ভ্যাটিক্যানে স্বচ্ছতা আনতে মাফিয়াদের কুনজরে পোপ
সংবাদ সংস্থা • ভ্যাটিকান সিটি |
দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে গিয়ে নিজেই মাফিয়াদের লক্ষ্য হয়ে উঠছেন। এমনই দাবি করে পোপ ফ্রান্সিসকে সাবধান করলেন ইতালির এক জন মাফিয়া-বিরোধী সরকারি কৌঁসুলি নিকোলা গ্রাত্তেরি। এ দিন সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, “পোপ ফ্রান্সিস ভ্যাটিক্যানে স্বচ্ছতা আনতে যে ভাবে উঠে পড়ে লেগেছেন, তাতে বেশ নড়েচড়ে বসেছে ইতালির মাফিয়ারাজ। “আমি ঠিক জানি না, ওরা ঠিক কী ভাবছে, কিন্তু ওপর তলা থেকে নির্দেশ এলে কোনও কিছু করতেই হাত কাঁপে না ওদের। পোপের পক্ষে ওরা বেশ বিপজ্জনক।” সম্প্রতি ভ্যাটিকানের ব্যাঙ্কগুলির সংস্কারের জন্য সচেষ্ট হয়েছেন পোপ। বেশ কয়েক বছর ধরেই অসৎ ব্যাঙ্ক ব্যবসার মাধ্যমে বড় অঙ্কের লাভ করে আসছে ইতালির মাফিয়ারা। গাত্তেরি বলেন, “এত দিন ধরে প্রভূত পরিমাণ টাকা-পয়সা তছরুপ করে এসেছে মাফিয়ারা। কিছু ক্ষেত্রে জড়িত ছিল গির্জাগুলিও। পোপ ফ্রান্সিস আসার পরে হঠাৎ নানা রকম বদলে তারা ভয় পেয়ে গিয়েছে।” ভ্যাটিকানে মাফিয়াদের প্রভাব অবশ্য নতুন কোনও ঘটনা নয়, সত্তরের দশকে তৈরি গডফাদার-৩ ছবিতেও এর উল্লেখ রয়েছে। সম্প্রতি ফের মাফিয়াদের বিরুদ্ধে পোপ ফ্রান্সিসের উদ্যোগ উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ভ্যাটিকানের।
|
সহপাঠীর গুলিতে আহত তিন ছাত্র
সংবাদ সংস্থা • পিটসবার্গ |
রোজকার মতোই স্কুল ছুটির পরে গাড়ির দিকে এগোচ্ছিল ছাত্ররা। হঠাৎই গুলি ছুটে এল সহপাঠী অ্যানজনিটো উইলেটের বন্দুক থেকে। পরপর চারটে। আহত তিন ছাত্র। পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার দুপুর তিনটে নাগাদ পিটসবার্গের ব্রাশেয়ার হাই স্কুল চত্বরে ঘটনাটি ঘটেছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, গত মাসে স্কুলের মধ্যেই মাদক সংক্রান্ত একটি ডাকাতির ঘটনায় জড়িয়ে পড়ায় মার খেতে হয়েছিল ১৬ বছরের ছাত্র উইলেটকে। তার শোধ তুলতেই ঘটনায় জড়িত সহপাঠীদের মেরে ফেলতে চেয়েছিল সে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, তার গুলিতে মাথায় চোট পেয়েছে এক ছাত্র। অন্য জনের গুলি লেগেছে ঘাড়ে। তৃতীয় জনের হাতে গুলি চালিয়েছে সে। কারওই জীবনের ঝুঁকি নেই বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। অভিযুক্ত উইলেটের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে। নাবালক অবস্থায় অবৈধ ভাবে আগ্নেয়াস্ত্র সঙ্গে রাখার জন্যও মামলা দায়ের হয়েছে তার নামে।
|
নিহত ছয় জঙ্গি
সংবাদ সংস্থা • করাচি |
গুলিযুদ্ধে নিহত ছয় জঙ্গি। আজ ভোরে করাচির মৌরিপুর এলাকার ঘটনা। পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেন্ট চৌধরি আসলাম জানান, লস্কর-ই-জঙ্গভির সশস্ত্র জঙ্গি দলটির সঙ্গে গুলির লড়াই চলে। তাদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হলেও গুলি চালানো থামায়নি। নিহত ছ’জনের মধ্যে দু’জন আত্মঘাতী জঙ্গি। |