সপ্তাহে ৬ দিনের পরিবর্তে মাত্র একদিন মালবাজার পুর এলাকার বাড়ি থেকে জঞ্জাল সংগ্রহ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। পুরসভা সূত্রে জানানো হয়েছে, সপ্তাহে ৬ দিন পুর এলাকার বাড়ি থেকে জঞ্জাল সংগ্রহ করার নির্দেশ রয়েছে। সেই নির্দেশ পালন করা হয় না বলে জানিয়ে, বাসিন্দাদের অভিযোগ সপ্তাহে মাত্র একদিন জঞ্জাল সংগ্রহ হওয়ায় বাকি দিনগুলিতে বাড়িতেই জঞ্জাল জমছে। কোনও এলাকায় নিকাশি নর্দমাতেই বাসিন্দারা জঞ্জাল ফেলে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ। তার ফলে শহরে দূষণও ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। বাম পরিচালিত মালবাজার পুরবোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রতিম সরকার অবশ্য বলেন, “যে ওয়ার্ডে প্রতিদিন আবর্জনা সংগ্রহ হচ্ছে না সেই ওয়ার্ডের সুপারভাইজারদের আরও নজরদারি করতে হবে।’’ এদিকে মালবাজারের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর তথা মালবাজারের টাউন তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি মানসকান্তি সরকার অভিযোগ করে বলেন, “ডেঙ্গির মতো রোগ যাতে না ছড়ায় তার জন্যে জঞ্জাল অপসারণ নিয়ে পুরসভাকেই সর্তক হতে হবে। বর্তমান পুরবোর্ড এই কাজে ব্যর্থ হয়েছে।”
|
বাঘের আতঙ্ক বাসন্তীর গ্রামে |
বাঘের আতঙ্কে ভুগছেন বাসন্তীর ৩ নম্বর ঝড়খালি এলাকার বাসিন্দারা। শুক্রবার রাতে এলাকার কিছু মত্স্যজীবী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া হেড়োভাঙা নদীর চরে বাঘ দেখতে পান দাবি করে বন দফতরকে খবর দেন। নদীর উল্টো দিকেই সুন্দরবনের পিরখালি জঙ্গল। সেখানে থেকেই বাঘ এসে ঢুকেছে, এই আতঙ্কে গ্রামে রাত-পাহারা শুরু হয়। ওই রাতেই গ্রামে আসেন বনকর্মীরা। তবে, শনিবার বিকেল পর্যন্ত তাঁরা বাঘের খোঁজ পাননি। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডিএফও লিপিকা রায় বলেন, “এলাকায় বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছে। আমাদের কর্মীরা নজরদারি চালাচ্ছেন। তবে, বাঘের সন্ধান পাওয়া যায়নি।”
|