শুরু হয়ে গিয়েছে ‘চন্দননগর বইমেলা’। ইস্পাত সঙ্ঘের উদ্যোগে এবং চন্দননগর পুরসভার সহায়তায় মেলা এ বার ১৪ বছরে পড়ল। শুক্রবার কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন। কুঠির মাঠে আয়োজিত এই মেলা চলবে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ছোটবড় মিলিয়ে ৭০টি স্টল রয়েছে। পাশাপাশি আছে ‘লেখা লেখা খেলা’ প্রতিযোগিতা, গল্প পাঠ, কবি সম্মেলন, সঙ্গীত, নৃত্য, আবৃত্তি, ক্যুইজ ও আলোচনাচক্র। এ বারের থিম ‘চন্দননগরের নাটক’। স্থানীয় ইতিহাসচর্চার ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ণ রেখে এ বারে ‘যে ধ্রুবতারা’ গ্রন্থে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানানো হয়েছে দুর্গাদাস শেঠ ও তিনকড়ি মুখোপাধ্যায়কে। |
বিভিন্ন দিনে আলোচনাচক্রের বিষয় ‘কথায় ও গানে দ্বিজেন্দ্রলাল’, সার্ধশতবর্ষে ‘আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ও তাঁর শিক্ষাচিন্তা’, ‘রাধানাথ শিকদার ও এভারেস্ট’ প্রভৃতি। অন্য দিকে, প্রয়াত মান্না দে-র স্মরণে মূল মঞ্চ তৈরি হয়েছে ডোমজুড় বইমেলায়। মেলার মূল ভাবনা ‘হাওড়া জেলার পুরাকীর্তি’। ডোমজুড় সম্প্রীতি সংস্থার উদ্যোগে জেডিআই স্কুল মাঠে মেলা চলবে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধন করেন গিল্ড সভাপতি সুধাংশুশেখর দে। ছিলেন জগৎবল্লভপুরের বিধায়ক আব্দুল কাশেম মোল্লা, দক্ষিণ ঝাঁপড়দহ পঞ্চায়েত প্রধান সমীর বর্মণ, ডোমজুড় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মালা ঘোষ প্রমুখ। মেলার বিভিন্ন দিনে মূল মঞ্চে অনুষ্ঠানে থাকছে শ্রুতিনাটক, বাউলগান, যাত্রাপালা-সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। |