|
|
|
|
কৃষ্ণনগরে ধুন্ধুমার |
|
এক নজরে |
• পুরসভার প্রতিষ্ঠা: ১৮৬৪ সালের ১ নভেম্বর। • কটি ওয়ার্ড: প্রথমে সব সদস্যই মনোনীত ছিলেন।
সেই সময় সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫ জন। জনসংখ্যা ছিল ৬ হাজার। পরে নির্বাচন শুরু হয়।
১৮৭৬ সালে প্রথম বাঙালি উপ-পুরপ্রধান হন প্রসন্ন কুমার বসু। পরে ১৮৮৫ সালে
প্রথম বাঙালি পুরপ্রধান যদুনাথ রায় বাহাদুর। ১৯৮৮ সাল থেকে পুরবোর্ড কংগ্রেসের দখলে। |
• মোট ওয়ার্ড ২৪টি • ভোট হবে ২৪টি ওয়ার্ডেই। • গত নির্বাচনের ফল: কংগ্রেস ১৪, তৃণমূল ৮,
সমাজবাদী পার্টি ২। সম্প্রতি কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টির সদস্যরা তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় ক্ষমতায় তৃণমূল।
• ভোটার ১ লক্ষ ১১ হাজার ৫৫৫ জন। • ১৪৫টি বুথে ভোটগ্রহণ। • মোট প্রার্থী ৯০
• তৃণমূল-২৪, বামফ্রন্ট-২৪ (সিপিএম-১৬, সিপিআই-১, ফরওয়ার্ড ব্লক-১, আরএসপি-২,
বামফ্রন্ট সমর্থিত নাগরিক কমিটি-৪), কংগ্রেস-১৭, বিজেপি-১৮, নির্দল-৫, এসইউসিআই(এম)-২ |
|
|
বিপদে পাশে |
|
|
পর্যবেক্ষক
১) দেবব্রত চক্রবর্তী: ৭৮৭২৯৯৪৮৭৩ । ২) মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী: ৭৮৭২৯৯৪৮২৩।
পি বি সালিম (নদিয়া জেলাশাসক): ৯৮৩০১৫৪১০১। মৈত্রেয়ী গঙ্গোপাধ্যায়
(পুর-নির্বাচনী আধিকারিক তথা কৃষ্ণনগরের মহকুমাশাসক): ৯৪৩৪৩৪০৮৯৪।
সব্যসাচী রমণ মিশ্র (নদিয়ার পুলিশ সুপার): ৯৭৩২৫২২২২২।
রাজকুমার মালাকার (কোতোয়ালি থানার আইসি): ৯৬৭৪৭৪৩২৮৮ |
|
|
|
ওঁরা বলেন। |
“আমরা আশাবাদী। গণতান্ত্রিক পরিবেশে ভোট হলে শহরের মানুষ আবার কংগ্রেসের পাশেই থাকবেন।”
শঙ্কর সিংহ, জেলা কংগ্রেস সভাপতি |
“অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট হবে। তার ফলে বিপুল জন সমর্থন নিয়ে এ বার আমরা পুরবোর্ড গঠন করব।
গৌরীশঙ্কর দত্ত, তৃণমূলের জেলা সভাপতি |
“বিভ্রান্ত পুর বাসিন্দারা বিকল্প শক্তির খোঁজ করছেন। গত দিনের থেকে আমাদের ভোট ও আসন দুই বাড়বে।”
সুমিত দে, সিপিএমের জেলা সম্পাদক |
|
|
|
|
|
|
|