টুকরো খবর
স্কুল থেকে আদিবাসী শংসাপত্র দেওয়ার দাবি
স্কুল বা কলেজে ভর্তি হতে তফসিলি জাতি এবং আদিবাসী ছাত্রছাত্রীদের শংসাপত্র বাধ্যতামূলক। কিন্তু বহু জায়গায় এখনও আবেদন করেও সেই শংসাপত্র পাওয়া যাচ্ছে না। তাই স্কুলে-স্কুলে শংসাপত্র দেওয়া হলে সুবিধা হবে। সোমবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনেই ট্রাইবাল অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলের বৈঠকে এই দাবি তোলেন সিপিএম বিধায়ক খগেন মুর্মু। মুখ্যমন্ত্রী মমতা অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ দফতরের সচিবকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। পিছিয়ে পড়া তফসিলি জাতি এবং আদিবাসীদের উন্নয়নে নতুন কাউন্সিল তৈরি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সব রাজনৈতিক দলের বিধায়ক এবং সাংসদেরা এই কাউন্সিলে রয়েছেন। এ দিনই কাউন্সিলের প্রথম বৈঠক হয়। মুখ্যমন্ত্রী আদিবাসীদের জন্য কী কী করেছেন, তার একটি তালিকাও তিনি সদস্যদের দেন। তাতে বলা হয়েছে, গত দু’বছরে রাজ্য সরকার আদিবাসী অধ্যুষিত ব্লকগুলিতে বিশেষ ভাবে পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর দিয়েছে। রাস্তা, সেচ, পানীয় জল, স্কুল বাড়ি তৈরি-সহ বিভিন্ন প্রকল্প দ্রুত রুপায়ন করছে।

ব্রাত্য ক্ষমা না-চাইলে পথে নামবে ওয়েবকুটা
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বক্তব্য প্রত্যাহার করে শিক্ষকসমাজের কাছে ক্ষমা না-চাইলে জানুয়ারিতে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে বলে জানাল পশ্চিমবঙ্গ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (ওয়েবকুটা)। রবিবার তৃণমূল প্রভাবিত ওয়েস্ট বেঙ্গল কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি প্রফেসর্স অ্যাসোসিয়েশন (ওয়েবকুপা)-এর সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “ওয়েবকুপা-র সদস্য ছাড়া বাকি থাকছে কিছু হার্মাদ। তারা গোলমাল পাকাবে। নানা জায়গায় সমস্যা করবে।” ওয়েবকুটা-র সাধারণ সম্পাদক শ্রুতিনাথ প্রহরাজ সোমবার বলেন, “আমরা শিক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আশা করি, মন্ত্রী বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন এবং শিক্ষকসমাজের কাছে ক্ষমা চাইবেন।” ক্ষমা চাওয়ার সম্ভাবনা কার্যত উড়িয়ে দিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমি ভুলে গিয়েছিলাম যে খঞ্জকে খঞ্জ, অন্ধকে অন্ধ বলতে নেই!”

পুরনো খবর:

বিশ্রামাগার
বেসরকারি পরিবহণ কর্মী এবং অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য কাঁকুড়গাছিতে বিশ্রামাগার তৈরি করল রাজ্য সরকার। সোমবার এই পরিষেবার উদ্বোধন করে শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু জানান, বহু শ্রমিক জেলা থেকে কলকাতায় এসে রাত কাটানোর জায়গা পান না। তাই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে শ্রমিক কল্যাণ পর্ষদের বাড়িতে পাঁচ শয্যা এবং রাজ্য শ্রম প্রতিষ্ঠানে চার শয্যার বিশ্রামাগারের ব্যবস্থা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, “বিশ্রামাগারে শ্রমিকেরা ১০ টাকার বিনিময়ে রাত কাটাতে পারবেন। টানা তিন দিন থাকা যাবে।” এ দিনই বিধাননগরে সহকারী শ্রম মহাধ্যক্ষের কার্যালয় চালু করেন শ্রমমন্ত্রী।

ভাড়া বৃদ্ধি চেয়ে
ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে বাস ও মিনিবাসের মালিকেরা সোমবার ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে বিক্ষোভ দেখান। তাঁরা জানান, দাবিপত্র দিতে গেলে পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র আশ্বাস দেন, বাসভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ২৮ ডিসেম্বর মন্ত্রিগোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা হবে। মন্ত্রী অবশ্য ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনার কথা স্বীকার করেননি। তিনি বলেন, “২৮ তারিখে সার্বিক পরিবহণের বিষয়ে বৈঠক আছে। সেখানে পরিবহণ সংক্রান্ত সব বিষয়েই আলোচনা হবে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.