টুকরো খবর
প্রকাশ্যে গান বাজাতে লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক করল কেন্দ্র
বর্ষশেষের উৎসবমুখর শহরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-সহ শপিং মল, রেস্তোরাঁ, ডিস্কো, ক্লাব ইত্যাদি জায়গায় যে-কোনও গান বাজানো অথবা গানের অনুষ্ঠানের জন্য লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক। এ কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের মানবসম্পদ মন্ত্রকের অনুমোদিত এবং ১৯৫৭ সালের কপিরাইট আইনের ৩৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী গঠিত ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইটস সোসাইটি (আইপিআরএস)। ১৯৬৯ সালে তৈরি এই সোসাইটির মূল কাজ গায়ক, গীতিকার এবং সুরকারদের হয়ে কপিরাইট আইন মানা হচ্ছে কি না, তার উপর নজরদারি করা। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যে-কোনও জনবহুল এলাকায় এই ধরনের অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে লাইসেন্স না-নেওয়া একটি জামিন অযোগ্য অপরাধ। এ ক্ষেত্রে লাইসেন্স না-নিলে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা ৩ বছরের কারাদণ্ড, বা দুটিই হতে পারে। গানের উপর গীতিকার ও সুরকারদের অধিকার বজায় রাখতেই এই ব্যবস্থা নিয়েছে আইপিআরএস। লাইসেন্স ফি হিসেবে আদায় করা টাকা থেকে শিল্পীদের রয়্যালটি দেওয়া হয়। কিন্তু বিশেষত ডিসেম্বরে লাইসেন্স ফি ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা তুঙ্গে পৌঁছয় বলে তাদের অভিযোগ। সংগঠনের দাবি, পার্ক স্ট্রিট-সহ শহরের বিভিন্ন জায়গায় বড়দিন, বর্ষশেষ ও বর্ষবরণের অসংখ্য অনুষ্ঠান থাকে এই সময়ে। সেখানে বিভিন্ন ‘হিট-গান’ বাজে বা গাওয়া হয়। এই ধরনের অনুষ্ঠান থেকে প্রচুর লাভ হলেও, সে বাবদ যে-পরিমাণ লাইসেন্স ফি পাওয়ার কথা, তা আদায় হয় না। এই বিষয়টি নিশ্চিত করতেই এ বার লাইসেন্স বাধ্যতামূলক বলে জানিয়েছে আইপিআরএস।

দুগ্ধ সমবায়ের সঙ্গে চুক্তি সই ব্যাঙ্কের
সমবায় সমিতির মাধ্যমে যে-সব দুগ্ধ উৎপাদনকারী তাদের পণ্য বিক্রি করবেন, তাঁদের টাকা মেটাতে একটি পরিষেবা চালু করেছে কোটাক মহীন্দ্রা ব্যাঙ্ক। ‘কোটাক সমৃদ্ধি’ শীর্ষক ওই পরিষেবায় দুধ বিক্রির পরে তাঁরা এটিএম থেকেই তার দাম বাবদ টাকা তুলে নিতে পারবেন। প্রথম পর্যায়ে আমুল ডেয়ারির সঙ্গে যুক্ত সমবায় সমিতিগুলিকেই এর আওতায় আনা হচ্ছে। প্রকল্পটি কার্যকর করতে ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে চুক্তিও করেছে কোটাক মহীন্দ্রা ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কের এগ্জিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মহেশ বালসুব্রহ্মণ্যন বলেন, “আপাতত বর্ধমান, হুগলি জেলার দুগ্ধ উৎপাদনকারীরা ওই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন।”

পূর্ব রেলে পণ্য বহন
গত নভেম্বরে মোট ৫১.৬৭ লক্ষ টন পণ্য পরিবহণ করেছে পূর্ব রেল। আলাদা জোন হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার পর এর আগে কোনও নভেম্বরে এত বেশি পণ্য বহন করেনি তারা। ২০১২-র একই সময়ের তুলনায় তা ১০.৭৬% বেশি। এই সময়ে তাদের আয়ও প্রায় ২৯% বেড়ে হয়েছে ৩৯৩.৪৩ কোটি টাকা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.