|
|
|
|
ধর্ষণের দায়ে পুলিশ এবং গায়ক দণ্ডিত |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
১১ ডিসেম্বর |
ইম্ফলে এক কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে দু’জনকে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিল আদালত। সাজাপ্রাপ্তদের একজন পুলিশ কনস্টেবল, অন্যজন গায়ক-অভিনেতা। সাজাপ্রাপ্তদের জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় আদালতের বাইরে জনতা সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ হয় পুলিশের।
পূর্ব ইম্ফলের জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারক এ গুণেশ্বর শর্মা গতকাল ইয়ুমনাম উইলিয়াম ও থংগাম তরুণকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন। আজ তাদের শাস্তি ঘোষণা করা হয়। ১৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৩৫ হাজার টাকা করে জরিমানা দিতে হবে সাজাপ্রাপ্তদের। অনাদায়ে আরও তিন বছর কারাদণ্ড হবে।
গত বছর ২০ অক্টোবর পুলিশের কম্যান্ডো-কনস্টেবল ইয়ুমনাম উইলিয়াম এবং গায়ক-অভিনেতা থংগাম তরুণ, ইম্ফলের একটি স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণ করে। পরে, ইম্ফল-এয়ারপোর্ট রোডের চাংগানগেই এলাকার একটি রেস্তোঁরায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়।
রায় ঘোষণার পর ছাত্রীর মা বলেন, “দোষীদের চরম শাস্তি চেয়েছিলাম। ঘটনার পর থেকেই আমার মেয়ে জীবন্মৃতের মতো রয়েছে।” দোষী সাব্যস্ত দু’জনের প্রাণদণ্ডের দাবিতে আজ সাধারণ মানুষ এবং মহিলা সংগঠনের প্রতিনিধিরা আদালতের বাইরে ভিড় করেছিলেন। রায় শুনে তাঁরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। আদালত-কক্ষ থেকে দু’জনকে বের করে পুলিশের গাড়িতে তোলার সময় তাদের উপরে হামলার চেষ্টা হয়। পুলিশের গাড়ির দিকে পাথর ছোঁড়া হয়। পরিস্থিতি সামলাতে লাঠি চালায় পুলিশ।
হাতির মাংস খেল গ্রামবাসীরা। চোরাশিকারির গুলিতে নিহত হাতির মাংস কেটে নিল গ্রামবাসীরা। ঘটনাটি ঘটেছে শোণিতপুর জেলার বিশ্বনাথে। পুলিশ জানায়, গত রাতে বিহালি বনাঞ্চলে একটি হাতিকে শিকারিরা গুলি করে মারে। আজ সকালে বনকর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন অরুণাচলের একটি গ্রামের বাসিন্দারা হাতিটির অনেকটা মাংস কেটে নিয়েছে। বাকি দেহাবশেষ মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয়। |
|
|
|
|
|