টাটকা খবর
চোখের জলে মাঠ ছাড়লেন সচিন
সতীর্থদের কাঁধে। ছবি: পিটিআই।
আশঙ্কা সত্যি করে মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগেই শেষ হয়ে গেল ওয়াংখেড়ে টেস্ট। ভারতীয় স্পিনের সামনে কার্যত নাস্তানাবুদ হয়ে ১৮৭ রানেই গুটিয়ে গেল স্যামির ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আর একই সঙ্গে শেষ হয়ে গেল ২৪ বছরের ক্রিকেট নস্ট্যালজিয়া। প্রাক্তন হয়ে গেলেন সচিন রমেশ তেন্ডুলকর। তবে বিদায়বেলায় আবেগ চেপে রাখতে পারলেন না ক্রিকেট ঈশ্বর। চোখের জলে মাঠ ছাড়লেন তিনি। খেলা শেষ হতেই গোটা স্টেডিয়াম উঠে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানাল সচিনকে। ভারতীয় দলের সঙ্গে আম্পায়াররাও দিলেন অভিনব গার্ড অফ অনার। অভিবাদন জানাল গোটা ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল।
ভারতরত্ন সচিনকে, ঘোষণা রাষ্ট্রপতি ভবনের
ভারতরত্ন সম্মান দেওয়া হবে সচিন তেন্ডুলকরকে। ওয়াংখেড়েতে সচিনের ২৪ বছরের ক্রিকেট জীবনের বিদায় মুহূর্তে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে রাষ্ট্রপতি ভবনের এই ঘোষণায় কার্যত বিহ্বল ক্রীড়ামহল। কেন না, এই প্রথম কোনও ক্রীড়াবিদকে ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মান দেওয়া হচ্ছে। শুধু ক্রীড়া জগতের মানুষই নন, এমন একটা দিনে সচিনকে ভারতরত্ন দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হল, যে দিন বিশ্ববাসীর মনে তাঁকে নিয়ে উচ্ছ্বাস-আবেগ একেবারে তুঙ্গে। ক্রিকেটের ঈশ্বরের ঝুলিতে সেরার শিরোপা অসংখ্য, ছুঁয়েছেন অনেক অধরা মাইলস্টোনও। সেই তালিকায় ভারতরত্ন জুড়ে যাওয়াটা সচিনের দীর্ঘ এবং সফল ক্রিকেট জীবনের স্বীকৃতি। আগামী ২৬ জানুয়ারি তাঁর হাতে এই সম্মান তুলে দেওয়া হবে। ভারতরত্ন পাওয়ার জন্য ফোনে সচিনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
দেখতে ক্লিক করুন...
খেলা কি শেষ পর্যন্ত মধ্যাহ্নভোজের বিরতি অবধি গড়াবে? সকাল থেকে এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছিল ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে। ওয়াংখেড়েতে সচিনকে দ্বিতীয়বার ব্যাট হাতে দেখতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দিকে তাকিয়ে ছিল আট থেকে আশির ক্রিকেটভক্ত। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটিংয়ের হাল দেখে লিটল মাস্টারকে ফের ব্যাট করতে দেখার আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন সবাই। ৩১৩ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে শুক্রবার বিকেলেই ব্যাকফুটে চলে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। স্কোরবোর্ডে ৪৩ রান ওঠার মধ্যেই অশ্বিন-ওঝার দাপটে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান পাওয়েল, ডারেন ব্রাভো ও নাইটওয়াচম্যান টিনো বেস্ট। স্বমহিমায় ছিলেন না গেইলও। ওয়েস্ট ইন্ডিজ পিছিয়ে ছিল ২৭০ রানে। তবু আজ গেইল-চন্দ্রপলদের দিকেই তাকিয়ে আশায় বুক বাঁধছিলেন সবাই। যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ভারতের রানের পাহাড় টপকে নিতে পারে দ্বিতীয় ইনিংসের লিড। কিন্তু সেই সম্ভাবনাকে অঙ্কুরেই বিনাশ করে সকালের খেলা শুরু হতেই একে একে প্যাভিলিয়েন ফিরে যান মার্লন স্যামুয়েলস, ক্রিস গেইল,শিবনারায়ণ চন্দ্রপল, নরসিংহ দিওনারায়ণরা। স্কোরবোর্ডে ৮৯ রান উঠতে না উঠতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের অর্ধেকের বেশি ব্যাটসম্যান ফিরে যান প্যাভিলিয়নে। একমাত্র রামদিন কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুললেও তা যথেষ্ট ছিল না। প্রজ্ঞান ওঝা পাঁচটি, অশ্বিন চারটি ও সামি এক উইকেট নেন। ইনিংস এবং ১২৬ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পরাস্ত করে সিরিজ ২-০ ফলাফলে জেতে ভারত। রোহিত শর্মা ম্যান অফ দ্য সিরিজ ও প্রজ্ঞান ওঝা ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হন।

স্কোরবোর্ড বিদায়বেলার মালাখানি...
লিটল মাস্টারের পরিসংখ্যান

বিদায়বেলায় সচিন
পরিবারের সঙ্গে। ছবি: পিটিআই।
ওয়াংখেড়েতে ২৪ বছরের ক্রিকেট জীবনে প্রাক্তন শব্দটি জুড়ে যাওয়ার মুহূর্তকে আবেগ সংযত সচিন তেন্ডুলকর যে ভাষায় বর্ণনা করলেন, তেমনটি ক্রিকেট ইতিহাসে বড় বিরল। সারা স্টেডিয়াম জুড়ে তখন একটাই ধ্বনি, ‘ধন্যবাদ সচিন’। সেই আওয়াজকে স্তিমিত করে তাঁর প্রতিটি বাক্যে সচিন শ্রদ্ধা জানালেন জীবনের এই লম্বা ইনিংসে পাশে পাওয়া প্রত্যেককে। বাবা রমেশ তেন্ডুলকরকে স্মরণ করে একে একে মা, স্ত্রী, সন্তান, ভাইবোন, আত্মীয়-বন্ধু, কোচ, সংবাদ মাধ্যম, সহকর্মী— কে নেই সেই তালিকায়। আর সবশেষে অবশ্যই দর্শক। গোটা স্টেডিয়াম তখন ভেঙে পড়েছে, আবেগে-আনন্দে-চোখের জলে সচিনের প্রতিটি শব্দকে তখন বরণ করে নিচ্ছেন তাঁরা।

“বাবা রমেশ তেন্ডুলকর না থাকলে আমি আপনাদের সামনে দাঁড়াতেই পারতাম না। পথ দুর্গম হলেও তিনি সব সময় বলতেন, হাল না-ছেড়ে স্বপ্নকে ধাওয়া করা উচিত। আজ বাবার অভাব বোধ করছি।”
“আমি জানি না, মা কী ভাবে আমার মতো একটা দুষ্টু ছেলেকে সামলাতেন। আমি যে দিন থেকে খেলা শুরু করেছি, সে দিন থেকেই তিনি শুধু প্রার্থনা করে গিয়েছেন আমার জন্য।”
“স্কুলে থাকাকালীন চার বছরের জন্য আমি আমার কাকা-কাকিমার কাছে ছিলাম। তাঁরাও আমাকে সন্তানের মতোই দেখতেন।”
“জীবনের প্রথম ক্রিকেট ব্যাটটি দিয়েছিল আমার বোন সবিতা, কাশ্মীরি উইলোর। এখনও আমি ব্যাট করার সময় সে উপবাস করে।”
“দাদা অজিত ও আমি একই স্বপ্ন দেখতাম। ও আমার জন্যই নিজের কেরিয়ার বিসর্জন দিয়েছে। আমার যখন ১১ বছর বয়স, ওই আমাকে গুরু আচরেকরের কাছে নিয়ে যায়। গত কাল রাতেও দাদা আমার আউট হওয়া নিয়ে আলোচনা করেছে।”
“১৯৯০-তে অঞ্জলির সঙ্গে দেখা হওয়াটা আমার জীবনে সুন্দর ঘটনাগুলির মধ্যে অন্যতম। ডাক্তার হিসেবে ওর সামনে সুন্দর ভবিষ্যত্ ছিল। কিন্তু আমি ক্রিকেট খেলব বলেই বাচ্চাদের দায়িত্ব ওকে নিতে হয়। আমার সেরা পার্টনারশিপটা কিন্তু অঞ্জলির সঙ্গেই।”
“আমার দুই রত্ন সারা ও অর্জুন। ওদের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় আমি খেলার জন্যই শুধু থাকতে পারিনি। আগামী ১৬ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে আমি ওদের সঙ্গে থেকে সেই ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করব।”
“শেষ ২৪টি বছর বন্ধুরা যে ভাবে আমার পাশে ছিল, আমার ক্লান্ত ও অসুস্থ মুহূর্তেও... ধন্যবাদ।”
“১১ বছর বয়স থেকে গুরু আচরেকর প্রাকটিস ম্যাচের জন্য মুম্বইয়ের শিবাজি পার্ক থেকে আজাদ হিন্দ ময়দান যে ভাবে আমাকে স্কুটারে নিয়ে ঘুরতেন... কখনও বলেননি ‘ওয়েল প্লেড’, পাছে আত্মতৃপ্তি আমার খেলা নষ্ট করে।”
“সারা জীবনে এত চোট পেয়েছি, টিমের ডাক্তার, ফিজিও ও ট্রেনাররা সেটা কী ভাবে সামলাতেন, ভেবে আজও অবাক হই।”
“ধন্যবাদ সকল প্রবীণ খেলোয়াড়কে, যাঁরা আমার সঙ্গে খেলেছেন। দ্রাবিড়, লক্ষ্মণ, সৌরভ, কুম্বলে— আমরা পরিবারের মতোই।”
“পরবর্তী প্রজন্ম ক্রিকেটকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে, সেই আশা করি।”


ফের জামিনের মেয়াদ বাড়ল অধীরের
খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত রেল প্রতিমন্ত্রী অধীর চৌধুরীর অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ বাড়াল মুর্শিদাবাদের জেলা ও দায়রা আদালত। শনিবার ওই আদালতে তাঁর আগাম জামিনের শুনানির দিন ধার্য হয়েছিল। কিন্তু আদালত এ দিন শুনানি স্থগিত রেখে অধীরের জামিনের মেয়াদ ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্য সরকার অবশ্য ইতিমধ্যেই অন্তর্বর্তী জামিন খারিজ করার আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেছে। বিচারপতি নিশিথা মাত্রের ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি বিচারের জন্য গ্রহণও করেছে। ২১ নভেম্বর সে ব্যাপারে তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে হাইকোর্ট। ২০১১ সালের ১৩ মে বহরমপুর এক তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনায় অধীর চৌধুরীকে ‘ফেরার’ দেখিয়ে মুর্শিদাবাদের সিজেএম আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার আবেদন জানায় জেলা পুলিশ। বিচারক সেই আবেদন মঞ্জুর করেন। এর পরেই জেলা জজ আদালতে অধীরের আগাম জামিনের আবেদন জানান তাঁর আইনজীবী। বহরমপুর জেলা দায়রা আদালত পুজোর আগে অধীরের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল। আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারকের নির্দেশ ছিল, ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত রেল প্রতিমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা যাবে না। পরে ওই মেয়াদ বাড়িয়ে ১৬ নভেম্বর করা হয়েছিল।

তোলাবাজদের হামলা, প্রতিবাদে পথ অবরোধ
এলাকায় তোলাবাজদের দাপটের প্রতিবাদে পশ্চিম মেদিনীপুরের গোপীবল্লভপুরে দীর্ঘ ১৯ ঘণ্টা পথ অবরোধ করলেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা। শুক্রবার সন্ধে ৭টা থেকে শনিবার দুপুর ২টো পর্যন্ত গোপীবল্লভপুর থানার পাঁচকাহানিয়া মোড়ে এই অবরোধ চলে।
বাংলা-ওড়িশা সীমানায় চেকপোস্ট রয়েছে জামশোলায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, চেকপোস্টে তল্লাশির ঝক্কি এড়াতে বহু পণ্যবাহী লরি ঘুরপথে ওড়িশা যাতায়াত করে। প্রতিদিন গড়ে তিনশোটি দশ চাকার বড় লরি যাতায়াতের ফলে গোপীবল্লভপুর থেকে পাঁচকাহানিয়া হয়ে হাতিবাড়ি যাওয়ার রাস্তাটিও বেহাল হয়ে পড়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই সব লরি থেকেই মোটা টাকা আদায় করে এলাকার তোলাবাজেরা। শাসকদলের মদতেই এই সব কাণ্ডকারখানা চলে বলে অভিযোগ। তৃণমূলের জেলা কার্যকরী সভাপতি নির্মল ঘোষ অবশ্য বলেন, ‘‘এটা স্থানীয় গন্ডগোল। এর সঙ্গে দলের কোনও যোগ নেই।’’ দিন কয়েক আগে স্থানীয় করবনিয়া গ্রামের দুই যুবককে তোলাবাজেরা মারধর করলে এলাকার কিছু মানুষ তার প্রতিবাদ করেন। অভিযোগ, তার জেরে শুক্রবার সন্ধেয় পাঁচকাহানিয়া মোড়ে তোলাবাজেরা ৫টি দোকানে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। কিছু দোকানে লুঠপাটও চালানো হয়। তাদের হামলায় গুরুতর জখম হয় স্থানীয় পান বিক্রেতার বারো বছরের মেয়ে সুলেখা গিরি। তাকে ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এরপর এলাকায় চরম উত্তেজনা ছড়ায়। হামলাকারীদের গ্রেফতার, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ, ওই পথে বেআইনি ভাবে লরি চলাচল বন্ধ এবং এলাকায় পুলিশ ক্যাম্প বসানোর দাবি জানান অবরোধকারীরা। শেষ পর্যন্ত পুলিশের আশ্বাসে শনিবার দুপুরে অবরোধ তুলে নেন তারা। হামলায় জড়িত সন্দেহে এক জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।


বিষ্ণুপুরে গৃহবধূ খুন, অভিযুক্ত স্বামী
শ্বশুরের কাছ থেকে টাকা না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার মাঝরাতে বিষ্ণুপুরের ভালুকা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত মিতা মাকুড়ের (২৪) স্বামী মনসা মাকুড় একটি অর্থলগ্নি সংস্থায় এজেন্টের কাজ করতেন। দীর্ঘ দিন ধরেই এই সংস্থাটির বিরুদ্ধে মামলা চলছিল।
এখান থেকেই খুঁড়ে বের করা হয় বধূর দেহ। ছবি: শুভ্র মিত্র।
আমানতকারীদের চাপে পড়ে শ্বশুরের কাছে টাকা চান মনসাবাবু। কিন্তু অভিযোগ, শ্বশুর টাকা দিতে না চাইলে নিজের স্ত্রীকে খুন করে বাড়ির মধ্যেই পুঁতে দেন তিনি। শনিবার মেঝে খুঁড়ে পুলিশ ওই দেহ উদ্ধার করেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনায় নিহতের স্বামী-সহ ছ’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন মিতাদেবীর বাবা। অভিযুক্তেরা সকলেই পলাতক। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

কর্নাটকে শ্রমিক বোঝাই ট্রাক উল্টে মৃত ২১
কর্নাটকের বেলগাঁওয়ের কাছে ট্রাক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ২১ জন শ্রমিকের। পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার সকালে মহারাষ্ট্রের দিকে যাওয়ার সময় হাল্কি শহরের কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় ট্রাকটি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ১৩ জন মহিলা-সহ ২১ জন শ্রমিকের। গুরুতর আহত হন আরও ১৩ জন। আহতদের বেলগাঁওয়ের কাছে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.