বিপজ্জনক যাত্রাপথ। সংস্কারের অভাবে দুবরাজপুর থেকে খয়রাশোল যাওয়ার রাস্তায়
এমনই ছোটবড় গর্ত তৈরি হয়েছে। কুখুটিয়ার কাছে ছবিটি তুলেছেন দয়াল সেনগুপ্ত।
|
ফি-বছর বর্ষায় বাঁকুড়ার ভাদুল গ্রামে দ্বারকেশ্বর নদের অস্থায়ী সেতু ভেঙে যায়। ভাদুল এবং লাগোয়া ১০-১৫টি
গ্রামের বাসিন্দাদের
বাঁকুড়া সদরে আসার সহজপথ এই অস্থায়ী বাঁশের সেতুই। এখন সেতু ভেঙে যাওয়ায় তাঁরা
বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে রেলসেতু
পেরিয়ে সদরে আসা-যাওয়া করছেন। কারণ, রেলসেতু না পেরোলে
অন্তত ১৫ কিলোমিটার ঘুরপথে সদরে পৌঁছতে হয়। ছবিটি তুলেছেন অভিজিত্ সিংহ।
|
টানা বৃষ্টিতে রাস্তার পাশের পুকুরের জল উপচে প্রায় ডুবে রয়েছে বিষ্ণুপুর শহরের তিন নম্বর ওয়ার্ডের দলমাদল
রোডের একাংশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ, “অনেক দিন এই সমস্যার মধ্যে রয়েছি। পুরসভার হেলদোল নেই।”
এলাকার
ব্যবসায়ীরা জানান, এই রাস্তার উপরেই রয়েছে বিষ্ণুপুরের অন্যতম দর্শনীয় দলমাদল কামান,
ছিন্নমস্তা মন্দির, যা দেখতে এসে
অসুবিধায় পড়ছেন পর্যটকরাও। বিষ্ণুপুরের পুরপ্রধান তথা রাজ্যের
মন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের আশ্বাস, “সমস্যার শীঘ্রই সমাধান হবে।” ছবি: শুভ্র মিত্র। |
উত্সব শেষে ঘরে ফেরা। বিষ্ণুপুরে। —নিজস্ব চিত্র। |