কালনায় কেন খুন, পুলিশ অন্ধকারেই
নিজস্ব সংবাদদাতা • কালনা |
খুন করে আত্মঘাতী হওয়া অভিযুক্তের বিরুদ্ধে রবিবার রাতেই অভিযোগ দায়ের করলেন মৃতের দাদা সনৎ বাগ। তিনি পুলিশকে জানান, গাছে যাঁর ঝুলন্ত দেহ মিলেছে সেই খুনি। গত এক বছর হারুন শেখের সঙ্গে তাদের বাড়িতে যাতায়াত, পারিবারিক ঘনিষ্ঠতা হয় বলেও তিনি জানিয়েছেন। শনিবার গভীর রাতে বন্ধুর বাড়িতে ছুরি নিয়ে তাণ্ডব চালান হারুন শেখ। ছুরির কোপে মৃত্যু হয় এক জনের। জখম হয় আরও চার জন। পরে রবিবার ভোরে অভিযুক্ত হারুন শেখের দেহ গাছে ঝুলতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরাই জানান, কাছাকাছি একটি আলু খেতের কাদা মাটিতে ‘আমার সম্পত্তি মা নয়, বৌদি মালিক’ এবং ‘আমার ঘটনা সব মোবাইলে লোড করা রয়েছে’, এই দু’টি লাইন ও নীচে হারুনের নাম লেখা ছিল। তারপর থেকেই হারুনের মোবাইলটি নিয়ে এলাকাবাসীর কৌতুহল চরমে। বাসিন্দাদের দাবি, কোনও অবৈধ সম্পর্ক ছিল কিনা, তার প্রমাণ দেবে ওই মোবাইলই। কালনার এসডিপিও ইন্দ্রজিৎ সরকার জানান, খুনের কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে ওই মোবাইলটি এখনও পরীক্ষা করা হয়নি।
|
অস্বাভাবিক মৃত্যু হল এক বধূর। তাঁর নাম কাবেরী দে (৪৩)। বাড়ি কাঞ্চননগর পোদ্দারপাড়ায়। পুলিশ জানায়, শুক্রবার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেন ওই মহিলা। বর্ধমান মেডিক্যালে ভর্তি করানো হলেও রবিবার সন্ধ্যায় সেখানেই মারা যান তিনি। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে পুলিশ। |