, টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছে ছ’শোর বেশি প্রতিযোগী যা একটা রেকর্ড। এ রাজ্য ছাড়াও প্রচুর দাবাড়ু এসেছে বিহার, ঝাড়খন্ড ও ওড়িশা থেকে। ছয় থেকে চোদ্দো- মোট পাঁচটি বয়স বিভাগে খেলা হল। মোট আট রাউন্ডে সেরারা প্রায় সবাই জিতেছে। বিভিন্ন বয়স বিভাগে চ্যাম্পিয়ন তানিশা চট্টোপাধ্যায়, পি সাইরুপা, কৌস্তভ চট্টোপাধ্যায়, সৃজিত পাল, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, সপ্তর্ষি গুপ্ত, বিদিশা রায়, আর্য ভক্ত, অনিরুদ্ধ সাহু ও চান্দ্রেয়ী হাজরা। সফলরা পেল নগদ পুরস্কার (মোট পুরস্কারমূল্য ২ লক্ষ টাকা) এবং টেলিগ্রাফ স্কুল দাবায় সরাসরি খেলার সুযোগ।

সেরা খুদে দাবাড়ুদের সঙ্গে সন্দীপন চন্দ, নীলোৎপল দাস,
নিশা মোহতারা। বুধবার। ছবি: শঙ্কর নাগ দাস।
টেলিগ্রাফ স্কুল দাবা এ বার ২৫ বছরে পা দেবে। টুর্নামেন্ট হবে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। আলেখিনের অন্যতম প্রধান কর্তা সোমেন মজুমদার জানালেন, তাঁদের ক্লাবের লক্ষ্য ২০২০ সালের মধ্যে বাংলার গ্র্যান্ডমাস্টারের সংখ্যাটা কুড়িতে নিয়ে যাওয়া। রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্র এ ব্যাপারে সব রকম সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিলেন। শেষ দিন পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বড় আকর্ষণ ছিলেন বিশ্বনাথন আনন্দের সেকেন্ড সন্দীপন চন্দ। তিনি ছাড়াও ছিলেন নীলোৎপল দাস, নিশা মোহতারা।

মাঠ ভিজে, ম্যাচ পেলেন না চার রঞ্জি ক্রিকেটার
বর্ষা নয়, তবু আউটফিল্ড ভিজে থাকায় সিএবি প্রথম ডিভিশন লিগের ম্যাচই হল না বুধবার। ফলে বাংলার রঞ্জি দলে থাকা চার ক্রিকেটার গুরুত্বপূর্ণ খেলার আগে ম্যাচ প্র্যাকটিসই পেলেন না। এ দিন সল্টলেকের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে ভবানীপুর ও টালিগঞ্জ অগ্রগামীর ক্রিকেটাররা গিয়ে দেখেন আউটফিল্ড যে রকম ভিজে, তাতে খেলা হওয়া অসম্ভব। সিএবি-র প্রধান কিউরেটর প্রবীর মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, তিনি জানতেন না এ দিন খেলা আছে। এর আগেও অবশ্য প্রবীরবাবুর একই ভুলের নজির রয়েছে। ফলে সৌরাশিস লাহিড়ী, শিবশঙ্কর পাল, ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায় ও সৌরভ সরকাররা ম্যাচ প্র্যাকটিস পেলেন না। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিন এই ম্যাচ শুরু হলে অবশ্য তাঁরা মাঠে নামতে পারবেন। বাংলা দলের বাঁহাতি স্পিনার কালীঘাটের ইরেশ সাক্সেনা এ দিন কাস্টমসের বিরুদ্ধে ৭৮ রানে ছ’উইকেট পান। ওয়াইএমসিএ-র বাপি মান্না আনন্দবাজারের বিরুদ্ধে সাত উইকেট পান। বেলগাছিয়া ইউনাইটেডের সুরেন্দ্র ধাইয়া ৯৫ বলে ১১৮ রান করেন। পাইকপাড়া স্পোর্টিংয়ের রণজিৎ বিশ্বাস ১০১ রান করেন। বাংলার ব্যাটসম্যান ইস্টবেঙ্গলের সন্দীপন দাস ৮৭ রানের ইনিংস খেলেন। অর্ণব নন্দী ৫৮ ও রোহন বন্দ্যোপাধ্যায় ৫১ করেন।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.