টুকরো খবর |
ক্যানসার রোগীদের পাশে সানিয়া |
নিজের দাদুকে হারিয়েছিলেন মারণ-ব্যধির কাছে। সেই থেকেই ক্যানসার রোগটার সঙ্গে জড়িয়ে আছে ব্যক্তিগত আবেগ। যে কারণে শিশু দিবসের আগের দিনটা সানিয়া মির্জা কাটালেন হায়দরাবাদের এমন কয়েকজন শিশুর সঙ্গে, যারা এই ছোট্ট বয়সেই লড়ছে ক্যানসারের বিরুদ্ধে। বেসরকারি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে এসে সানিয়া এ দিন বলে গেলেন, “আমার দাদু এই রোগে মারা গিয়েছিলেন। সেই সময় চিকিৎসা এক ভাল ছিল না। কিন্তু আজকাল ভারতে ক্যানসারের চিকিৎসায় যে উন্নতি হয়েছে, তাতে রোগীদের মনে নতুন আশা জাগানো যাচ্ছে।” সানিয়া এর পর যোগ করেন, “জীবনের আসল সম্পদ স্বাস্থ্য। ক্যানসারের সঙ্গে এই বাচ্চারা যে ভাবে লড়ছে এবং লড়াইটা জিতছে, সেটা আমাদের সবার কাছে অনুপ্রেরণার।” ক্যানসার নিয়ে সচেতনতা বাড়িয়ে তুলে সময়ে রোগনির্ণয়ে জোর দেওয়ার আবেদনও করেন সানিয়া।
|
ডার্বির টিকিট বিক্রি করলেন ওডাফারা |
ইস্টবেঙ্গলে কোচ বদলের ডামাডোলের মাঝেই ডার্বির ঢাকে কাঠি পড়ে গেল। ২৪ নভেম্বরের আই লিগের মোহনবাগান বনাম ইস্টবেঙ্গল ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু করে হয়ে গেল বুধবার থেকেই। প্রথম দিন মোহনবাগান তাঁবুতে টিকিট বিক্রি করলেন ওডাফা, কাতসুমিরা। এ দিনই আবার সবুজ-মেরুন কোচ, ফুটবলাররা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ট্রফি উদ্বোধন করলেন নিজেদের ক্লাব-তাঁবুতেই। এই ট্রফি এক বার ছুঁয়ে দেখার জন্য বহু ফুটবলপ্রেমী জনতা ভিড় জমিয়েছিলেন মোহনবাগান তাঁবুতে। অন্য দিকে কলকাতা লিগের প্রথম ডিভিশনের ম্যাচে এ দিন কোল ইন্ডিয়াকে ২-০-এ হারিয়ে প্রিমিয়ার ডিভিশনে খেলার যোগ্যতা অর্জন করল টালিগঞ্জ অগ্রগামী।
|
সহজ জয় সাইনার |
চিন সুপার সিরিজের প্রথম রাউন্ডে সহজে জিতলেন ভারতের দুই তারকা সাইনা নেহওয়াল এবং পারুপাল্লি কাশ্যপ। তবে অঘটন ঘটিয়ে প্রচারের সব আলো নিয়ে গেলেন ভারতের আর এক মেয়ে, অরুন্ধতী পান্টাওয়ানে। বিশ্বের ৪৭ নম্বর অরুন্ধতী এ দিন ২১-১৪, ২১-১৮ ছিটকে দিলেন বিশ্বের ১৪ নম্বর, জাপানের এরিকো হিরোশেকে। ২০১১-র অল ইংল্যান্ড রানার্স এবং ২০১২ জাপান ওপেনের চ্যাম্পিয়ন হিরোশেকে হারাতে অরুন্ধতী সময় নেন আধ ঘণ্টারও কম। অন্য দিকে, সাইনা ২১-১৪, ২১-১৯ হারান জাপানেরই নাজোমি ওকুহারাকে। আর পুরুষদের সিঙ্গলসে বিশ্বের বারো নম্বর কাশ্যপের কাছে ২২-২০, ২১-১৫ হারলেন তাইল্যান্ডের বুনসাক পনসানা।
|
ফাইনালে হার বাংলার |
অনুর্ধ্ব ১৯ বিনু মাঁকড় ট্রফির ফাইনালে পঞ্জাবের কাছে ৯৬ রানে হেরে গেল বাংলা। ৫০ ওভারে পঞ্জাবের ২৩৬-এর জবাবে বাংলা ১৪০ রানেই অল আউট হয়ে যায়। |
|