কেন্দ্রীয় সরকারের কোষাগার থেকে প্রয়াত মান্না দে-র চিকিৎসার খরচ মিটিয়ে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানালেন গুরুদাস দাশগুপ্ত। মনমোহন সিংহের কাছে এই বাম সাংসদের আবেদন, বেঙ্গালুরুর যে বেসরকারি হাসপাতালে মান্নাবাবুর মৃত্যু হয়েছে, চিকিৎসার খরচ বাবদ প্রচুর টাকা বাকি রয়েছে সেখানে। এই পরিস্থিতিতে গুরুদাসের দাবি, প্রবাদপ্রতিম ওই কণ্ঠশিল্পীর শ্রদ্ধায় কেন্দ্রীয় সরকারই তাঁর চিকিৎসার খরচ মিটিয়ে দিতে পারে। অন্যথায় তাঁকে নিজের সাংসদ এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে ওই টাকা মিটিয়ে দেওয়ার অনুমতিও চেয়েছেন গুরুদাস। তাঁর বক্তব্য, “সরকারি নিয়মে আটকালে আমি নিজের এলাকা উন্নয়ন তহবিলের টাকা থেকেই বিল মিটিয়ে দিতে পারি। কেন্দ্র আমাকে সেই অনুমতি দিক।” গত ২৪ অক্টোবর বেঙ্গালুরুর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মান্না দে প্রয়াত হন। সেখানে প্রায় পাঁচ মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। মান্না দে-র মেয়ে-জামাই আগেই জানিয়েছেন, বেঙ্গালুরুর হাসপাতালে পাঁচ মাসে প্রায় ৪১ লক্ষ টাকার বিল হয়েছে। যার মধ্যে তাঁরা ১৬ লক্ষ টাকা মিটিয়েছেন। তা ছাড়া মান্নার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁরই এক আত্মীয়ের বিরুদ্ধে টাকা সরানোর অভিযোগ রয়েছে। যে টাকা উদ্ধারে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ-প্রশাসনের কাছেও আবেদন জানানো হয়েছে।
|
খোঁজ মিলল আমির খানের এক খুদে ভক্তর। বয়স মেরে কেটে দেড় বছর। নাম আরাধ্যা বচ্চন। শিকাগোয় ‘ধুম থ্রি’-র শু্যটিংয়ে এক দিন আরাধ্যাকে নিয়ে গিয়েছিলেন অভিষেক। তখনই একটা গোটা সন্ধ্যা আমিরের সঙ্গে কাটিয়েছিল আরাধ্যা। তার পর থেকেই শুরু হয়ে হয় অসমবয়সী এই সখ্যতা। ওই সময় শিকাগোর সেটে ছিল আমির-পুত্র আজাদ খানও। তার সঙ্গেও বন্ধুত্ব হয় আরাধ্যার। বেশ কিছুটা সময় আমির খেলে কাটিয়েছিলেন নতুন এই খুদে বন্ধুর সঙ্গে। পরে সংবাদমাধ্যমকে অভিষেক জানান, সে দিন সেটে আমিরের সঙ্গে অনেক মজা করেছিল আরাধ্যা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ধুম থ্রি-র প্রচারে দেখা যায়, হাতে চোট পেয়েছেন অভিষেক। তা-ও তাঁর ছবির প্রচারের কাজে ভাটা পড়েনি। উল্টে অভিষেক বলেন, ‘মর্দ কো দর্দ নেহি হোতা।’
|
বিজ্ঞাপন জগতে এখন ঐশ্বর্যা-অভিষেককে এক সঙ্গে পেতে গেলে বিজ্ঞাপন সংস্থাকে দিতে হবে মোটা অঙ্কের টাকা। সূত্রের খবর, সম্প্রতি রান্নার সরঞ্জামের একটি বিজ্ঞাপনের জন্য দু’জনে নিয়েছেন তিরিশ কোটি টাকা। বিয়ের পরও ঐশ্বর্যা একাই ভাল অঙ্কের টাকা নেন। কিন্তু অভিষেককে পাশে পেলে সেই অঙ্কটা বেড়ে যায় অনেকটা। পুত্র-পুত্রবধূর মতো পিছিয়ে নেই অমিতাভ-জয়াও। তাঁরা নেন ১০ কোটি টাকা। শুধু তাঁরা একা নন, শাহরুখ-গৌরী, সঈফ-করিনা, কাজল-অজয় দেবগণ অনেকেই রয়েছেন এই কোটি টাকার তালিকায়। দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে বিবাহিত জীবন কাটানোর পরও শাহরুখ-গৌরী এক সঙ্গে বিজ্ঞাপনের জন্য নেন ১৮ কোটি টাকা। সঈফেরিনা জুটি নেন ১০ কোটি।
|
অলঙ্কারের বিজ্ঞাপন করলেও, ছেলেদের গয়না পরাকে একটুও পছন্দ করেন না শাহরুখ খান। বুধবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “গয়না পরতে একটুও ভাল লাগে না আমার। আমি একটি তাবিজ পরি গলায়। তবে সেটাও মাঝে মাঝে ব্যাগে রেখে দিই। গয়না ব্যাপারটা মেয়েদের সঙ্গে ভাল যায়। ছেলেদের ঠিক মানায় না।” |