|
|
|
|
তাঁর নামে ‘তাড়াও’ পোস্টার বাগানে,
ওডাফা গুরুত্ব দিচ্ছেন না নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
হোসে ব্যারেটোর নামে পড়েছিল কয়েক বছর আগে। এ বার ক্ষোভের সামনে ওকোলি ওডাফা।
মঙ্গলবার সকালে মোহনবাগান তাঁবুর বাইরের দেওয়ালে বেশ কিছু পোস্টার লাগিয়ে দিয়ে যান একদল সবুজ-মেরুন সমর্থক। কালি দিয়ে পোস্টারে লেখা ছিল, ‘ওডাফা তাড়াও, ক্লাব বাঁচাও’, ‘ওডাফা গো ব্যাক’। চোটের জন্য এ মরসুমে এখনও একটাও ম্যাচ খেলেননি এ বারের বাগান অধিনায়ক ওডাফা। ক্লাবের একাংশের ধারণা, আনফিট বলে নামতে চাইছেন না।
করিমের টিম এখন গোয়ায়। সকালে হঠাৎ-ই পোস্টার দেখে ক্লাব উপস্থিত ক্লাব কর্মীরা অবাক হয়ে যান। দ্রুত সেগুলি ছিঁড়ে ফেলা হয়। তাঁর নামে পোস্টার পড়েছে জেনে স্বয়ং ওডাফা অবশ্য বিচলিত নন। ফোনে হাসতে হাসতে বললেন, “আমি শুনেছি। এটা কোনও বিষয়ই নয়। আমিও চিন্তিত নই। যখন ফিট হয়ে গোল করব তখন যারা পোস্টার মেরেছে তারাই আমাকে নিয়ে লাফালাফি করবে। কলকাতার ফুটবল সমর্থকরা তো এ রকমই। প্রচণ্ড আবেগপ্রবণ।”
মরসুমের শুরুতেই অনুশীলনে চোট পান ওডাফা। দলের প্রধান স্কোরার ছাড়াই আই লিগে মোহনবাগান ছ’টি ম্যাচ খেলে ফেলেছে। কলকাতা লিগে পাঁচটি। খেলতে না পারার হতাশা অবশ্য গোপন করছেন না ওডাফা। “আমার চোটের কথা তো কারও অজানা নয়। চোটের জন্য যখন প্লেয়ার খেলতে পারে না, তখন তারা মানসিক ভাবে কতটা ভেঙে পড়ে তা অনেকেই বোঝে না। মোহনবাগানের অধিনায়ক হয়েও যে আমি মাঠে নামতে পারছি না, এটা আমার কাছেও যন্ত্রণার।”
ক্লাব তাঁবুতে ওডাফার বিরুদ্ধে পোস্টার মারার খবর গোয়াতেও পৌঁছে গিয়েছে। কোচ করিম বললেন, “যেটা ওডাফার সঙ্গে হয়েছে সেটা ঠিক নয়। এখন মানসিক ভাবে ওডাফার পাশে সবার থাকা উচিত।” |
পুরনো খবর: ওডাফা-নাটক চলছেই মোহনবাগানে
|
বিরল প্রতিভা |
|
ছবি: আরিফ ইকবাল খান। |
পূর্ব মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম নৈছনপুর থেকে জাতীয় দলের এক্সপ্রেস বোলার অশোক দিন্দা। সেই জেলা থেকেই এক ঠিকাশ্রমিকের ছেলে শেখ মইনুদ্দিন এ বার জায়গা করে নিল বাংলার অনুর্ধ্ব ১৪ দলে। হলদিয়ার দেভোগ পঞ্চায়েতের প্রত্যন্ত গ্রাম গেঁয়োডাবে বাড়ি তার। হলদিয়া এমপ্লয়িজ ক্লাবের ক্রিকেট কোচিং ক্যাম্পে অনুশীলন করত মইনুদ্দিন। চলতি বছর সিএবি-র ক্যাম্পে নজর কাড়ে সকলের। কলকাতায় টানা দু’দিনের বাছাই পর্বের পর সুযোগ পেয়েছে বাংলার দলে। আগামী এক বছর কলকাতাতেই থাকবে। তাই এত আনন্দের মধ্যেও স্কুলে প্রথম হয়ে আসা মেধাবী ছেলের পড়াশোনার ভবিষ্যত্ নিয়ে ভাবনায় রয়েছেন পরিজনেরা। |
|
|
|
|
|