নাটক: আইনস্টাইন অন দ্য বিচ
দেশ: আমেরিকা
পরিচালক: রবার্ট উইলসন
সাল: ২০১০
এক সমুদ্রতটে হেঁটে বেড়াচ্ছেন। এমন দৃশ্য সহজেই কল্পনা করা যায়। কিন্তু এর তাৎপর্য কী? এমন নাম যে নাটকের, তাতে আমরা কী দেখতে পাব বলে মনে করতে পারি? জার্মান ভাষায় ‘আইন’ শব্দের অর্থ ‘এক’ আর ‘স্টাইন’ শব্দের মানে ‘পাথর’ (যা থেকে ইংরেজি শব্দ ‘স্টোন’-এর উৎপত্তি)। এই শব্দার্থগুলি জানা থাকলে, বা জেনে নিলে, অবশ্য অন্য একটা মানে ভেসে উঠতে থাকে— ‘সাগরতটে একটি নুড়ি’। সিন্ধুতে বিন্দু। বালুকাবেলায় আঁক কাটা। আইনস্টাইন নিদান দিয়েছিলেন, ‘যাকে আমরা ব্রহ্মাণ্ড বলি, মানুষ সেই পূর্ণতারই একটি খণ্ডাংশ মাত্র’। বিস্ময়ে তাই জেগেছিল আইনস্টাইনের গান।
আইনস্টাইনের এই জীবন-গানকে একটি অপেরার শরীরে ধরতে চেয়েছিলেন দুই শিল্পী, নাট্য-নির্দেশক রবার্ট উইলসন ও সংগীতকার ফিলিপ গ্লাস। অপেরাটির উদ্দেশ্য ছিল না আইনস্টাইনের জীবন-গাথা বর্ণন বা তাঁর জীবনের কোনও অধ্যায় নিয়ে এক ঠাসবুনট আখ্যান-নাট্য নির্মাণ। অভীষ্ট ছিল, সুরের আমেজ ও ইমেজ-এর সুরে আইনস্টাইনের জীবনবোধকে ছোঁয়ার চেষ্টা করা। ফর্মালিস্ট থিয়েটারের জিনিয়াস রবার্ট উইলসন ১৯৭৫ সালে মিনিমালিস্ট সংগীতকার ফিলিপ গ্লাসকে অনুরোধ করেন এই অপেরা সৃষ্টি করতে। ছ’মাসের পরিশ্রমে তৈরি হয় সাড়ে চার ঘণ্টার এক মিনিমালিস্ট অপেরা। উইলসন ও গ্লাসের নাট্যে, নৃত্যের ব্যঞ্জনা যোগ করতে এগিয়ে আসেন নিউ ইয়র্কের আর এক বিখ্যাত মিনিমালিস্ট, কোরিয়োগ্রাফার লুসিন্ডা চাইল্ড্স। ১৯৭৬-এ প্রথম মঞ্চায়ন নিউ ইয়র্কে। তার পর দফায় দফায় আশির দশকে ও ২০০০-এর প্রথম দশকে পুনর্মঞ্চায়ন। ২০১০-এ আবার নতুন ভাবে ফিরে আসে নাটকটি, এবং সেই থেকে পৃথিবীর নানা শহরে আজও মঞ্চস্থ হয়ে চলেছে।
মিনিমালিস্ট লেবেলটি নিয়ে গ্লাসের সমস্যা আছে, যদিও নন্দনতত্ত্বে যে ধরনের শিল্পকে ‘মিনিমালিস্ট’ বলা হয়ে থাকে, গ্লাসের সংগীতে তার ছাপ প্রবল ভাবে বিদ্যমান। অল্প কথায়, ছোট ছোট আলাপের মুভমেন্ট, ডিটেল, মোটিফ, তার নিরলস পুনরাবৃত্তি, অঙ্কে মাপা ছন্দের পুনঃপৌনিকতা, একই সুর-বাক্যের ফিরে ফিরে আসা। আর তার অনুষঙ্গে ঘনিয়ে ওঠা ভাব ও ভাবনার গহন সঞ্চার।
মঞ্চে তা হলে কী ঘটে? ন’টি কুড়ি মিনিটের দৃশ্য, আর প্রতি দৃশ্যের ফাঁকে পাঁচটি ‘নি প্লে’ বা ‘হাঁটুর খেলা/ বাজনা’। দৃশ্য থেকে দৃশ্যান্তরে যাওয়ার পথে, সেই মধ্যবর্তী জানুর অস্থি-সন্ধিতে সুরের ক্রিয়া বা ক্রীড়া। সুরের আনাগোনা চলে চক্রাকারে, কতকটা যেন আইনস্টাইনের সংখ্যা নিয়ে খেলার মতো। দৃশ্যের চলাচলও সেই রকম। বৃত্তে আবর্তন। ‘ট্রেন’, ‘ট্রায়াল’, ‘ফিল্ড বা স্পেসশিপ’। এই তিনটি প্রধান দৃশ্য। ইমেজগুলি আইনস্টাইনের জীবনের কোনও না কোনও অধ্যায়কে বা ঘটনাকে চিহ্নিত করে, কখনও ইঙ্গিতে, কখনও সরাসরি, সতত কথায়, প্রায়শ আঙ্গিকে। এ ক্ষেত্রে দর্শকের কাছে পূর্ব-জ্ঞান প্রত্যাশিত। দর্শককে হতে হবে ভরত মুনির ‘সহৃদয় রসিক’, যিনি জানেন আইনস্টাইন কে, কী ও কেন। রিলেটিভিটি, ফিল্ড থিয়োরি, আণবিক অস্ত্র। উইলসনের বিশ্বাস, সোজাসাপটা জীবনী বলার চেয়ে, এ ভাবে সূত্র ধরিয়ে দিলে দর্শকের অবমাননা হয় না, যথার্থ শিল্প-সৃষ্টি হয়, যেখানে অর্থ তৈরি হয় রসিকের পাঠের গৌরবে।
অণু-পরমাণুর নিরন্তর চলাচলের মতো সেট-নির্ভার, মুক্ত-মঞ্চে শ্বেতশুভ্র পরিধানে এক দল নর্তক-নর্তকী নেচে চলেছেন অবিরাম। কখনও সাদা আলোয়, কখনও সিলুয়েটে। আর বাজনদারদের পিট্-এ আইনস্টাইনের বেশে বেহালা বাজাচ্ছেন এক যন্ত্রশিল্পী। এক দৃশ্যে দেখতে পাই সাইক্লোরামায় ছবিতে ফুটে উঠেছে পরমাণুর নির্মিতি, সংগীতের অবতলে অপ্রত্যাশিত ভাবে ভেসে আসে মার্কিন কবি ক্রিস্টোফার নোল্স-এর কবিতার পদ। আইনস্টাইনের সঙ্গে সরাসরি তার যোগ নেই, অথচ আছে, গভীর অন্তর্লীনতায়। আর সে যোগসূত্র গড়ে নিতে হচ্ছে, বুঝে নিতে হচ্ছে দর্শককে, মাথা খাটিয়ে। আবার দেখি ভিডিয়োতে কখনও ইহুদি-বিরোধী উচ্চারণ, বা পরমুহূর্তেই তার বিবাদী প্রতিবাদ। এক সাক্ষাৎকারে উইলসন বলেছেন, ‘টেবিলের ওপর একটা বাতিদান রাখলে সেটা মিশে যাবেই অন্য আসবাবের মশগুল ভিড়ে, কিন্তু সেটা যদি রাখা যায় এক বিশাল পাথরের উপর, কোনও জনহীন প্রান্তরে, তখন সেটা চোখে পড়বেই।’ বালুকাময় এক সাগরসৈকতে যেমন চোখে পড়তে পারে একটি ছোট্ট নুড়িও। মঞ্চই সেই সৈকত। আমরা দেখছি, জানছি। বিন্দুতে সিন্ধুকে।


অবসান ঘটল ২০০ কোটি মানুষের কৌতূহলের। নেওয়া হল সেই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। অশোকস্তম্ভের নীচে আজ থেকেই ‘সত্যমেব জয়তে’র বদলে দেখা যাবে ‘দাদা, খুচরো দেবেন’। এই প্রসঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন: আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ‘দাদা খুচরো দেবেন’-এর থেকে বড় বাস্তব কথা আর কিছু নেই; তাই এই নতুন বছরে ‘সত্যমেব জয়তে’ বাই বাই, ‘দাদা খুচরো দেবেন’ ওয়েলকাম। ‘সত্যমেব জয়তে’ কথাটি সরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারত সরকারের ফেসবুক পেজ-এ পোল খোলা হয়েছিল। ৬৪% মানুষ ভোট দিয়ে জানিয়েছেন, সত্যের জয় হবে— এই কথাটি লিখে রাখাই বরং সবচেয়ে অসত্য আশ্বাস। তার চেয়ে ব্যবহারিক জীবনের একটা প্রবল জরুরি উপদেশ লিখে রাখাই প্রকৃত প্রগতিশীল দেশের পরিচয় হবে। কাউকেই আর বার বার মনে করিয়ে দিতে হবে না খুচরো দেওয়ার কথা। এখনকার মানুষ দিনের অধিকাংশ সময় পয়সার দিকেই তাকিয়ে থাকে, তাই তার মনে এই প্রয়োজনীয় বিধি গেঁথে যাবে। কিছু মানুষ মহান ঐতিহ্যশালী সংস্কৃত বাক্যটি সরিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে শহরকেন্দ্রে মিছিল করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বাসেট্রামে খুচরো দিতে না পারায় তাঁদের ঘাড়ধাক্কা দিয়ে নামিয়ে দেওয়া হয়, তাঁরা গন্তব্যে পৌঁছতে পারেননি। অনেকের মনে পড়বে, আজ থেকে তিন বছর আগে ঠিক আজকের দিনেই খুচরো পয়সার বদলে লজেন্স ব্যবহারের আইনত স্বীকৃতি দিয়েছিল ভারত সরকার। এ দিনই লজেন্সমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক শুভকামনা জানিয়েছেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কিছু গোষ্ঠী অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেছে, প্রধানমন্ত্রী বাঙালি বলেই জাতীয় ভাষা হিন্দির বদলে চলিত বাংলায় ‘দাদা, খুচরো দেবেন’ ব্যবহার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনি এই বাংলা বাক্যটিই সারা ভারতের ‘এক্সক্লুসিভ স্লোগান’ করে তুলতে চান। কারণ এই মোক্ষম কথা অন্য ভাষায় বললে এতটা ‘দাদাগিরি’ বোঝানো যাবে না।

সাপ পোষার দশটা দুরন্ত সুবিধে


ওকে নিয়ে স্কিপিং করুন

পাজামার দড়ি না থাকলে চিন্তা নেই

আলাদা করে ক্যান ওপেনার কিনতে হবে না,
ওর দাঁতগুলো তো আছেই

ওকে জড়িয়ে শুয়ে পড়ুন। পাশবালিশের চেয়ে অনেক আরাম

কাঁটা-চামচের স্ট্যান্ড কেনার দরকার নেই

ছেড়ে দেওয়া খোলসটা দিয়ে খাসা
ডিজাইনার ব্যাগ বানিয়ে ফেলুন


সাঁতার না জানলে ডোন্ট কেয়ার।
জ্যান্ত টায়ার তো আপনার কাছেই আছে


ফ্যান্সি ড্রেস পার্টিতে শিব সেজে হাততালি কুড়োন।
শুধু বাঘছাল আর ত্রিশূল জোগাড় করতে হবে

পাড়ায় টাগ অব ওয়ার টুর্নামেন্ট লাগিয়ে দিন।
চাঁদা দেবেন না। বলুন, মহা-দড়িটাই তো আমি দিচ্ছি

১০

বাড়িওয়ালা উঠে যেতে বললে বলুন, বাড়িতে বাস্তুসাপ আছে, তাই ওঠা যাবে না। অমঙ্গল হবে

আসছে লোকসভা ভোট, জনগণমনে পছন্দের প্রার্থীকে চেপে বসাতে ফেসবুক-টুইটার আর গান-ভিডিয়ো হাতিয়ার রাজনৈতিক দলগুলোর। বিখ্যাত মার্কিন গায়ক বিলি জোয়েল-এর গ্র্যামি-জয়ী ‘উই ডিডনট স্টার্ট দ্য ফায়ার’ গানটির স্বত্ব কিনল উত্তর প্রদেশে সমাজবাদী পার্টি, দলমুখ্য মুলায়ম সিংহ যাদব-এর গুণকীর্তনে সে গান পালটে হল ‘মন সে মুলায়ম, ইরাদে লোহা হ্যায়’। খোদ মুখ্যমন্ত্রীই নাকি ইংরেজি গানটি বেছেছেন, এক পোড়খাওয়া সাংসদকে দিয়ে ইঙ্গিতবহ হিন্দি লিরিকস লিখিয়েছেন, বলিউডি-গায়ককে দিয়ে গাইয়েছেন (বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীই শুধু মাল্টিটাস্কিংয়ে দড়, কে বলে!)। গানও হিট, ইউটিউবে শোনা হয়েছে দেড় লক্ষ বার। ভোট-বাজারে রমরমিয়ে চলছে আরও বহু গান,‘দবং হ্যায় মোদীজি’, ‘ম্যায় ওহি আম আদমি’ মার্কা উনিশটা জিংগ্ল নিয়ে বিজেপি-ও আসরে। শেষ লোকসভা ভোটে কংগ্রেস কিনেছিল অস্কারজয়ী ‘জয় হো’-র স্বত্ব। মহান দেশের নির্বাচনে এ বার তা হলে নয়া দস্তুর: বিদেশি গান কিনে দেশি রিমেক। যেন আম্রিকা থেকে আস্ত ফোর্ড আনিয়ে পার্টগুলো কাস্টমাইজ করে এদেশি রাস্তাবান্ধব জিপ করে নিলুম। একটাই ভাল ইঙ্গিত, এই গান-হুজুগে যদি gun কিছু কম চলে বৃহত্তম গণতন্ত্রে, অত্যাচারটা স্রেফ কানের পোকার ওপর দিয়েই যায়!

চিন-এ ব্যাপক সরকারি উৎসাহে সম্পন্ন হচ্ছে বয়স্কদের বিয়ে। সাংহাই শহরে বার্ষিক ম্যাচমেকিং ইভেন্টে নাম লিখিয়েছেন চল্লিশ হাজার বিবাহবিচ্ছিন্ন, বিপত্নীক, বিধবা, সর্বোপরি একলা মাঝবয়সি ও বুড়োবুড়ি, সেজেগুজে লজ্জা-লজ্জা মুখে ঘুরছেন, কথা কইছেন। দেশে টানা সাত বছর বিচ্ছেদগ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। এমনিতেই বাধ্যতামূলক ‘এক সন্তান নীতি’র ফাঁসে চিনে সমাজ ন্যানো পরিবারে ভরা, এখন মা-বাবার ডিভোর্সে গ্রস্ত হচ্ছে শৈশব, ত্রস্ত সামাজিক স্থিতি। ও দিকে দেশে বৃদ্ধসংখ্যা এখনই ১২৩ মিলিয়ন, অচিরেই চিন হবে বিশ্বের থুত্থুড়েতম দেশ। তাই সরকারি দাওয়াই, সিংগল কাকুজেঠু দাদুদিম্মারা ফের বে-থা করুন, তাতে ম্যারেজ রেট বাড়বে, ছেলেপুলে হলে তো দারুণ, নইলে নিঃসঙ্গতাটুকু অন্তত কাটবে! এত্তা দেখেশুনেও জ্ঞানবৃদ্ধে ভরা ভারতবর্ষ শিক্ষে নেবে না। এ দেশে ডিভোর্স এখনও ছত্রাকসম নয়, কিন্তু বয়স্কদের দুচ্ছাই করাটা জাতীয় রোগ। এ দিকে ‘বৃদ্ধাশ্রম’ শুনে এক ঘড়া কাঁদবে, ও দিকে কাঁধ-ঝাঁকানো উদাসীনতায় বার্ধক্যকে একঘরে করে রাখবে। ঘরে একলা মা-র পেনশনটুকু মাসান্তে না এলে টেনশন, আর পাড়ায়-আপিসে কেয়ারিং সন্তানের প্রিটেনশন। বুড়ো বাবা সঙ্গিনী খুঁজলে তো যাচ্ছেতাই সেনসেশন হবে!


(শুধু) লোকে যদি চুপচাপ বসত
পাতে নিয়ে চুপ আলুপোস্ত
ধড় থেকে মাথা নাহি খসত
বিশ্ব হত সুখগ্রস্ত

 
• নীরবতা সেই ঘুম, যা প্রকৃত জ্ঞানকে তরতাজা করে তোলে।
ফ্রান্সিস বেকন

• চুপ করে থাকা হল তর্ক জিতে যাওয়ার একটা পদ্ধতি।
চে গেভারা

শ্রেষ্ঠ গুণ হল নীরবতা, এতে তুমি অন্যের ত্রুটিগুলো শুনতে পাবে, আর নিজেরগুলো দিব্যি ঢেকে রাখতে পারবে।
জর্জ বার্নার্ড শ

• নীরবতা তখনই স্বর্ণাভ, যখন তোমার মাথায় কোনও মোক্ষম উত্তর আসছে না।
মহম্মদ আলি

• মানুষের সম্পর্কের আসল ট্র্যাজেডি শুরু হয় কথার ভুল-বোঝাবুঝি দিয়ে নয়, নীরবতার ভুল-বোঝাবুঝি দিয়ে।
হেনরি ডেভিড থরো


সাধনায় যেই হল বউনি
গুরু বললেন, তিন হপ্তা মৌনী!
বেচারা! বাক্য জমে জমে পেট ফাঁপে ঠোঁট কাঁপে
শেষে এমন ট্রেনিং, বাঘ আসছে দেখেও ওয়ার্নিং
চিৎকার চাপে গুরুকে বাঘে নিতে,
সে চুপচাপই ভাবল, আমিই গুরুর বউ নিই!

প্রঃ নীরবতা ভাল?
গর্গরেফ: সবচেয়ে খারাপ। সমাজে পাপকে বাঁচিয়ে রাখে পাপীরা নয়, পাপ দেখেও ভয়ে চুপ মেরে থাকা অ-পাপীরা। চুপ থাকার মধ্যে গভীরতার ভান আছে, কিন্তু ওর মধ্যে আসলে ঘাপটি মারে ধারণার ঘাটতি, দ্বিধা, তোতলামি, গুজগুজে শয়তানি।

প্রঃ কিন্তু বোবার তো শত্রু নেই?
গর্গরেফ: কে বললে? সাইন ল্যাংগুয়েজ বুঝলেই আছে!






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.