অনুপ জলোটার সুযোগ্যা ছাত্রী শ্যামা কাবাসি কলাকুঞ্জে শোনালেন ভজন ও গজল। একের পর এক গাইলেন ‘অ্যায়সি লাগি লগন’, ‘তেরে মন মে রাম’, ‘ঝিনি রে ঝিনি’, ‘খেলিছ এ বিশ্বলয়ে’, ‘ঠুমকি চলত রামচন্দ্র’ সহ ১৫টি ভজন ও গজল।
নিজের আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘ছুঁয়ে থাক’ থেকে গাইলেন ‘এখনও আকাশ ছোঁয়া’ গানটি। তবে মান্না দে’কে শ্রদ্ধা জানিয়ে শিল্পীর গাওয়া ‘লাগা চুনরি মে’ শুনে শ্রোতারা অভিভূত। শিল্পীকে সহযোগিতা করেন বাদ্যযন্ত্রে সনু ধর, রূপক দে ও সঞ্জীবন আচার্য। |
নটরাজ অ্যাকাডেমি অব ডান্স, মিউজিক ও ফাইন আর্টস নিবেদিত অনুষ্ঠানের শুরুতেই ছিল গীতি আলেখ্য ‘অঞ্জলি’। চর্চিত কণ্ঠে বাচিক শিল্পী বাসন্তী খাঁড়া শোনালেন ‘এই তীর্থদেবতার ধরণীর মন্দির অঙ্গনে’। গান শোনালেন কাঞ্চনকুমার দে, স্বপ্না রায়, সুতপা সাহা ও সুমা রায়। শিশু আবৃত্তিকার অন্বেষা মিদ্দের তিনটি কবিতা-পাঠ ‘বাউল’, ‘বীরপুরুষ খোকা’ ও ‘শেষের সেদিন’ ছিল বেশ উপভোগ্য। |