নাটক: গ্রাসেস অব আ থাউজ্যান্ড কালার্স
দেশ: আমেরিকা
পরিচালক: আন্দ্রে গ্রেগরি
সাল: ২০০৯
নাটকের লেখক ও মূল অভিনেতা ওয়ালেস শন-কে আমরা দেখি কালো পোশাক পরে, এক বৃদ্ধ বৈজ্ঞানিক, যিনি তাঁর আত্মজীবনীর কিছু অংশ আমাদের শোনাবেন। জীবনীটির নাম ‘পাঁউরুটি, মাছ দিয়ে, ডিনার’। চরিত্রটির নাম ‘বেন’। সে প্রথমেই দর্শকের দিকে তাকিয়ে বলে, ‘আমি আপনাদের প্রত্যেকের থেকে যে কী আনন্দ টেনে নেব, যেন আপনারা চকোলেট আর আমি আপনাদের খাচ্ছি!’ খাওয়াদাওয়া তার কাছে বিরাট জরুরি ব্যাপার। সে আবিষ্কার করেছিল খাদ্যসমস্যার দুর্দান্ততম সমাধান। কী সব বৈজ্ঞানিক কাণ্ড ঘটিয়েছিল, যাতে সব তৃণভোজী প্রাণীই মাংসভোজী হয়ে যাবে। অন্য প্রাণীদের তো বটেই, এমনকী নিজেদেরও খাবে গপাগপ। যদিও এখন দেখা যাচ্ছে এর ফল ভয়াবহ, খাদ্যশৃঙ্খল পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেছে, জন্তুরাও মরছে, মানুষরাও বমি করে শেষ হচ্ছে, কিন্তু বেন তো বড়লোক হয়েছে! সেটাই যথেষ্ট!
কিন্তু এই আত্মসর্বস্ব মানুষটির মূল চিন্তা খাওয়া নিয়ে নয়, যৌনতা নিয়ে। যৌনতার রগরগে বর্ণনায় ভর্তি এ নাটকে বলাই হয়, এই পৃথিবীতে সবচেয়ে জরুরি দুুটি জিনিস হল খাবার ও যৌনতা। কিন্তু প্রথমটা ভোগ করা হয় যাতে অন্যটা ভোগ করার জন্য তৈরি থাকা যায়। বেন তৈরি ছিল, আছেও। নাটকে অন্য চরিত্রেরা তার তিন শয্যাসঙ্গিনী। স্ত্রী (প্রাক্তন), প্রেমিকা আর এখনকার এক গার্লফ্রেন্ড। বেন আবার আজকাল যৌনতা নিয়ে যেমন জলভাতের মতো আলোচনা হচ্ছে, তাতে খুব মজা পায়। ‘এমনকী রাজনীতির লোকেরাও নিজের যৌনাঙ্গ নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছে!’ বেনের এখনকার প্রেমিকা আবার তার ভিজিটিং কার্ডে নিজের যোনির ছবি ছেপেছে! যেন সেটাই তার আত্মপরিচয়ের সবচেয়ে জরুরি অভিজ্ঞান! অবশ্য শন তা মনেও করেন। যখন নাটকটির প্রিমিয়ার হয়েছিল ইংল্যান্ডে (এখন এই নাটক আমেরিকায় চলছে), এক সাক্ষাৎকারে, তাঁর সব নাটকেই যৌনতার আধিক্য বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যৌনতা মানুষের চালিকাশক্তি।... প্রতিটি মানুষের আত্মা ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তার যৌন চেতনার সাংঘাতিক যোগ।... এবং এটা প্রকৃতি থেকে এসেছে। মানুষ এটাকে তৈরি করেনি। যেমন ধরুন তৈরি করেছে কবিতা, নাটক, সংবিধান। আমরা এই গ্রহে আসার আগে থেকে পৃথিবীতে সেক্স আছে। আবার আমাদের বাড়িতেও সে সহসা লাফিয়ে উঠছে!’
নাটকে সব চরিত্রই নিজেদের কথা দর্শকদের বলে। কেউ পরস্পরের সঙ্গে কথা বলে না। সব মোনোলগেরই বিষয় বেনের আশ্চর্য যৌন জীবন। যদিও বেন জীবনের সবচেয়ে তুমুল যৌন অভিজ্ঞতা পেয়েছে যার কাছে, সে মানুষই নয়, একটা বেড়াল! এই গল্পটা বলতে গিয়ে শন একটা প্রচলিত লোককথাকে পালটে দেন। প্রেমিকার বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার পথে একটা ঘোড়া দেখতে পেয়ে তিনি উঠে পড়েন আর সেই ঘোড়া তাঁকে নিয়ে যায় গভীর জঙ্গলের মধ্যে এক দুর্গে, যেখানে শুধু বেড়ালেরা থাকে। সেখানে এক সাদা বেড়ালির সঙ্গে এমন শিউরে-ওঠা যৌনতা হয়, যা বেন ভুলতে পারে না। বেনের প্রাক্তন স্ত্রীর ছবি এই সময় মঞ্চে প্রোজেকশনে বেড়ালের সঙ্গে অনেকটা মিলে যেতে থাকে। সেই স্ত্রী তার সংলাপে বলে, ‘বেড়ালরা ইঁদুরদের নিয়ে খেলতে ভালবাসে, তাকে খ্যাপাতে ভালবাসে, আর অবশ্যই বেড়ালেরা ইঁদুরদের শাস্তি দেয়।’ না, একটা ভুল হয়ে গেল। বেড়াল যা-ই করুক, বেনের মতে, তার প্রিয়তম বন্ধু, বা প্রেমিক, তার নিজের পুরুষাঙ্গটি। এত আনন্দময় নিবিড় প্রণয়সম্পর্ক আর কারও সঙ্গেই হতে পারে না। নিজের পরম বন্ধুর বর্ণনা দিতে গিয়ে বেন বলে, ‘...মুখটা ভীষণ সুন্দর। একদম সরল, সহজ। কোনও চোখ নেই, নাক নেই, জাস্ট একটা ঠোঁট, একটা মুখ যা পৃথিবীর দিকে বিষণ্ণ আর আশাভর্তি হাসি নিয়ে তাকিয়ে আছে।’ দুই বন্ধুর অভিযানের এই গপ্পের আসল জোর: তুলকালাম উন্মোচন। স্বমেহন-নাট্য জুড়ে স্টেজে থাকে মূলত একটা সোফা। তাতে শুয়ে-বসে থাকে বেন ও তার জীবনের তিন নারী। চার জনে মিলে বলে চলে, অসম্ভব সৎ আন্তরিকতায়, মানুষের যৌন কীর্তি ও যৌন সাধের কথা। একে অন্যের সঙ্গে কথা না বললেও, তারা সবাই মিলে যেন একটাই মানুষ, বা সব মানুষ। শন-এর অসামান্য অভিনয়, অন্যদেরও দুরন্ত সঙ্গত এই পর্নোগ্রাফিক বিবরণগুলিতে আমাদের সামনে এক্কেবারে চূড়ান্ত আয়না ধরে দেয়। আমাদের সবচেয়ে সত্যি পরিচয়টাও যে আমাদের যৌন ফ্যান্টাসিগুলোর মধ্যেই ধরা সেই ‘ভিজিটিং কার্ড’টাকে যতই শাক দিয়ে ঢেকে রাখি না কেন হাস্যমুখ লজ্জাহীন বৃদ্ধটির এই রসালো ও বেপরোয়া উলঙ্গপনা থেকে তা পড়ে নিতে পারি, এগোই ‘প্রতিটি দিন যৌন ভাবে সৎ’ দিনলিপির দিকে।


গত কাল পাঁচ বছর পূর্ণ হল ভারতে ব্রিটিশ সরকারের পুনরুত্থানের। লাল কেল্লায় তেরঙা পতাকা তুললেন প্রধানমন্ত্রী জন স্মিথ। পরিষ্কার গাইলেন, ‘জনগণমন-অধিনায়ক...।’ জন্মসূত্রে তিনি যে ইয়াং বেঙ্গল খ্যাত ডিরোজিয়ো সাহেবের প্রপৌত্রের প্রপৌত্রের একমাত্র সন্তান! পাঁচ বছর আগে, জন-আন্দোলনের চাপে আয়োজিত গণভোটের ফল ঘোষণামাত্র কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারিকায় সে কী আনন্দ! কী উদ্দীপনা! কারণ ব্রিটিশরা আন্তর্জাতিক দরপত্রের (গ্লোবাল টেন্ডার) সুবাদে ভারতে তাদের অভিভাবকত্বে সরকার গড়ার অধিকার পেয়েছে। ভোটের প্রচারাভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা। তাঁদের দাবি ছিল, ব্রিটিশ ফেরাও। কারণ, তাঁদের ঠাকুরদা ও বুড়ো- ঠাকুরদারা বার বার বলে গিয়েছিলেন, ‘এর চেয়ে সাহেবরাই ভাল ছিল, তখন আইনের শাসন ছিল হে।’ হলও তাই। গ্লোবাল টেন্ডার ডাকা মাত্র ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়া সহ গোটা ইউরোপ; আমেরিকা; সোমালিয়া, ঘানা সহ গোটা আফ্রিকা; মায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান পর্যন্ত আবেদন জমা দেয়। কিন্তু জিতল সেই ব্রিটিশ বাহাদুর। তাই তো এখন প্রশাসন এত স্বচ্ছ, দুর্নীতি-বিলুপ্ত। প্রতি পরিবারে এক জন হয় শিল্প নয় কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত। বেকার শব্দটা এখন শুধু অভিধানেই মেলে। গ্রাম, শহর, অরণ্য, সমুদ্র, সবখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জল, বিদ্যুৎ, সড়ক দেখার মতো উন্নত। রাজনৈতিক দল, ধর্মীয় বাবার দল, মৌলবাদীদের দল আজ ইতিহাস। তাদের পতাকারা জাতীয় সংগ্রহশালায়। অনাবাসীরা ফিরে এসে দেশের কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী সংক্ষিপ্ত ভাষণে বললেন, ‘মাৎস্যন্যায় শেষ। জেগে উঠেছে নতুন ভারত। আমাদের লক্ষ্য, ‘ক্ষমতা টাকা কামানোর যন্ত্র’ ধারণাটিকে সম্পূর্ণ বিনাশ করা। সমগ্র জাতীয় উৎপাদনের সুষম বণ্টন প্রতিটি নাগরিকের অধিকার।’ শুনতে শুনতে সভায় উপস্থিত জনৈক নবতিপর ভুরু নাচিয়ে বললেন, ‘মনে হচ্ছে, ভারত ও পড়শি দেশগুলো আবার এক হল বলে।’

সাংঘাতিক লম্বা নাক
থাকার দশটা সুবিধে



পোষা পাখিদের জন্য দাঁড়
কেনার খরচা বেঁচে গেল।

অন্যের ব্যাপারে
সহজেই নাক গলান।

গাছে আটকে পড়া বেড়ালছানা
নামাতে দমকল ডাকতে হবে না।

শুঁকে নিন পাশের বাড়ির পোলাওয়ে কতটা ঘি

আখাম্বা ছিটকিনি
কেনার কী দরকার?

ছিনতাইবাজকে সেফ ডিসট্যান্স
থেকে ‘হ্যান্ড্স আপ’ বলুন।


প্রতিবেশীর শব্দবাজিকে নিখরচায়
টেক্কা। বোম আপনার নাকেই আছে।


ছোট বাচ্চাকে লম্বা হতে সাহায্য করুন।

তাঁবু খাটানো দিব্যি সোজা।

১০

রোজ রাতে ঘুমচোখে উঠে সুইচ বোর্ড অবধি হেঁটে গিয়ে আলো নেভানোর বিশ্রী ঝক্কি বাতিল।

আর একটা টেস্ট পরই অবসর নেবেন সচিন তেন্ডুলকর। এরই মধ্যে জানা গেল, টেস্ট ম্যাচের সম্প্রচার-স্বত্ব হাতে থাকা টিভি চ্যানেলটি দশ সেকেন্ডের অন-এয়ার বিজ্ঞাপনী স্লট-এর বুকিং-দর ধার্য করেছেন এক লাখ কুড়ি হাজার টাকা। এমনিতে যে স্লটের দর পঞ্চাশ হাজার, তার এ অসম্ভব বাড়বাড়ন্ত সম্ভব হয়েছে সচিনেরই জন্য, অমূল্য ক্রিকেটারের বিদায়ী টেস্টের বিজ্ঞাপন-বিরতি মহার্ঘ না হয়ে যায়? ভরা গ্যালারির মতোই পাঁচ দিনের সব অ্যাড স্লট অগ্রিম বুক্ড। সচিন নিজে যে সব পণ্যের বিজ্ঞাপন-মুখ, সেই সংস্থাগুলি সবচেয়ে বেশি স্লট বুক করেছে। ব্র্যান্ড-কর্তাদের এটাই সচিনকে ট্রিবিউট। দর্শক-ক্রেতাদের জন্য আছে আশ্চর্য অফারও, সচিনের অ্যাড করা ব্যাটারিযুক্ত ইনভার্টার এই টেস্ট চলাকালীন কিনলে এক্সট্রা দুশো দিন ফ্রি ওয়ারান্টি। জুতো কোম্পানি আনছে সময়োপযোগী নয়া ক্যাম্পেন, নরম পানীয় আনছে নতুন মোড়কের প্রোডাক্ট। এটাই এই যুগের আসলি বাহাদুরি: সব কিছু থেকে টাকা নিংড়ে নেওয়ার ক্ষমতা। আনন্দ বা দুঃখ: যে কোনও হিস্টিরিয়াকে তৈরি করা, লালন করা ও তার থেকে দুরন্ত বাজারি মুনাফা লুটে নেওয়ায় আশ্চর্য ক্ষমতা নিয়ে হাজির একশো দোকানবাজ, অব্যর্থ তারা শুঁকে নেয় হুজুগ-সম্ভাবনা এবং তুরন্ত অনুবাদ করে ব্যাংক ব্যালান্সে। নন-স্ট্রাইকিং এন্ডে: আমি-আপনি!

ভিয়েতনামে পরীক্ষামূলক ভাবে ছাড়া হল ডেঙ্গি-প্রতিরোধক মশা। খুঁজে পাওয়া গেছে ‘ওলব্যাকিয়া’ নামের এমন একটি ব্যাকটিরিয়া, যাকে মশার শরীরে গুঁজে দিলে সে আর ডেঙ্গি ছড়াতে পারে না। তাই ল্যাবে চলছে কোটি কোটি মশা চাষ, সযত্নে তাদের ব্যাকে ব্যাকটিরিয়া-অপারেশন, তার পর তাদের সন্তর্পণে প্লেনে-নৌকোয় উড়িয়ে-চড়িয়ে আলতো ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে ডেঙ্গিপ্রবণ স্থানীয় দ্বীপবাসীদের মধ্যে, রক্ত খেতে। এখনও অবধি সাফল্য-রেট দারুণ, পরিযায়ী মশাদের থেকে ডেঙ্গি হয়নি কারও। চিকিৎসা-বিজ্ঞানের এই রমরম যুগেও ডেঙ্গির নির্দিষ্ট, সুস্পষ্ট কোনও চিকিৎসা নেই, টিকা-ওষুধ দূর অস্ত। সেই বাজারে যদি ওলব্যাকিয়া-ওলা মশারা প্রবল প্রজননে ছেয়ে ফেলে মশক-পপুলেশন, তবে ‘কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা’ বা ‘চোরকেই দিলাম দারোগার ভার’ পলিসির জয়জয়কার। গলদা-বাগদা অনেক হল, এ বার ডেঙ্গিতে ভোগা ভারতবর্ষে মশা ফার্মিং চালু করলে বিলক্ষণ মঙ্গল। পুরসভার ডেঙ্গি সচেতনতা ক্যাম্পেন-খরচা বাঁচবে বিস্তর, জল-ঘাঁটা বিরক্ত সাফাইকর্মীরাও দিলখুশ, মশা-ই সব কাজ করে দিচ্ছে মশাই! ‘পোলিয়ো রবিবার’ ঢঙে দেশব্যাপী ‘মসকুইটো সানডে’ পালন করলে কেমন হয়!


রৌদ্রালোকিত বাতায়নে বসে একা ক্যাডবেরি ভক্ষণ
ভাল মানুষের লক্ষণ?
কেমন লাগবে বউ শীত-রাতে
লেপ টেনে নেবে যখ্খন?

• যে স্বার্থপর, সে চোর।
হোসে মার্তি

• চূড়ান্ত সফল হতে গেলে স্বার্থপর হতে হবে। নিজের সর্বোচ্চ বিন্দুতে উঠে যাওয়ার পর, নিঃস্বার্থ জীবন কাটাও।
মাইকেল জর্ডন

• খুব বেশি আত্মত্যাগ করলে, তোমার আর দেওয়ার কিছু থাকবে না। তখন লোকে তোমায় পুঁছবে না।
কার্ল লেজারফিল্ড

• ব্যক্তি ও ব্যক্তির প্রতিযোগিতায়, স্বার্থপর সব সময় জিতবে। দলের প্রতিযোগিতায়, নিঃস্বার্থ ব্যক্তি দিয়ে তৈরি দল জিতবে।
ই. ও. উইলসন

• আমাদের সৎ চাহিদাগুলো স্বার্থপর হতে বাধ্য।
স্তাঁদাল

• প্রঃ স্বার্থপর কি ভাল?
গর্গরেফ: আলবাত। যে অন্যের প্রতি কর্তব্য করে, তাকে বলে নিঃস্বার্থ। যে নিজের প্রতি কর্তব্য করে, তাকে বলে স্বার্থপর। নিজেকে ভালবাসতে না শিখলে জীবনের সব কাজই ধেড়িয়ে ফেলবে!

প্রঃ অনেকেই তো অন্যের ভালটা আগে বোঝে।
গর্গরেফ: না, আদ্ধেকেই নিজের ভাল, অন্যের ভাল, কিস্যুই বোঝে না। যদি বুঝত, স্ব-র কাছে কোন জিনিসটা অর্থ বহন করে, স্বার্থ ঠিকঠাক বুঝত।






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.