টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স নামকরণে সায় কেন্দ্রের
সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি |
বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে টাটা ও সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স-এর যৌথ উদ্যোগ সংস্থাটির নাম টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স লিমিটেড রাখায় অনুমতি দিল কেন্দ্রীয় কোম্পানি বিষয়ক মন্ত্রক। আগামী ২৪ তারিখে এই যৌথ উদ্যোগের প্রস্তাবে সায় দেওয়া নিয়ে বৈঠকে বসবে বিদেশি লগ্নি উন্নয়ন পর্ষদ (এফআইপিবি)। প্রয়োজনীয় সমস্ত ছাড়পত্র হাতে এলে ২০১৪ সালেই আকাশে উড়বে নতুন এই সংস্থার বিমান। নতুন সংস্থা তৈরির তোড়জোড় শুরু হওয়ার পর গত মাসেই সেটির নাম নথিবদ্ধ করার জন্য আবেদন করেছিল টাটারা। সে ক্ষেত্রে ‘ওয়ান-এ’ আবেদনপত্র জমার পাশাপাশি দিতে হয় সংস্থার পরিচালন পর্ষদের বিভিন্ন সদস্য, শেয়ার মূলধন, ব্যবসার ক্ষেত্র ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যও। বস্তুত, টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স-ই প্রথম কোনও বড় সংস্থা, যারা নতুন কোম্পানি আইন অনুযায়ী তৈরি হবে। চলতি মাসের শুরুতেই সবেমাত্র কার্যকর হয়েছে নতুন ওই আইন। চুক্তি অনুযায়ী, যৌথ উদ্যোগ সংস্থাটিতে টাটা সন্সের হাতে থাকবে ৫১% মালিকানা। সিঙ্গাপুর এয়ারের ৪৯%। দুই সহযোগী প্রাথমিক ভাবে লগ্নি করছে ১০ কোটি ডলার। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন রুটেই বিমান চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। |
বাজারে বিদেশি লগ্নি টানতে আইন সরল করছে সেবি
সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি |
ভারতের মূলধনী বাজারে বিদেশি লগ্নির নিয়ম আরও সরল করতে আইন বদলের পথে হাঁটছে সেবি। এই লক্ষ্যে বাজারে সব ধরনের বিদেশি লগ্নিকারীকে ‘ফরেন পোর্টফোলিও ইনভেস্টর’ বা এফপিআই হিসাবে গণ্য করে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসছে সেবি। এর জন্য তারা শীঘ্রই নতুন এফপিআই আইন চালু করার ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে বলে জানিয়েছে। সেবি-র পরিচালন পর্ষদ এ মাসের গোড়ার দিকেই এতে সায় দিয়েছে। সেবি সূত্রের খবর, এই নয়া আইন চালু করতে কমপক্ষে পাঁচটি ক্ষেত্রে পুরনো নিয়ম-কানুনে রদবদল ঘটানো হবে। এগুলির মধ্যে রয়েছে: নথিভুক্তি, অধিগ্রহণ, মধ্যস্থতাকারী আইন, ডিপজিটরি আইন, মিউচুয়াল ফান্ড আইন। পরিবর্তিত ব্যবস্থায় বিদেশি আর্থিক সংস্থা (এফ আই আই), নির্ধারিত বিদেশি লগ্নিকারী (কোয়ালিফায়েড ফরেন ইনভেস্টর্স), সবাইকেই এফপিআই শ্রেণিভুক্ত করে এক ছাতার তলায় আনবে সেবি। ভারতের বাজারে তাঁরা যাতে আরও সহজে লগ্নি করতে পারেন, তার জন্য তাঁদের দেওয়া হবে স্থায়ী নথিভুক্তির সুবিধা। পাশাপাশি, যে-সব বিদেশি লগ্নিকারীদের ঝুঁকি ন্যূনতম, তাঁদের ক্ষেত্রে নথিভুক্তি ফি-ও মকুব করেছে সেবি। এর আওতায় পড়ছে বিদেশি সরকারি সংস্থা, রাষ্ট্রীয় মিউচুয়াল ফান্ড এবং বহুদেশীয় সংস্থা। |
প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিমার সুবিধা দিতে উদ্যোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ব্লক স্তর পর্যন্ত সাধারণ মানুষের জন্য বিমা প্রকল্পের সুবিধা দিতে বেসরকারি সংস্থার হাত ধরতে আগ্রহী রাজ্য সরকার। সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগ মডেলে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের কাছে বিমার সুবিধা দিতে এই সিদ্ধান্ত। সম্প্রতি সিআইআই-এর এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানান স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, বছরে ৩০ হাজার টাকা বিমার সুবিধা পেতে ৩০ টাকা খরচ করবেন সাধারণ মানুষ। বাকি টাকা ভর্তুকি দেবে সরকার। বেসরকারি বিমা সংস্থাগুলিকে আহ্বান করে তাঁর দাবি, রাজ্য সরকার যাবতীয় সহায়তা দেবে। |