|
|
|
|
মেদিনীপুরে মহারণ |
|
এক নজরে |
• ওয়ার্ড: ২৫টি •
ভোটার: ১,১৯,৮৬৩ • বুথ: ১৫৩টি
• ভোটকেন্দ্র: ৬৪টি •
ভোটকর্মী: ৯১৮ জন •
মোট প্রার্থী: ১১৫ জন |
তৃণমূল ২৫, কংগ্রেস ২৪, কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল ১, সিপিএম ১৩,
সিপিআই ৩,
ফরওয়ার্ড ব্লক ২, আরএসপি ১, বিকাশ পরিষদ ২, বামফ্রন্ট সমর্থিত নির্দল ৪,
বিজেপি ১৪, এসইউসি ২, নির্দল ২৪ জন |
|
সব ঠিক আছে তো! মেদিনীপুর কলেজে শেষ মুহূর্তের ব্যস্ততা। ছবি: সৌমেশ্বর মণ্ডল। |
|
পুলিশ নিরাপত্তা |
• এক বুথের ১৮টি কেন্দ্রে ২ জন করে সশস্ত্র পুলিশ কর্মী এবং ২ জন করে
লাঠিধারী পুলিশ কর্মী থাকবেন। দু’টি বুথ রয়েছে, এমন কেন্দ্রে বাড়তি ২ জন করে
সশস্ত্র পুলিশ কর্মী এবং ২ জন করে লাঠিধারী পুলিশ কর্মী থাকবেন। যে সব কেন্দ্রে তিন-চারটি
বুথ রয়েছে, সেখানে একজন এসআই বা এএসআই পদমর্যাদার অফিসার থাকবেন।
|
দেখে নেওয়া ভোটযন্ত্রও। |
যে সব কেন্দ্রে পাঁচ- ছ’টি বুথ রয়েছে, সেখানে একজন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার থাকবেন।
সব মিলিয়ে ভোটের কাজে সরাসরি যুক্ত থাকছেন ১,১২৩ জন পুলিশ কর্মী। এর মধ্যে
ইন্সপেক্টর ১৩ জন, এসআই-এএসআই ১০৯ জন, কনস্টেবল ১,০০১ জন। কনস্টেবলের
মধ্যে
৫৫৯ জন সশস্ত্র, ৩৮৮ জন লাঠিধারী। ২১ জন সঙ্গে কাঁদানে গ্যাসের সেল রাখবেন।
মহিলা কনস্টেবলের
সংখ্যা ৩৩। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে সুষ্ঠু ভাবে ভোট করানোর
দায়িত্বে থাকছেন এক জন করে এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট। |
|
|
ওঁরা বলেন। |
“অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সব রকম পদক্ষেপ করা হয়েছে। ভোট নির্বিঘ্নেই হবে।”
অমিতাভ দত্ত (মহকুমাশাসক। সদর) |
“পুরসভা নির্বাচনে অশান্তির কোনও আশঙ্কা নেই। পঞ্চায়েত ভোটের মতোই উৎসবের মেজাজে মানুষ ভোট দেবেন। দলীয় কর্মীদের বলেছি, কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না।”
সুকুমার পড়্যা (শহর তৃণমূল সভাপতি) |
“ভোটের গিন অশান্তির আশঙ্কা রয়েছে। তবে মেদিনীপুরের মানুষ গণতন্ত্রপ্রিয়। তাই আমরা চাই পুলিশ-প্রশাসন কোনও ধরনের অশান্তি এড়াতেই যেন কড়া পদক্ষেপ করে।”
সৌমেন খান(শহর কংগ্রেস সভাপতি) |
“নতুন প্রজন্ম জেলার সদর শহরের এই পুর-নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। যে কোনও ভোটেই হার-জিত থাকেই। কিন্তু গণতন্ত্রকে যে কোনও মূল্যে রক্ষা করতে হবে।”
কীর্তি দে বক্সী (শহর জোনাল সম্পাদক) |
|
|
|
|
|
|
|