|
|
|
|
ছাত্রীর শ্লীলতাহানি, সাসপেন্ড স্কুল শিক্ষক
নিজস্ব সংবাদদাতা • আগরতলা |
ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে শহরের একটি নামী উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের এক শিক্ষককে সাসপেন্ড করল স্কুল কর্তৃপক্ষ। ঘটনার সূত্রপাত এ সপ্তাহের শুরুর দিকে। নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীর অভিযোগ, দীপঙ্কর দাস নামে বিজ্ঞানের ওই শিক্ষকের কোচিং সেন্টারে পড়তে গেলে তাকে অশালীন প্রস্তাব দেওয়া হয়। স্কুলে গিয়ে এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে সে লিখিত অভিযোগ জানায়। খবর পেয়ে অভিভাবকদের অনেকে অভিযুক্ত শিক্ষকের উপযুক্ত শাস্তির দাবি তোলেন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিদ্যুৎ রঞ্জন নাগ এ কথা জানিয়ে বলেন, ‘‘অভিযোগের ভিত্তিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ থানায় ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে নালিশ জানিয়েছে।’’ কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্রছাত্রীকে হেনস্থা করে তারা। নিরাপত্তার জন্য স্কুলে পুলিশ প্রহরা দিতে প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শহরের মহিলা পশ্চিম থানার ওসি পারমিতা সাহা বলেন, ‘‘অভিযুক্তের খোঁজ চলছে।’’
অভিযোগ, ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ না-করা হলেও, যৌন সম্পর্কের প্রস্তাব দেন অভিযুক্ত শিক্ষক। এতে মানসিকভাবে সে ভেঙে পড়েছে। প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য, ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের চাপের মুখে স্কুল কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি নিয়ে নিজস্ব তদন্ত করার সুযোগ পায়নি। তিনি বলেন, ‘‘পরিস্থিতি জটিল হয়ে যাওয়ায়, আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হই।’’ তিনি জানিয়েছেন, স্কুলের পরিচালন কমিটির সিদ্ধান্ত মেনে আজই অভিযুক্ত শিক্ষককে সাসপেন্ড করা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষকের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও, তাঁকে পাওয়া যায়নি। প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘‘ছাত্রী অভিযোগ করার পর থেকেই নিয়ম বহির্ভূতভাবে তিনি স্কুলে আসছেন না। তার সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষও যোগাযোগ করতে পারছে না।” খড়্গ-সহ ধৃত সরকারি কর্মী। স্বাস্থ্য বিভাগের এক কর্মচারীর ব্যাগ থেকে মিলল প্রায় এক কেজি ওজনের একটি গন্ডারের খড়্গ। ঘটনাটি ঘটেছে গুয়াহাটির জালুকবাড়ি এলাকায়। গুয়াহাটি থেকে নলবাড়ি যাওয়ার সময় জালুকবাড়িতে একটি যাত্রীবাহী গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেলশরের বাসিন্দা দীপজ্যোতি তালুকদারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সে গোলাঘাটের ভাগ্যপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মী। জেরায় দীপজ্যোতি জানিয়েছে, গোলাঘাটের এক পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে খড়্গটি সংগ্রহ করেছিল। |
|
|
|
|
|