জেলার সদর শহরে পুর-পরিষেবার হাল ঠিক কী? পানীয় জল নিয়মিত মেলে? রাস্তার দশাই বা কেমন?
পুরভোটের আগে তারই ওয়ার্ড ভিত্তিক খতিয়ান। সঙ্গে অন্যতম প্রধান ভোটপ্রার্থীদের এক ঝলক।
ওয়ার্ড নম্বর ১৫
• পানীয় জল: জলের সমস্যা নেই। সর্বত্রই পাইপ লাইন রয়েছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাট বা বড় সমস্যা না হলে জল সরবরাহ বিঘ্নিত হয় না। • নিকাশি: সর্বত্র নিকাশি নালা রয়েছে। তবে নালাগুলি পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে ঢিলেমির অভিযোগ রয়েছে। • রাস্তাঘাট: গলিপথ-সহ প্রায় সব রাস্তাই ঢালাই হয়ে গিয়েছে। তবে সমস্যা হল স্কুল বাজারের যানজট। • জঞ্জাল সাফাই: স্কুল বাজার এলাকায় নিয়মিত জঞ্জাল সাফাই হয় না। বক্সীবাজার এলাকাতেও ভ্যাট পরিষ্কার অনিয়মিত। • পথবাতি: পথবাতি রয়েছে। তবে মাঝেমধ্যে পথবাতি খারাপ হলে তা সারাতে কিছুক্ষেত্রে দেরি হয়।
বক্সীবাজারে জমে আবর্জনার স্তূপ।
যুযুধান
হিমাদ্রী খান তৃণমূল
শম্ভু চট্ট্যোপাধ্যায় কংগ্রেস
শম্ভু দিন্দা সিপিএম
পেশায় ব্যবসায়ী। তবে এবার
পুরভোটে প্রার্থী হয়ে
রাজনীতিতে মনোনিবেশ।
টানা চার বারের কাউন্সিলর।
জেলা কংগ্রেস সহ সভাপতি।
ফের ভোটের ময়দানে।
পুরভোটের লড়াইয়ে প্রথমবার।
ডিওয়াইএফআই নেতা। দলের
সঙ্গে সম্পর্ক দীর্ঘদিনের।
ওয়ার্ড নম্বর ১৬
• পানীয় জল: মীরবাজার ও বল্লভপুর এলাকায় জলের সমস্যা রয়েছে। পাইপ লাইন থাকা সত্বেও মাঝেমধ্যে জল আসে না। • নিকাশি: নিকাশির সমস্যা নেই। তবে নালা নিয়মিত পরিষ্কার না হওয়ায় বৃষ্টিতে জল জমে যায়। • রাস্তাঘাট: টাউন স্কুলের মাঠ যাওয়ার রাস্তাটি সংস্কারের অভাবে বেহাল। এছাড়াও বল্লভপুর এলাকার রাস্তার অবস্থাও খারাপ। • জঞ্জাল সাফাই: ভ্যাট থেকে জঞ্জাল নিয়মিত পরিষ্কার হয় না। ফলে দুর্গন্ধ থেকে দূষণ ছড়ায়। • পথবাতি: পথবাতি সর্বত্রই রয়েছে। তবে কোনও কারণে আলো বন্ধ হলে সারাতে দেরি হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.