হাতির হামলায় জখম হলেন এক যুবক। রবিবার সকালে কোটশিলা থানার মারামু গ্রামের ঘটনা। জখম যুবকের নাম সত্যজিৎ কুমার। ওই এলাকার বড়রোলা গ্রামে তাঁর বাড়ি। পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। পুরুলিয়ার ডিএফও ওমপ্রকাশ বলেন, “হাতির আক্রমণে জখম যুবকের চিকিৎসার খরচ বন দফতর বহন করবে।” এ দিন সাত সকালে বছর ত্রিশের ওই যুবক সত্যজিৎ জমিতে ধান কেটে আঁটি বাঁধছিলেন। সেই সময় একটি হাতি এসে সত্যজিতের উপর হামলা চালায়। বাসিন্দারা জানান, হাতিটি তাঁকে শুঁড়ে পাকিয়ে আছাড় মারে। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কোটশিলা স্বাস্থকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁকে পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতালে ওই যুবক বলেন, “আমি ধান খেতে কাজ করছিলাম। হঠাৎ কী হয়ে গেল জানি না।” চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, সত্যজিতের বুকে, মাথায় ও ডানহাতে চোট লেগেছে। বনদফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় অর্থাৎ যুগিডি, পূর্ণাপানি, আড়াসাড়াম-সহ আশপাশের গ্রামগুলিতে তিনটি দাঁতাল কয়েকদিন ধরে উপদ্রব করছে। তাঁরা অবিলম্বে হাতিগুলিকে এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি তুলেছেন।
|
বন্য প্রাণীদের দিয়ে তৈরি খাবার পরিবেশন করা যাবে না কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে। এমনই নিষেধাজ্ঞা জারি করল চিন। বিলুপ্তপ্রায় এই প্রাণীকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যেই এই নিষেধাজ্ঞা। বাদ পড়েছে চিনা খাবারের তালিকায় সুপরিচিত হাঙরের পাখনার স্যুপও। হাঙরের পাখনা কেটে নিয়ে সেগুলিকে জলে ছেড়ে দেওয়া হত। নড়াচড়া না করতে পেরে মৃত্যু হত সেগুলির। এর বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছিলেন চিনা বাস্কেট বল খেলোয়াড় ইয়াও মিং। এ বার সরকারি সিলমোহর পড়ল।
|
শহরে প্ল্যাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহার রুখতে ফের উদ্যোগী হল ইসলামপুর পুরসভা। পুরসভার রজতজয়ন্তীবর্ষ উপলক্ষে রবিবার ক্যারিব্যাগ ব্যবহার বন্ধের বিষয়ে একটি শোভাযাত্রা হয়। পুরসভা থেকে বেরিয়ে শোভাযাত্রা শহর ঘুরে হাইস্কুল ময়দানে এসে শেষ হয়। পুরসভার চেয়ারম্যান কানাইয়ালাল অগ্রবাল বলেন, “সচেতনতা বাড়িয়ে ক্যারিব্যাগ ব্যবহার বন্ধ করার চেষ্টা হচ্ছে। কড়া পদক্ষেপের ভাবনা চলছে।”
|
হাতির হানায় মৃত্যু হল এক বাইক আরোহীর। রবিবার বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে ডায়না জঙ্গলে। মৃত বাইক আরোহীর নাম মোহন লামা (৫০)। তাঁর বাড়ি বানারহাটের হৃদয়পুর গ্রামে। এদিন তিনি নাগরাকাটা থেকে বাইকে করে একাই বাড়ি ফিরছিলেন। |