|
|
|
|
অরণ্যশহরে মহারণ |
|
এক নজরে |
• মোট ওয়ার্ড ১৮টি (সিপিআই প্রার্থী প্রদীপ মৈত্র’র মৃত্যু হওয়ায় ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটগ্রহণ স্থগিত)
• ভোট হবে ১৭টি ওয়ার্ডে। • ভোটার ৪০,৩৮২
• ৫২টি বুথে ভোটগ্রহণ।
• স্পর্শকাতর বুথ ২৮টি
• অতি স্পর্শকাতর বুথ ১৮টি
• মোট প্রার্থী ৫৪ |
তৃণমূল-১৭, বামফ্রন্ট-১৬ (সিপিএম-১২, সিপিআই-৪), কংগ্রেস-১৩, বিজেপি-৪, নির্দল-৪ |
|
ঝাড়গ্রাম রাজ কলেজে ভোটের দায়িত্ব বুঝে নিচ্ছেন পুলিশকর্মীরা। ছবি: দেবরাজ ঘোষ। |
|
পুলিশ নিরাপত্তা |
• একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন
ডিএসপি পদমর্যাদার ৪ জন অফিসার। ৯জন ইন্সপেক্টর। ৪২ জন এসআই/এএসআই।
৩০৬ জন সশস্ত্র পুলিশ। ২৬৬ জন লাঠিধারী কনস্টেবল। ৬০ জন মহিলা কনস্টেবল।
সব মিলিয়ে আটশো পুলিশ। • প্রতি বুথে দু’জন করে সশস্ত্র পুলিশ ও দু’জন লাঠি ধারী কনস্টেবল।
|
কলেজের মাঠে ভোটকর্মীরা। |
• সিঙ্গল বুথের বাইরে দু’জন সশস্ত্র পুলিশ, দু’জন মহিলা কনস্টেবল, দু’জন লাঠিধারী কনস্টেবল।
• ডবল বুথের বাইরে চার জন সশস্ত্র পুলিশ, চার জন মহিলা কনস্টেবল, চার জন লাঠিধারী কনস্টেবল।
• ডবল ও স্পর্শকাতর বুথের বাইরে অতিরিক্ত দু’জন সশস্ত্র পুলিশ ও দু’জন লাঠিধারী কনস্টেবল।
• থাকছে ৪টি কুইক রেসপন্স টিম। দু’টি হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াড।
দু’টি অ্যান্টি রায়েট টিম। ৪টি আরটি মোবাইল। • ৭২টি মোটর সাইকেলে পুলিশ টহল দেবে।
• শহরের ১৫টি জায়গায় নাকাবন্দি করবে পুলিশ। পুলিশ সেক্টর ৭টি। |
|
|
ওঁরা বলেন। |
“সুষ্ঠু ভাবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য সব রকম ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন।”
এস অরুণ প্রসাদ (মহকুমাশাসক, ঝাড়গ্রাম) |
“পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো ঝাড়গ্রাম পুরভোটও অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হবে বলে আমরা আশা করছি। প্রশাসন যে ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে তাতে আমরা খুশি।”
দুর্গেশ মল্লদেব (জেলা সাধারণ সম্পাদক) |
“পুলিশি নিরাপত্তা নেই। আমাদের এজেন্টদের মারধর করা হচ্ছে। তৃণমূলের বহিরাগতেরা শহরে ঢুকছেন। মনে হচ্ছে, শাসক দলকে সাহায্য করার জন্যই পুলিশ রয়েছে।”
নিখিল মাইতি (জেলা কংগ্রেসের সহ সভাপতি) |
“অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হওয়ার মতো কোনও পরিস্থিতিই নেই। পুলিশের উপর মহলের নির্দেশে বাম কর্মীদের সাজানো ঘটনায় গ্রেফতার করা শুরু হয়েছে।”
প্রদীপ সরকার (সিপিএমের ঝাড়গ্রাম শহর জোনাল সম্পাদক) |
|
|
|
|
|
|
|