তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • রামপুরহাট
|
অভিযোগ জানাতে এসে রামপুরহাট থানার সামনে জড়ো হন আদিবাসীরা। —নিজস্ব চিত্র। |
ঝাড়খণ্ডের এক আদিবাসী তরুণীকে ধর্ষণ করার চেষ্টার অভিযোগ উঠল পাঁচ যুবকের বিরুদ্ধে। সোমবার দুপুরে রামপুরহাট থানায় ওই তরুণী পাঁচ যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাঁদের প্রত্যেকের বাড়ি রামপুরহাট থানা এলাকায়। পুলিশ জানায়, অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। অভিযোগের সত্যতা মিললে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশের কাছে করা লিখিত অভিযোগে তরুণীটি জানিয়েছেন, ১৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় লক্ষ্মী পুজো উপলক্ষে পিসির বাড়িতে যাচ্ছিলেন। সঙ্গে পিসতুতো দাদা ছিলেন। হস্তিকাঁদা থেকে মলুটি যাওয়ার পথে পাঁচজন যুবক তাঁদের আটকে দাদাকে মারধর করেন। তরুণীটিকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করেন ওই পাঁচ যুবক। চিৎকারে আশপাশের লোকজন চলে এলে তাঁরা পালিয়ে যান। তবে এত দিন পরে অভিযোগ করা হল কেন? অভিযুক্তরা তাঁদের অপরাধ স্বীকার না করার জন্য পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে দেরি হয়েছে বলে পুলিশের কাছে জানিয়েছেন ওই তরুণী। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, থানায় অভিযোগের খবর পেয়ে ওই যুবকেরা গ্রামছাড়। চেষ্টা করেও তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। |
বজ্রাঘাতে মৃত্যু চাষির
নিজস্ব সংবাদদাতা • মহম্মদবাজার
|
খেতে কাজ করতে গিয়ে বজ্রাঘাতে মৃত্যু হল এক চাষির। রবিবার রাতে মহম্মদবাজার থানার ঢেড়াপাথর গ্রাম লাগোয়া মাঠ থেকে ওই দেহটি উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম হরিনাথ মির্ধা (৪৫)। বাড়ি ঢেড়াপাথর গ্রামেই। পরিবারের সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন দুপুরে বাড়ি থেকে ভাত খেয়ে হরিনাথবাবু মাঠে কাজ করতে গিয়েছিলেন। রাত পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় সন্দেহ হয়। স্থানীয় লোকজন তাঁর খোঁজ শুরু করেন। পরে ওই দিন রাত ১০টা নাগাদ গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে মাঠ থেকে উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। |
পীযূষই পুরপ্রধান
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুবরাজপুর
|
আজ, সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন হল না। তার আগেই সোমবার বিকেলে বোলপুরে দলীয় কার্যালয়ে দুবরাজপুর পুরসভার নয় তৃণমূল কাউন্সিলরকে ডেকে পাঠালেন দলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সেখানেই পুরপ্রধান পদে পীযূষ পাণ্ডে এবং উপপুরপ্রধান পদে মির্জা সৌকত আলির নাম জানিয়ে দিলেন তিনি। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে অনুব্রত বলেন, “কলকাতা কার্যালয় থেকে মুখ বন্ধ খামে আমার কাছে একটি চিঠি এসেছিল। তাতে ওই দু’জনেরই নাম ছিল। সেই সিদ্ধান্তের কথা এ দিন বৈঠক করে অন্য কাউন্সিলরদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।” পীযূষবাবু ছাড়া দুবরাজপুর পুরসভার পুরপ্রধান পদের আর এক দাবিদার ছিলেন, প্রভাত চট্টোপাধ্যায়। দু’জনেই বলেন, “দলীয় নেতৃত্ব যা সিদ্ধান্ত নেবেন, আমরা তাই মেনে নেব।” |